আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জাপানের বিখ্যাত রেসের ঘোড়া হারু উরারা মারা গেছে ২৯ বছর বয়সে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) কোলিক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সে। জীবদ্দশায় একটিও দৌড়ে জয়ী না হলেও জাপানে ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আশাবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছিল হারু উরারা।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস জানিয়েছে, ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ঘোড়দৌড়ে অংশ নেয় হারু উরারা। সে সময় মোট ১১৩টি রেসে দৌড়ালেও কখনোই জেতেনি সে। তবু তাকে বলা হতো ‘হারের উজ্জ্বল নক্ষত্র’। জাপানের জনগণ তাকে ভালোবেসেছিল তার হার না মানা মানসিকতার জন্য।
হারু উরারাকে ঘিরে অনেক জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক উপাদান গড়ে উঠেছে জাপানে। গেম ও অ্যানিমে সিরিজেও তার নামে একটি চরিত্র তৈরি হয়েছে। সেই সিরিজের নির্মাতারা এক্স মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে লিখেছেন—‘ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানাচ্ছি, হারু উরারা ৯ সেপ্টেম্বর আমাদের ছেড়ে গেছে। তার সংগ্রাম আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
হারু উরারার যত্ন নিতেন চিবা প্রিফেকচারের অনজুকু শহরের মার্থাস ফার্মের কর্মীরা। পরিচর্যাকারী ইউকো মিয়াহারা জানান, মৃত্যুর আগের দিন তিনি বুঝতে পারেন ঘোড়াটির শারীরিক সমস্যা হয়েছে। পরে পশুচিকিৎসক ডাকলেও হঠাৎ তার অবস্থার অবনতি ঘটে এবং শেষ পর্যন্ত মারা যায়। মিয়াহারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শুধু জাপান নয়, বিদেশ থেকেও অনেক ভক্ত হারু উরারাকে দেখতে আসতেন।’
সাধারণত ঘোড়ার আয়ুষ্কাল ২৫ থেকে ৩০ বছর। এই হিসেবে হারু উরারা পরিপূর্ণ জীবনই পেয়েছে। জীবনের শেষ দিনগুলোতেও তার স্বাস্থ্য ভালো ছিল এবং ভক্তরা নিয়মিত দেখতে যেতেন।
হারু উরারাকে নিয়ে তৈরি জীবনীতে বলা হয়েছে—‘সে সব সময় হাসে, এমনকি হেরে গেলেও। প্রতিবার নতুন উদ্যমে চেষ্টা করে এবং আশার আলো ছড়িয়ে দেয়।’
এই কারণেই হারু উরারাকে শুধু ব্যর্থতার প্রতীক নয়, বরং না-হারার প্রতীক হিসেবেও মনে রেখেছে জাপানের মানুষ।
জাপানের বিখ্যাত রেসের ঘোড়া হারু উরারা মারা গেছে ২৯ বছর বয়সে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) কোলিক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সে। জীবদ্দশায় একটিও দৌড়ে জয়ী না হলেও জাপানে ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আশাবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছিল হারু উরারা।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস জানিয়েছে, ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ঘোড়দৌড়ে অংশ নেয় হারু উরারা। সে সময় মোট ১১৩টি রেসে দৌড়ালেও কখনোই জেতেনি সে। তবু তাকে বলা হতো ‘হারের উজ্জ্বল নক্ষত্র’। জাপানের জনগণ তাকে ভালোবেসেছিল তার হার না মানা মানসিকতার জন্য।
হারু উরারাকে ঘিরে অনেক জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক উপাদান গড়ে উঠেছে জাপানে। গেম ও অ্যানিমে সিরিজেও তার নামে একটি চরিত্র তৈরি হয়েছে। সেই সিরিজের নির্মাতারা এক্স মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে লিখেছেন—‘ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানাচ্ছি, হারু উরারা ৯ সেপ্টেম্বর আমাদের ছেড়ে গেছে। তার সংগ্রাম আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
হারু উরারার যত্ন নিতেন চিবা প্রিফেকচারের অনজুকু শহরের মার্থাস ফার্মের কর্মীরা। পরিচর্যাকারী ইউকো মিয়াহারা জানান, মৃত্যুর আগের দিন তিনি বুঝতে পারেন ঘোড়াটির শারীরিক সমস্যা হয়েছে। পরে পশুচিকিৎসক ডাকলেও হঠাৎ তার অবস্থার অবনতি ঘটে এবং শেষ পর্যন্ত মারা যায়। মিয়াহারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শুধু জাপান নয়, বিদেশ থেকেও অনেক ভক্ত হারু উরারাকে দেখতে আসতেন।’
সাধারণত ঘোড়ার আয়ুষ্কাল ২৫ থেকে ৩০ বছর। এই হিসেবে হারু উরারা পরিপূর্ণ জীবনই পেয়েছে। জীবনের শেষ দিনগুলোতেও তার স্বাস্থ্য ভালো ছিল এবং ভক্তরা নিয়মিত দেখতে যেতেন।
হারু উরারাকে নিয়ে তৈরি জীবনীতে বলা হয়েছে—‘সে সব সময় হাসে, এমনকি হেরে গেলেও। প্রতিবার নতুন উদ্যমে চেষ্টা করে এবং আশার আলো ছড়িয়ে দেয়।’
এই কারণেই হারু উরারাকে শুধু ব্যর্থতার প্রতীক নয়, বরং না-হারার প্রতীক হিসেবেও মনে রেখেছে জাপানের মানুষ।
নেপালে জেন-জেড প্রজন্মের নেতৃত্বে চলমান আন্দোলনে নতুন মোড় এসেছে। দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অচলাবস্থার বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ তরুণেরা দেশটির সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে।
২ ঘণ্টা আগে১৯৬৩ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে চোই মাল-জা গুরুতর শারীরিক ক্ষতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। তাঁকে সে সময় ১০ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপরদিকে, তাঁর হামলাকারীকে মাত্র ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী হয়েও অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছিলেন চোই।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি, সিপিএন (মাওবাদী কেন্দ্র) চেয়ারম্যান পুষ্পকমল দাহাল, সিপিএন (একীভূত সমাজবাদী) চেয়ারম্যান মাধবকুমার নেপালসহ একাধিক মন্ত্রীকে নিরাপত্তার কারণে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণকেন্দ্র শিবপুরীতে রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে