ভুটানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে নতুন সরকার গঠন করতে চলেছে পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (পিডিপি)। দলটির নেতা শেরিং তোবগে (৫৮) পাঁচ বছরের জন্য দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে। তোবগে ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালে পিডিপি গঠন করেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৩০ নভেম্বর প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেয় পাঁচটি রাজনৈতিক দল। নির্বাচনে এগিয়ে থাকা দুই দলের মধ্যে মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ হয়। ইলেকশন কমিশন অব ভুটান (ইসিবি) গতকাল বুধবার নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করে।
এতে দেখা যায়, দেশটির পার্লামেন্ট—ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ৪৭টি আসনের মধ্যে ৩০টি আসন পেয়েছে পিডিপি। বাকি আসনগুলো পেয়েছে ভুটান টেনড্রেল পার্টি (বিপিটি)। গতকাল এই নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফলও ঘোষণা করার কথা ছিল। ভুটানে আগে রাজতন্ত্র চলত। ২০০৮ সালে দেশটি সংসদীয় শাসনব্যবস্থায় আসে। এরপর দেশটিতে এটি চতুর্থ নির্বাচন। ভুটানের প্রথম পার্লামেন্টে বিরোধী দলের নেতা ছিলেন তোবগে।
ভয়াবহ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে ভুটানে ভোট গ্রহণ হয়েছে। অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে প্রবৃদ্ধির বিপরীতে দেশটির মোট জাতীয় সুখকে (জিএনএইচ) অগ্রাধিকার দেওয়া অনেক দিনের নীতি প্রশ্নের মুখে পড়েছে। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ভুটানে তরুণদের মধ্যে বেকারত্বের হার ২৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আটকে আছে গড়ে ১ দশমিক ৭ শতাংশের মধ্যে। গত কয়েকটি নির্বাচনের সময় থেকে আর্থিক ও শিক্ষাগত সুবিধার সন্ধানে রেকর্ডসংখ্যক তরুণ জনগোষ্ঠী বিদেশে চলে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গেছে অস্ট্রেলিয়ায়। সরকারি পরিসংখ্যানকে উদ্ধৃত করে পিডিপির ইশতেহারে বলা হয়েছিল, দেশটিতে প্রতি আটজনে একজন খাদ্য ও জরুরি সামগ্রীর প্রয়োজন মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে।
মঙ্গলবারের নির্বাচনে প্রায় ৫ লাখ ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তাঁদের একজন হলেন কারমা (৪৯)। তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ভুটানের লোকদের সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার, তা হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং তাদের নিজেদের প্রবৃদ্ধি। অনেক মানুষ বেকার। এমনকি যারা চাকরি পাচ্ছেন, তারাও পরিবারকে এগিয়ে তোলার মতো যথেষ্ট উপার্জন করতে পারছেন না।
ভুটানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে নতুন সরকার গঠন করতে চলেছে পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (পিডিপি)। দলটির নেতা শেরিং তোবগে (৫৮) পাঁচ বছরের জন্য দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে। তোবগে ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালে পিডিপি গঠন করেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৩০ নভেম্বর প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেয় পাঁচটি রাজনৈতিক দল। নির্বাচনে এগিয়ে থাকা দুই দলের মধ্যে মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ হয়। ইলেকশন কমিশন অব ভুটান (ইসিবি) গতকাল বুধবার নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করে।
এতে দেখা যায়, দেশটির পার্লামেন্ট—ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ৪৭টি আসনের মধ্যে ৩০টি আসন পেয়েছে পিডিপি। বাকি আসনগুলো পেয়েছে ভুটান টেনড্রেল পার্টি (বিপিটি)। গতকাল এই নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফলও ঘোষণা করার কথা ছিল। ভুটানে আগে রাজতন্ত্র চলত। ২০০৮ সালে দেশটি সংসদীয় শাসনব্যবস্থায় আসে। এরপর দেশটিতে এটি চতুর্থ নির্বাচন। ভুটানের প্রথম পার্লামেন্টে বিরোধী দলের নেতা ছিলেন তোবগে।
ভয়াবহ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে ভুটানে ভোট গ্রহণ হয়েছে। অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে প্রবৃদ্ধির বিপরীতে দেশটির মোট জাতীয় সুখকে (জিএনএইচ) অগ্রাধিকার দেওয়া অনেক দিনের নীতি প্রশ্নের মুখে পড়েছে। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ভুটানে তরুণদের মধ্যে বেকারত্বের হার ২৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আটকে আছে গড়ে ১ দশমিক ৭ শতাংশের মধ্যে। গত কয়েকটি নির্বাচনের সময় থেকে আর্থিক ও শিক্ষাগত সুবিধার সন্ধানে রেকর্ডসংখ্যক তরুণ জনগোষ্ঠী বিদেশে চলে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গেছে অস্ট্রেলিয়ায়। সরকারি পরিসংখ্যানকে উদ্ধৃত করে পিডিপির ইশতেহারে বলা হয়েছিল, দেশটিতে প্রতি আটজনে একজন খাদ্য ও জরুরি সামগ্রীর প্রয়োজন মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে।
মঙ্গলবারের নির্বাচনে প্রায় ৫ লাখ ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তাঁদের একজন হলেন কারমা (৪৯)। তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ভুটানের লোকদের সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার, তা হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং তাদের নিজেদের প্রবৃদ্ধি। অনেক মানুষ বেকার। এমনকি যারা চাকরি পাচ্ছেন, তারাও পরিবারকে এগিয়ে তোলার মতো যথেষ্ট উপার্জন করতে পারছেন না।
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৬ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগে