ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডে শোক প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তবে সেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সেই পোস্ট সরিয়ে ফেলেছে। এতে ক্ষেপে গিয়ে মেটা কর্তৃপক্ষকে ‘কাপুরুষ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহিম।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়া রাষ্ট্রীয়ভাবে সব সময়ই ফিলিস্তিনের পক্ষাবলম্বন করেছে। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম শুরু থেকেই গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা করে এসেছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় আনোয়ার ইব্রাহিম ইরানের রাজধানী তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে হামাস নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। সেই ফোনকলের একটি ভিডিও রেকর্ড তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন। সেই পোস্ট পরে মার্ক জাকারবার্গের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেটা সরিয়ে ফেলে। একই ধরনের পোস্ট মেটার আরেক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামেও শেয়ার করেছিলেন আনোয়ার ইব্রাহিম। সেটিও সরিয়ে ফেলা হয়।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মেটার এই হস্তক্ষেপকে কাপুরুষোচিত আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘মেটাকে আমি পরিষ্কার ও দ্ব্যর্থহীনভাবে এই বার্তাটি দিতে চাই যে: কাপুরুষতার এই প্রদর্শন বন্ধ করুন এবং নিপীড়ক ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসনের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করা বন্ধ করুন।’
মেটা কর্তৃপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমের পোস্টগুলো অপসারণ করে সেগুলোতে লেবেল দিয়ে বলেছে, ‘বিপজ্জনক ব্যক্তিত্ব ও সংগঠন’। মূলত হামাস ও ইসমাইল হানিয়াকে যথাক্রমে বিপজ্জনক সংগঠন ও ব্যক্তিত্ব বলেছে মেটা কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, মেটা অনেক আগেই গাজা শাসনকারী ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসকে ‘বিপজ্জনক সংগঠন’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং গোষ্ঠীটির প্রশংসাকারী সব ধরনের কনটেন্ট তাদের প্ল্যাটফর্মে নিষিদ্ধ করেছে। তবে আনোয়ার ইব্রাহিমের প্রতিক্রিয়ার জবাবে কোনো মন্তব্য করেনি মেটা।
আনোয়ার ইব্রাহিম চলতি বছরের মে মাসে কাতারে হানিয়ার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, হামাসের রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর ভালো সম্পর্ক আছে তবে সামরিক স্তরে কোনো সম্পর্ক নেই। হামাসের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে হানিয়া বেশ কয়েকবার মালয়েশিয়া সফর করেছিলেন।
মালয়েশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রী ফাহমি ফাদজিল বলেছেন, এই বিষয়ে মেটার কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে এবং এটি স্পষ্ট নয় যে, পোস্টগুলো মেটা কর্তৃপক্ষ নিজে নিজে সরিয়েছে না কি কারও রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডে শোক প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তবে সেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সেই পোস্ট সরিয়ে ফেলেছে। এতে ক্ষেপে গিয়ে মেটা কর্তৃপক্ষকে ‘কাপুরুষ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহিম।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়া রাষ্ট্রীয়ভাবে সব সময়ই ফিলিস্তিনের পক্ষাবলম্বন করেছে। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম শুরু থেকেই গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা করে এসেছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় আনোয়ার ইব্রাহিম ইরানের রাজধানী তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে হামাস নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। সেই ফোনকলের একটি ভিডিও রেকর্ড তিনি ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন। সেই পোস্ট পরে মার্ক জাকারবার্গের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেটা সরিয়ে ফেলে। একই ধরনের পোস্ট মেটার আরেক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামেও শেয়ার করেছিলেন আনোয়ার ইব্রাহিম। সেটিও সরিয়ে ফেলা হয়।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মেটার এই হস্তক্ষেপকে কাপুরুষোচিত আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘মেটাকে আমি পরিষ্কার ও দ্ব্যর্থহীনভাবে এই বার্তাটি দিতে চাই যে: কাপুরুষতার এই প্রদর্শন বন্ধ করুন এবং নিপীড়ক ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসনের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করা বন্ধ করুন।’
মেটা কর্তৃপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমের পোস্টগুলো অপসারণ করে সেগুলোতে লেবেল দিয়ে বলেছে, ‘বিপজ্জনক ব্যক্তিত্ব ও সংগঠন’। মূলত হামাস ও ইসমাইল হানিয়াকে যথাক্রমে বিপজ্জনক সংগঠন ও ব্যক্তিত্ব বলেছে মেটা কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, মেটা অনেক আগেই গাজা শাসনকারী ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসকে ‘বিপজ্জনক সংগঠন’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং গোষ্ঠীটির প্রশংসাকারী সব ধরনের কনটেন্ট তাদের প্ল্যাটফর্মে নিষিদ্ধ করেছে। তবে আনোয়ার ইব্রাহিমের প্রতিক্রিয়ার জবাবে কোনো মন্তব্য করেনি মেটা।
আনোয়ার ইব্রাহিম চলতি বছরের মে মাসে কাতারে হানিয়ার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, হামাসের রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর ভালো সম্পর্ক আছে তবে সামরিক স্তরে কোনো সম্পর্ক নেই। হামাসের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে হানিয়া বেশ কয়েকবার মালয়েশিয়া সফর করেছিলেন।
মালয়েশিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রী ফাহমি ফাদজিল বলেছেন, এই বিষয়ে মেটার কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে এবং এটি স্পষ্ট নয় যে, পোস্টগুলো মেটা কর্তৃপক্ষ নিজে নিজে সরিয়েছে না কি কারও রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে