মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে প্রধান বিরোধী দল মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল এমডিপি এরই মধ্যে অভিশংসন প্রস্তাব জমা দেওয়ার জন্য স্বাক্ষর সংগ্রহ করা শুরু করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
চীনের একটি গুপ্তচর জাহাজকে মালেতে নোঙর করার অনুমতি দিয়েছিল সরকার। এরপরই চীনপন্থী অবস্থানের কারণে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে শুরু করে মালদ্বীপের বিরোধী দলগুলো।
এরপর গতকাল মালদ্বীপের পার্লামেন্টে সরকার এবং বিরোধী দলীয় এমপিদের মধ্যে ব্যাপক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপরই বিরোধীরা অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরুর সিদ্ধান্ত নেন।
মুইজ্জু সরকারের মন্ত্রিসভায় চারজন নতুন সদস্যের সংসদীয় অনুমোদনের বিষয়ে গতকাল রোববার ভোটাভুটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ক্ষমতাসীন পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি) এবং মালদ্বীপ প্রগ্রেসিভ পার্টির (পিপিএম) সদস্যদের সঙ্গে এমডিপির সংসদ সদস্যদের হাতাহাতিতে কার্যধারায় ব্যাঘাত ঘটে।
সুস্পষ্টভাবে ভারত-বিরোধী অবস্থান নিয়ে ক্ষমতায় আসা মোহামেদ মুইজ্জু গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিরোধীদের তোপের মুখে আছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরকে কেন্দ্র করে নয়াদিল্লির সঙ্গে কূটনৈতিক বিরোধের মুখোমুখি হয় মালে। এ ঘটনায় মোদি ও ভারত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করা তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়।
ক্ষমতা গ্রহণের পর মালদ্বীপের বিগত কয়েক প্রেসিডেন্টের অলিখিত রীতি ভেঙে ভারতকে টপকে প্রথমে চীন সফরে যান মোহামেদ মুইজ্জু। তারপর মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের অপসারণের জন্য সময়সীমা বেধে দিয়ে ভারত বিরোধী অবস্থানকে আরও স্পষ্ট করেন তিনি।
ঐতিহাসিকভাবেই ভারতের বন্ধু রাষ্ট্র মালদ্বীপ। দেশটির পররাষ্ট্র নীতিতে আকস্মিক এই পরিবর্তনকে তাই সহজভাবে মেনে নেয়নি বিরোধীরা। চীনের গুপ্তচর জাহাজকে নোঙরের অনুমতি দেওয়ার ঘটনায় আরও কঠোর অবস্থানে যায় বিরোধীরা।
এমডিপি এবং ডেমোক্র্যাটরা মুইজ্জু সরকারকে ভারত-বিরোধী শক্তি হিসেবে অভিযুক্ত করে এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, পররাষ্ট্র নীতির পরিবর্তন দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যেকোনো উন্নয়ন সহযোগী, বিশেষ করে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী মিত্রকে বিচ্ছিন্ন করা দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হবে।’
বিরোধীরা জোর দিয়ে আরও বলে, ভারত মহাসাগরে স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা মালদ্বীপের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তার জন্য অত্যাবশ্যক।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে প্রধান বিরোধী দল মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল এমডিপি এরই মধ্যে অভিশংসন প্রস্তাব জমা দেওয়ার জন্য স্বাক্ষর সংগ্রহ করা শুরু করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
চীনের একটি গুপ্তচর জাহাজকে মালেতে নোঙর করার অনুমতি দিয়েছিল সরকার। এরপরই চীনপন্থী অবস্থানের কারণে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে শুরু করে মালদ্বীপের বিরোধী দলগুলো।
এরপর গতকাল মালদ্বীপের পার্লামেন্টে সরকার এবং বিরোধী দলীয় এমপিদের মধ্যে ব্যাপক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপরই বিরোধীরা অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরুর সিদ্ধান্ত নেন।
মুইজ্জু সরকারের মন্ত্রিসভায় চারজন নতুন সদস্যের সংসদীয় অনুমোদনের বিষয়ে গতকাল রোববার ভোটাভুটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ক্ষমতাসীন পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি) এবং মালদ্বীপ প্রগ্রেসিভ পার্টির (পিপিএম) সদস্যদের সঙ্গে এমডিপির সংসদ সদস্যদের হাতাহাতিতে কার্যধারায় ব্যাঘাত ঘটে।
সুস্পষ্টভাবে ভারত-বিরোধী অবস্থান নিয়ে ক্ষমতায় আসা মোহামেদ মুইজ্জু গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিরোধীদের তোপের মুখে আছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরকে কেন্দ্র করে নয়াদিল্লির সঙ্গে কূটনৈতিক বিরোধের মুখোমুখি হয় মালে। এ ঘটনায় মোদি ও ভারত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করা তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়।
ক্ষমতা গ্রহণের পর মালদ্বীপের বিগত কয়েক প্রেসিডেন্টের অলিখিত রীতি ভেঙে ভারতকে টপকে প্রথমে চীন সফরে যান মোহামেদ মুইজ্জু। তারপর মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের অপসারণের জন্য সময়সীমা বেধে দিয়ে ভারত বিরোধী অবস্থানকে আরও স্পষ্ট করেন তিনি।
ঐতিহাসিকভাবেই ভারতের বন্ধু রাষ্ট্র মালদ্বীপ। দেশটির পররাষ্ট্র নীতিতে আকস্মিক এই পরিবর্তনকে তাই সহজভাবে মেনে নেয়নি বিরোধীরা। চীনের গুপ্তচর জাহাজকে নোঙরের অনুমতি দেওয়ার ঘটনায় আরও কঠোর অবস্থানে যায় বিরোধীরা।
এমডিপি এবং ডেমোক্র্যাটরা মুইজ্জু সরকারকে ভারত-বিরোধী শক্তি হিসেবে অভিযুক্ত করে এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, পররাষ্ট্র নীতির পরিবর্তন দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যেকোনো উন্নয়ন সহযোগী, বিশেষ করে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী মিত্রকে বিচ্ছিন্ন করা দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হবে।’
বিরোধীরা জোর দিয়ে আরও বলে, ভারত মহাসাগরে স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা মালদ্বীপের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তার জন্য অত্যাবশ্যক।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে