ঢাকা: বিশ্বজুড়ে এখন সাক্ষাৎ আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। অথচ চীনের পাশের দেশ উত্তর কোরিয়ার সরকার বরাবর দাবি করেছে, দেশে কোভিড রোগী নেই। অবশ্য সম্প্রতি দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কেসিএনএ-এর একটি সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ধারণা করা হচ্ছে, এবার আর রেহাই নেই। উত্তর কোরিয়াতে ভালোমতোই জেঁকে বসেছে করোনাভাইরাস এবং সংকট যে জটিল তা অনুমেয়।
আজ বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থতার কারণে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে শাস্তি দিয়েছেন কিম।
সম্প্রতি দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন কিম জং উন। বৈঠকে কর্মকর্তাদের বেশ করে শাসিয়ে দিয়েছেন তিনি। দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কেসিএনএ-এর বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্যটি জানিয়েছে।
কেসিএনএর সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম বলেছেন–দেশ ও জনগণের সামনে এক বড় হুমকি উপস্থিত হয়েছে। দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে অবহেলার জন্যই আজ দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা সংকটাপন্ন।’
যদিও কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে সরাসরি করোনা বা কোভিডের কথা উল্লেখ নেই। বৈঠক সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্যও নেই।
ফ্রান্সের বার্তা সংস্থা এএফপিকে উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ অ্যান চ্যান ইল বলেন, ‘কিম জং উনের সাম্প্রতিক এই বৈঠকের অর্থ হলো–দেশটিতে বর্তমানে কোভিড আক্রান্ত রোগী আছে।’
অ্যান চ্যান ইল আরও বলেন, ‘পিয়ংইয়ং-এর এখন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ দেশটির সরকারের মহামারি সামাল দেওয়ার মতো দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় উপকরণ নেই। যদি সহযোগিতা সেখানে না পৌঁছায় সেক্ষেত্রে সামনে বিশাল বিপর্যয় অপেক্ষা করছে।’
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের ইওয়াহা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. লেইফ এরিক ইসলে বিবিসিকে বলেন, ‘কিমের সামনে দুটি পথ খোলা আছে: তিনি দেশের জনগণকে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেবেন, নয় তো টিকা সরবরাহের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইবেন।’
উল্লেখ্য, টাইফুন ও বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর কোরিয়া। সম্প্রতি দেশটিতে খাদ্য সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে। চলমান খাদ্য সংকট ১৯৯০ সালের দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতির মতো ভয়াবহ রূপ নিতে পারে বলে সতর্ক করেছেন কিম।
পরমাণু প্রকল্প নিয়ে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় থাকা উত্তর কোরিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা এখন খুবই নড়বড়ে। এর মধ্যে গত বছর করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে দেশটি নিজেদের আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে, প্রায় দেড় বছরে চীনের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্য বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
ঢাকা: বিশ্বজুড়ে এখন সাক্ষাৎ আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। অথচ চীনের পাশের দেশ উত্তর কোরিয়ার সরকার বরাবর দাবি করেছে, দেশে কোভিড রোগী নেই। অবশ্য সম্প্রতি দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কেসিএনএ-এর একটি সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ধারণা করা হচ্ছে, এবার আর রেহাই নেই। উত্তর কোরিয়াতে ভালোমতোই জেঁকে বসেছে করোনাভাইরাস এবং সংকট যে জটিল তা অনুমেয়।
আজ বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থতার কারণে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে শাস্তি দিয়েছেন কিম।
সম্প্রতি দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন কিম জং উন। বৈঠকে কর্মকর্তাদের বেশ করে শাসিয়ে দিয়েছেন তিনি। দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কেসিএনএ-এর বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্যটি জানিয়েছে।
কেসিএনএর সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম বলেছেন–দেশ ও জনগণের সামনে এক বড় হুমকি উপস্থিত হয়েছে। দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে অবহেলার জন্যই আজ দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা সংকটাপন্ন।’
যদিও কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে সরাসরি করোনা বা কোভিডের কথা উল্লেখ নেই। বৈঠক সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্যও নেই।
ফ্রান্সের বার্তা সংস্থা এএফপিকে উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ অ্যান চ্যান ইল বলেন, ‘কিম জং উনের সাম্প্রতিক এই বৈঠকের অর্থ হলো–দেশটিতে বর্তমানে কোভিড আক্রান্ত রোগী আছে।’
অ্যান চ্যান ইল আরও বলেন, ‘পিয়ংইয়ং-এর এখন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ দেশটির সরকারের মহামারি সামাল দেওয়ার মতো দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় উপকরণ নেই। যদি সহযোগিতা সেখানে না পৌঁছায় সেক্ষেত্রে সামনে বিশাল বিপর্যয় অপেক্ষা করছে।’
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের ইওয়াহা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. লেইফ এরিক ইসলে বিবিসিকে বলেন, ‘কিমের সামনে দুটি পথ খোলা আছে: তিনি দেশের জনগণকে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেবেন, নয় তো টিকা সরবরাহের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইবেন।’
উল্লেখ্য, টাইফুন ও বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর কোরিয়া। সম্প্রতি দেশটিতে খাদ্য সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে। চলমান খাদ্য সংকট ১৯৯০ সালের দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতির মতো ভয়াবহ রূপ নিতে পারে বলে সতর্ক করেছেন কিম।
পরমাণু প্রকল্প নিয়ে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় থাকা উত্তর কোরিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা এখন খুবই নড়বড়ে। এর মধ্যে গত বছর করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে দেশটি নিজেদের আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে, প্রায় দেড় বছরে চীনের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্য বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে