আসন্ন জি–২০ সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ওই সম্মেলন এই দুই নেতার উপস্থিতির বিষয়ে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো। শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সে এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাগতিক দেশ ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো জানিয়েছেন, ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেখানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও উপস্থিত থাকবেন।
জোকো উইদাদো বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে জি–২০ সম্মেলনে যোগদানে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’ ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়াকে জি–২০ সম্মেলনে যোগদানে বাধা দেওয়ার জন্য পশ্চিমা চাপের বিপরীতে একটি সমঝোতা হয়েছে। তারই সূত্র ধরে, জেলেনস্কিকে সম্মেলনে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো দেশটির টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত এক ভাষণে জানিয়েছেন, পুতিনের সঙ্গে তাঁর ফোনালাপের সময় জি–২০ সম্মেলনে যোগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অপরদিকে, ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘রাশিয়া এই বছর ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে পুতিন ব্যক্তিগতভাবে সম্মেলনে উপস্থিত থাকবে কি না সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি।’
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিও এক টুইটে জানিয়েছেন, গত বুধবার ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট উইদাদোর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তাকে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ—যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু–বিদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। দুই দেশের প্রতিনিধিরা বেশ কয়েক দফা আলোচনায় বসলেও কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে।
আসন্ন জি–২০ সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ওই সম্মেলন এই দুই নেতার উপস্থিতির বিষয়ে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো। শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সে এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাগতিক দেশ ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো জানিয়েছেন, ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেখানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও উপস্থিত থাকবেন।
জোকো উইদাদো বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে জি–২০ সম্মেলনে যোগদানে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’ ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়াকে জি–২০ সম্মেলনে যোগদানে বাধা দেওয়ার জন্য পশ্চিমা চাপের বিপরীতে একটি সমঝোতা হয়েছে। তারই সূত্র ধরে, জেলেনস্কিকে সম্মেলনে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো দেশটির টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত এক ভাষণে জানিয়েছেন, পুতিনের সঙ্গে তাঁর ফোনালাপের সময় জি–২০ সম্মেলনে যোগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অপরদিকে, ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘রাশিয়া এই বছর ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি–২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে পুতিন ব্যক্তিগতভাবে সম্মেলনে উপস্থিত থাকবে কি না সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি।’
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিও এক টুইটে জানিয়েছেন, গত বুধবার ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট উইদাদোর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তাকে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ—যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু–বিদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। দুই দেশের প্রতিনিধিরা বেশ কয়েক দফা আলোচনায় বসলেও কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে