প্রেমের টানে পাকিস্তানি গৃহবধূ সীমা হায়দারের ভারতে চলে যাওয়া, অঞ্জু নামে ভারতীয় আরেক গৃহবধূর পাকিস্তানে চলে যাওয়ার মতো জুলি নামে বাংলাদেশি এক নারীও সম্প্রতি ভারতীয় এক যুবকের কাছে চলে গিয়েছিলেন। পরে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে বসবাস করা প্রেমিক অজয়কে বিয়েও করেন জুলি।
জানা যায়, অন্যদের মতো অজয় আর জুলিরও যোগাযোগ ঘটেছিল ফেসবুকে। একপর্যায়ে অজয়ের সঙ্গে দেখা করতে উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে যান জুলি। পরে অজয়কে নিয়ে তিনি বাংলাদেশে আসেন বলেও দাবি করেন অজয়ের মা। তিনি এ বিষয়ে মুরাদাবাদ থানায় একটি অভিযোগও দেন। মূলত এই অভিযোগের সূত্র ধরেই ঘটনাটি জানাজানি হয়।
অজয়ের মায়ের অভিযোগ, তাঁর ছেলেকে প্রলুব্ধ করে বাংলাদেশে নিয়ে যান জুলি। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ থেকে জুলি তাঁকে কিছু ছবিও পাঠান। এসব ছবিতে ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে বলে দাবি করেন অজয়ের মা। তিনি অজয়কে দ্রুত ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া দাবি জানান।
অজয়ের মায়ের অভিযোগের পর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। এ অবস্থায় অজয়-জুলির সম্পর্ক নিয়ে নতুন তথ্য পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অজয় দাবি করেছেন—তিনি কখনোই জুলির সঙ্গে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেননি। সম্প্রতি উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে ফিরে গেছেন তিনি। পুলিশকে তিনি জানান, গত কিছুদিন তিনি আসলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেছেন। আর রক্তাক্ত হওয়ার বিষয়ে তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গেই বৃষ্টিতে রাস্তায় কাদা জমলে তিনি পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলেন। এ সময় তিনি মাথায় আঘাত পান এবং রক্তাক্ত হন।
এদিকে মুরাদাবাদ পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দাবি করেছেন, পুলিশের তদন্তে এর আগে অন্য তথ্য দিয়েছিলেন অজয়। সে সময় অবশ্য তিনি বাংলাদেশে ভ্রমণ করার বিষয়টি স্বীকার করেছিলেন।
এ অবস্থায় অজয়কে পুলিশ গভীরভাবে নজরে রাখছে বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ভারতীয় যুবক অজয়ের সঙ্গে বাংলাদেশি জুলির ফেসবুকে পরিচয় ঘটেছিল ২০১৭ সালে। সম্পর্কটি বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের দিকে গড়ায়। এর মধ্যে ২০২২ সালে জুলির স্বামী মারা গেলে তিনি ভারতে গিয়ে হিন্দু ধর্মীয় মত অনুসরণ করে অজয়কে বিয়ে করেন। পরে জুলিকে নিজ বাড়িতে রেখে অজয় কর্ণাটকে চলে যান। সেখানেই তাঁর কর্মক্ষেত্র।
কর্ণাটকে যাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই মায়ের সঙ্গে জুলির ঝগড়া-বিবাদের কথা শুনে আবারও মুরাদাবাদে ফিরে আসেন অজয়। তিনি জানতে পারেন, মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেছেন জুলি। এ নিয়ে মায়ের সঙ্গে অজয়েরও ঝগড়া বাঁধে এবং মা তাঁকেও বাড়ি ছেড়ে যেতে বলে। রাগান্বিত হয়ে পরে অজয় জুলির সঙ্গে এক হয়ে অজানা গন্তব্যে চলে যান। এ বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পুলিশ এখনো তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রেমের টানে পাকিস্তানি গৃহবধূ সীমা হায়দারের ভারতে চলে যাওয়া, অঞ্জু নামে ভারতীয় আরেক গৃহবধূর পাকিস্তানে চলে যাওয়ার মতো জুলি নামে বাংলাদেশি এক নারীও সম্প্রতি ভারতীয় এক যুবকের কাছে চলে গিয়েছিলেন। পরে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে বসবাস করা প্রেমিক অজয়কে বিয়েও করেন জুলি।
জানা যায়, অন্যদের মতো অজয় আর জুলিরও যোগাযোগ ঘটেছিল ফেসবুকে। একপর্যায়ে অজয়ের সঙ্গে দেখা করতে উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে যান জুলি। পরে অজয়কে নিয়ে তিনি বাংলাদেশে আসেন বলেও দাবি করেন অজয়ের মা। তিনি এ বিষয়ে মুরাদাবাদ থানায় একটি অভিযোগও দেন। মূলত এই অভিযোগের সূত্র ধরেই ঘটনাটি জানাজানি হয়।
অজয়ের মায়ের অভিযোগ, তাঁর ছেলেকে প্রলুব্ধ করে বাংলাদেশে নিয়ে যান জুলি। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ থেকে জুলি তাঁকে কিছু ছবিও পাঠান। এসব ছবিতে ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে বলে দাবি করেন অজয়ের মা। তিনি অজয়কে দ্রুত ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া দাবি জানান।
অজয়ের মায়ের অভিযোগের পর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। এ অবস্থায় অজয়-জুলির সম্পর্ক নিয়ে নতুন তথ্য পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অজয় দাবি করেছেন—তিনি কখনোই জুলির সঙ্গে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেননি। সম্প্রতি উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদে ফিরে গেছেন তিনি। পুলিশকে তিনি জানান, গত কিছুদিন তিনি আসলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেছেন। আর রক্তাক্ত হওয়ার বিষয়ে তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গেই বৃষ্টিতে রাস্তায় কাদা জমলে তিনি পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলেন। এ সময় তিনি মাথায় আঘাত পান এবং রক্তাক্ত হন।
এদিকে মুরাদাবাদ পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দাবি করেছেন, পুলিশের তদন্তে এর আগে অন্য তথ্য দিয়েছিলেন অজয়। সে সময় অবশ্য তিনি বাংলাদেশে ভ্রমণ করার বিষয়টি স্বীকার করেছিলেন।
এ অবস্থায় অজয়কে পুলিশ গভীরভাবে নজরে রাখছে বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ভারতীয় যুবক অজয়ের সঙ্গে বাংলাদেশি জুলির ফেসবুকে পরিচয় ঘটেছিল ২০১৭ সালে। সম্পর্কটি বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের দিকে গড়ায়। এর মধ্যে ২০২২ সালে জুলির স্বামী মারা গেলে তিনি ভারতে গিয়ে হিন্দু ধর্মীয় মত অনুসরণ করে অজয়কে বিয়ে করেন। পরে জুলিকে নিজ বাড়িতে রেখে অজয় কর্ণাটকে চলে যান। সেখানেই তাঁর কর্মক্ষেত্র।
কর্ণাটকে যাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই মায়ের সঙ্গে জুলির ঝগড়া-বিবাদের কথা শুনে আবারও মুরাদাবাদে ফিরে আসেন অজয়। তিনি জানতে পারেন, মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেছেন জুলি। এ নিয়ে মায়ের সঙ্গে অজয়েরও ঝগড়া বাঁধে এবং মা তাঁকেও বাড়ি ছেড়ে যেতে বলে। রাগান্বিত হয়ে পরে অজয় জুলির সঙ্গে এক হয়ে অজানা গন্তব্যে চলে যান। এ বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পুলিশ এখনো তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ লেভেলে অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা বেছে নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এর পেছনে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রভাবে বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক জরিপ বলছে, দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এ লেভেলে শীর্ষ পাঁচ জনপ্রিয় বিষয়ের মধ্যে উঠে এসেছে ব্যাবসায় শিক্ষা।
১৭ মিনিট আগেভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে আকস্মিক ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫৬। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন আরও অন্তত ৮০ জন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। হিমালয় সংলগ্ন এলাকায় এক সপ্তাহের মধ্যে এটি দ্বিতীয় ক্লাউডবার্স্টের ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেএক ফেডারেল এজেন্টের দিকে স্যান্ডউইচ ছুড়ে মারার অভিযোগে মার্কিন বিচার বিভাগের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘অপরাধ দমনে জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার পর সেখানে মোতায়েন করা হয়েছিল ওই এজেন্টকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, শন চার
২ ঘণ্টা আগেহাইতির গ্যাংদের নিয়ন্ত্রণে এবার কাজ পাচ্ছে মার্কিন বেসরকারি নিরাপত্তা ঠিকাদারি সংস্থা। এরই মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি হয়েছে। এই সংস্থা সেখানে প্রবল ক্ষমতাধর গ্যাংগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং একই সঙ্গে কর আদায়ের দায়িত্বও পালন করবে।
২ ঘণ্টা আগে