দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপগান ‘কে পপ’-এর গান ও ভিডিও দেখার অপরাধে উত্তর কোরিয়ায় কমপক্ষে সাতজনের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সিউলভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রকাশিত নতুন এক রিপোর্টের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ।
দক্ষিণ কোরিয়ার মানবাধিকার সংস্থা দ্য ট্রানজিশনাল জাস্টিস ওয়ার্কিংয়ের (টিজেডব্লিউ) প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপগান ‘কে পপ’-এর ভিডিও দেখা এবং অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার অপরাধে ২০১২ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে কমপক্ষে সাতজনকে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। এর মধ্যে শুধু হেসান প্রদেশেই ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা ঘটেছে।
টিজেডব্লিউর প্রতিবেদনে আরও বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়া কৌশলগতভাবে এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সীমান্ত এলাকা থেকে দূরের এলাকায় নিয়ে কার্যকর করছে। দেশের বাইরে যাতে মৃত্যুদণ্ডের তথ্য ফাঁস না হয়, সে জন্য এসব অনুষ্ঠানে আগতদের কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হচ্ছে।
পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের শাসনামলে তাঁর চাচা জং সং থাইকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করে উত্তর কোরিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপগান ‘কে পপ’-এর গান ও ভিডিও দেখার অপরাধে উত্তর কোরিয়ায় কমপক্ষে সাতজনের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সিউলভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রকাশিত নতুন এক রিপোর্টের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ।
দক্ষিণ কোরিয়ার মানবাধিকার সংস্থা দ্য ট্রানজিশনাল জাস্টিস ওয়ার্কিংয়ের (টিজেডব্লিউ) প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপগান ‘কে পপ’-এর ভিডিও দেখা এবং অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার অপরাধে ২০১২ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে কমপক্ষে সাতজনকে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। এর মধ্যে শুধু হেসান প্রদেশেই ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা ঘটেছে।
টিজেডব্লিউর প্রতিবেদনে আরও বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়া কৌশলগতভাবে এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সীমান্ত এলাকা থেকে দূরের এলাকায় নিয়ে কার্যকর করছে। দেশের বাইরে যাতে মৃত্যুদণ্ডের তথ্য ফাঁস না হয়, সে জন্য এসব অনুষ্ঠানে আগতদের কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হচ্ছে।
পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের শাসনামলে তাঁর চাচা জং সং থাইকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করে উত্তর কোরিয়া।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে