অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের জান্তাবাহিনী। এর পরের আড়াই বছরে সারা দেশে ৭৫ হাজারেরও বেশি বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে তারা। মিয়ানমারের বিভিন্ন খাতের পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান ডেটা ফর মিয়ানমারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
থাইল্যান্ড থেকে প্রকাশিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডেটা ফর মিয়ানমার গতকাল বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর থেকে এখন পর্যন্ত জান্তাবাহিনী দেশের সাতটি রাজ্য ও ছয়টি অঞ্চলে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
ডেটা ফর মিয়ানমারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৩ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং এর সহযোগী গোষ্ঠীগুলো ৭৪ হাজার ৮৭৪টি বেসামরিক বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুন ও জুলাই মাসেই সবচেয়ে বেশি জ্বালাও-পোড়াও করেছে জান্তাবাহিনী। এ দুই মাসে তাঁরা ৪ হাজার ২৫০টিরও বেশি বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে।
যে বা যারা মিয়ানমারে জান্তাবাহিনীর শাসনের বিরোধিতা করে, তাদের দমন করতে, ভয়ভীতি দেখাতে জ্বালাও-পোড়াওকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। এসব জ্বালাও-পোড়াও বেশি হয়েছে সেই সব এলাকায়, যেসব এলাকায় বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি রয়েছে।
ডেটা ফর মিয়ানমারের তথ্যানুসারে, অভ্যুত্থানের দ্বিতীয় বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালে এই জ্বালাও-পোড়াওয়ের পরিমাণ ছিল বেশি। ২০২১ সালে জান্তাবাহিনী যেখানে মাত্র ২ হাজার ১১১টি বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল, সেখানে ২০২২ সালে সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৪৬ হাজার ৯০৫টিতে। আর চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত জান্তাবাহিনী জ্বালিয়ে দিয়েছে ২৫ হাজার ৮৫৮টি বাড়ি।
অঞ্চল হিসেবে সবচেয়ে বেশি বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে সাগাইনে। সারা দেশে যে পরিমাণ বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, তার ৭৭ শতাংশই সাগাইনের। এর পরই রয়েছে যথাক্রমে মগওয়ে অঞ্চল ও চিন রাজ্য। শতাংশের হিসাবে মগওয়ের ১৫ শতাংশ গ্রামকেই পুরোপুরি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং চিন রাজ্যে এর পরিমাণ ৩ শতাংশ।
এ ছাড়া জান্তাবাহিনী ও তাদের সহযোগী গোষ্ঠীগুলো মিলে বাগো, মান্দালয়, তানিনথারি, ইয়াঙ্গুন অঞ্চল এবং কাচিন, কায়াহ, মন, শান ও রাখাইন রাজ্যেও জ্বালাও-পোড়াও চালিয়েছে।
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের জান্তাবাহিনী। এর পরের আড়াই বছরে সারা দেশে ৭৫ হাজারেরও বেশি বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে তারা। মিয়ানমারের বিভিন্ন খাতের পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান ডেটা ফর মিয়ানমারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
থাইল্যান্ড থেকে প্রকাশিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডেটা ফর মিয়ানমার গতকাল বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর থেকে এখন পর্যন্ত জান্তাবাহিনী দেশের সাতটি রাজ্য ও ছয়টি অঞ্চলে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
ডেটা ফর মিয়ানমারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৩ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং এর সহযোগী গোষ্ঠীগুলো ৭৪ হাজার ৮৭৪টি বেসামরিক বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুন ও জুলাই মাসেই সবচেয়ে বেশি জ্বালাও-পোড়াও করেছে জান্তাবাহিনী। এ দুই মাসে তাঁরা ৪ হাজার ২৫০টিরও বেশি বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে।
যে বা যারা মিয়ানমারে জান্তাবাহিনীর শাসনের বিরোধিতা করে, তাদের দমন করতে, ভয়ভীতি দেখাতে জ্বালাও-পোড়াওকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। এসব জ্বালাও-পোড়াও বেশি হয়েছে সেই সব এলাকায়, যেসব এলাকায় বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি রয়েছে।
ডেটা ফর মিয়ানমারের তথ্যানুসারে, অভ্যুত্থানের দ্বিতীয় বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালে এই জ্বালাও-পোড়াওয়ের পরিমাণ ছিল বেশি। ২০২১ সালে জান্তাবাহিনী যেখানে মাত্র ২ হাজার ১১১টি বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল, সেখানে ২০২২ সালে সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৪৬ হাজার ৯০৫টিতে। আর চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত জান্তাবাহিনী জ্বালিয়ে দিয়েছে ২৫ হাজার ৮৫৮টি বাড়ি।
অঞ্চল হিসেবে সবচেয়ে বেশি বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে সাগাইনে। সারা দেশে যে পরিমাণ বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, তার ৭৭ শতাংশই সাগাইনের। এর পরই রয়েছে যথাক্রমে মগওয়ে অঞ্চল ও চিন রাজ্য। শতাংশের হিসাবে মগওয়ের ১৫ শতাংশ গ্রামকেই পুরোপুরি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং চিন রাজ্যে এর পরিমাণ ৩ শতাংশ।
এ ছাড়া জান্তাবাহিনী ও তাদের সহযোগী গোষ্ঠীগুলো মিলে বাগো, মান্দালয়, তানিনথারি, ইয়াঙ্গুন অঞ্চল এবং কাচিন, কায়াহ, মন, শান ও রাখাইন রাজ্যেও জ্বালাও-পোড়াও চালিয়েছে।
ভারত ও চীনের একে অপরকে শত্রু বা হুমকি হিসেবে না দেখে বরং সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। দিল্লি সফরে গিয়ে এ কথা বলেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুই রাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরে চলমান উত্তেজনা কমাতে এই সফর করছেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেচলতি মাসে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আইএসআইএলের হামলায় ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে ৫২ বেসামরিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন মনুসকোর (এমওএনএসসিও) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। মনুসকোর তথ্য অনুযায়ী, ৯ থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশটির পূর্বাঞ্চলের উত্তর কিভু প্রদেশের বেনি
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে গভীর অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠা। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় ক্ষমতায় ফেরার পর তার প্রশাসন অভিবাসন ও উচ্চশিক্ষা নীতিতে যেসব কড়াকড়ি পদক্ষেপ নিয়েছে, তা শুধু নীতিগত পরিবেশকে নয়—আঘাত করেছে হাজারো...
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এর আগে হোয়াইট হাউসে এসে রীতিমতো অপমানিত হয়েছিলেন। পোশাক, কথাবার্তা, আচরণের কারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের ধমক খেয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে