থাইল্যান্ডের রাজনীতি ভিন্ন মোড় নিয়েছে। এবার নির্বাচনের পর সংগঠিত বিরোধী দলগুলোর জোট অন্যতম অংশীদার মুভ ফরোয়ার্ড পার্টিকে বাদ দিয়েই পরবর্তী সরকার গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে, নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ফেউ থাই পার্টি তাদের প্রার্থী শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদে মনোনীত করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার বিরোধী দলগুলোর জোট নতুন এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে গত মে মাসের ১৪ তারিখে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি সবচেয়ে বেশি আসন পায়। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ফেউ থাই পার্টি। কিন্তু কোনো দলই সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করায় বিরোধী দলগুলো জোট গঠন করে। পরে জোটের প্রধান শরিক মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির নেতা পিটা লিমজারোয়েনরাত দুবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য চেষ্টা চালান, কিন্তু সফল হতে পারেননি। অবশেষে প্রায় আড়াই মাসের অচলাবস্থা কাটিয়ে বিরোধী জোট এবার পিটার দলকে বাদ দিয়েই সরকার গঠনের চেষ্টা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে।
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা গঠিত ফেউ থাই পার্টি জানিয়েছে, তারা রিয়েল এস্টেট টাইকুন শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে থাইল্যান্ডের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য মনোনয়ন দেবে। আগামী শুক্রবার এই ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দলটি জানিয়েছে, তারা মুভ ফরোয়ার্ড পার্টিকে ছাড়াই সরকার গঠনের চেষ্টা চালাবে।
বুধবার ফেউ থাই পার্টির মুখপাত্র বলেছেন, ‘মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ফেউ থাই পার্টি তাদের ছাড়াই সরকার গঠনে এগিয়ে যাবে এবং সরকারপ্রধান হিসেবে শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়ন দেওয়া হবে।’
এদিকে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি বিষয়টি স্বীকার করলেও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে। দলটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁর দলের আইনপ্রণেতারা আজ বুধবার বৈঠকের পর এ বিষয়ে কথা বলবেন।
থাইল্যান্ডের রাজনীতি ভিন্ন মোড় নিয়েছে। এবার নির্বাচনের পর সংগঠিত বিরোধী দলগুলোর জোট অন্যতম অংশীদার মুভ ফরোয়ার্ড পার্টিকে বাদ দিয়েই পরবর্তী সরকার গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে, নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ফেউ থাই পার্টি তাদের প্রার্থী শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদে মনোনীত করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার বিরোধী দলগুলোর জোট নতুন এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে গত মে মাসের ১৪ তারিখে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি সবচেয়ে বেশি আসন পায়। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ফেউ থাই পার্টি। কিন্তু কোনো দলই সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করায় বিরোধী দলগুলো জোট গঠন করে। পরে জোটের প্রধান শরিক মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির নেতা পিটা লিমজারোয়েনরাত দুবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য চেষ্টা চালান, কিন্তু সফল হতে পারেননি। অবশেষে প্রায় আড়াই মাসের অচলাবস্থা কাটিয়ে বিরোধী জোট এবার পিটার দলকে বাদ দিয়েই সরকার গঠনের চেষ্টা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে।
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা গঠিত ফেউ থাই পার্টি জানিয়েছে, তারা রিয়েল এস্টেট টাইকুন শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে থাইল্যান্ডের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য মনোনয়ন দেবে। আগামী শুক্রবার এই ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দলটি জানিয়েছে, তারা মুভ ফরোয়ার্ড পার্টিকে ছাড়াই সরকার গঠনের চেষ্টা চালাবে।
বুধবার ফেউ থাই পার্টির মুখপাত্র বলেছেন, ‘মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ফেউ থাই পার্টি তাদের ছাড়াই সরকার গঠনে এগিয়ে যাবে এবং সরকারপ্রধান হিসেবে শ্রেট্ঠা থাভিসিনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়ন দেওয়া হবে।’
এদিকে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি বিষয়টি স্বীকার করলেও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে। দলটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁর দলের আইনপ্রণেতারা আজ বুধবার বৈঠকের পর এ বিষয়ে কথা বলবেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে