অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, চীন এশিয়ার ‘আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা মৌলিকভাবে পরিবর্তন’ করতে চায়। আজ শনিবার সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিরক্ষা প্রধানদের সম্মেলন শাংগ্রি লা ডায়ালগে এই কথা বলেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সংলাপে হেগসেথ বলেন, চীনের সৃষ্ট হুমকি ‘বাস্তব ও আসন্ন।’ তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৭ সালের মধ্যে তাইওয়ানকে জোরপূর্বক দখলের সক্ষমতা অর্জনের জন্য চীনের প্রচেষ্টা এই হুমকির অন্তর্ভুক্ত।
হেগসেথ আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও বলেছেন, তাঁর মেয়াদে কমিউনিস্ট চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না।’ তিনি স্পষ্ট করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ চায় না বা চীনকে অপমান করতে চায় না। তবে ‘সকলের কাছে এটি পরিষ্কার হতে হবে যে, বেইজিং ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তন করতে সামরিক শক্তি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সংলাপে উপস্থিত এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, ওয়াশিংটন তার মিত্র ও অংশীদারদের ওপর নির্ভর করছে যাতে তারা এই অঞ্চলে তাদের কৌশলগত মনোযোগ স্থানান্তরিত করার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিরক্ষায় তাদের নিজস্ব ভূমিকাটুকু পালন করে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের পর হেগসেথের এটি ছিল বার্ষিক ফোরামে প্রথম অংশগ্রহণ। তিনি তাঁর বক্তৃতায় এই অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পেন্টাগনের ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল তুলে ধরেন। হেগসেথ তাঁর বক্তৃতায় পুনর্ব্যক্ত করেন যে, তাঁর এই সফরের মাধ্যমে ওয়াশিংটন এই অঞ্চলে ডিটারেন্ট বা প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আঞ্চলিক সমর্থন আদায় করতে চায়।
দক্ষিণ চীন সাগর এবং তাইওয়ান প্রণালিসহ বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক উত্তেজনাপূর্ণ স্থানে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। এই মাসের শুরুতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যেও নতুন করে সংঘাত দেখা দিয়েছে। বেইজিং ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছর এই ফোরামে প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে পাঠালেও, এবার তারা জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল পাঠিয়ে অংশগ্রহণকে নিম্ন স্তরে নামিয়ে এনেছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, চীন এশিয়ার ‘আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা মৌলিকভাবে পরিবর্তন’ করতে চায়। আজ শনিবার সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিরক্ষা প্রধানদের সম্মেলন শাংগ্রি লা ডায়ালগে এই কথা বলেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সংলাপে হেগসেথ বলেন, চীনের সৃষ্ট হুমকি ‘বাস্তব ও আসন্ন।’ তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৭ সালের মধ্যে তাইওয়ানকে জোরপূর্বক দখলের সক্ষমতা অর্জনের জন্য চীনের প্রচেষ্টা এই হুমকির অন্তর্ভুক্ত।
হেগসেথ আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও বলেছেন, তাঁর মেয়াদে কমিউনিস্ট চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না।’ তিনি স্পষ্ট করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ চায় না বা চীনকে অপমান করতে চায় না। তবে ‘সকলের কাছে এটি পরিষ্কার হতে হবে যে, বেইজিং ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তন করতে সামরিক শক্তি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী সংলাপে উপস্থিত এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, ওয়াশিংটন তার মিত্র ও অংশীদারদের ওপর নির্ভর করছে যাতে তারা এই অঞ্চলে তাদের কৌশলগত মনোযোগ স্থানান্তরিত করার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিরক্ষায় তাদের নিজস্ব ভূমিকাটুকু পালন করে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের পর হেগসেথের এটি ছিল বার্ষিক ফোরামে প্রথম অংশগ্রহণ। তিনি তাঁর বক্তৃতায় এই অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পেন্টাগনের ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল তুলে ধরেন। হেগসেথ তাঁর বক্তৃতায় পুনর্ব্যক্ত করেন যে, তাঁর এই সফরের মাধ্যমে ওয়াশিংটন এই অঞ্চলে ডিটারেন্ট বা প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আঞ্চলিক সমর্থন আদায় করতে চায়।
দক্ষিণ চীন সাগর এবং তাইওয়ান প্রণালিসহ বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক উত্তেজনাপূর্ণ স্থানে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। এই মাসের শুরুতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যেও নতুন করে সংঘাত দেখা দিয়েছে। বেইজিং ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছর এই ফোরামে প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে পাঠালেও, এবার তারা জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল পাঠিয়ে অংশগ্রহণকে নিম্ন স্তরে নামিয়ে এনেছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৩ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে