ইন্দোনেশিয়াসংলগ্ন দেশ পাপুয়া নিউগিনিতে ভারী বর্ষণের কারণে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিধসে ২ হাজারের বেশি মানুষ চাপা পড়েছে। আজ সোমবার জাতিসংঘের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাপুয়া নিউগিনি সরকার। সেই চিঠির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে। স্থানীয় স্কুলশিক্ষক জ্যাকব সোয়াই জানান, গ্রামগুলোতে প্রায় ৪ হাজার মানুষ বসবাস করে।
দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটির উত্তরে এনগা প্রদেশই মূলত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। তবে মাটি পিচ্ছিল বলে উদ্ধারকারীরাও ঝুঁকির মধ্যে আছেন। ক্ষতিগ্রস্ত মুলিতাকার গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
এদিকে, জাতিসংঘের কাছে পাঠানো পাপুয়া নিউগিনির ন্যাশনাল ডিজাস্টার সেন্টার এক চিঠিতে ২ হাজারের বেশি মানুষের চাপা পড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। চিঠির বরাত দিয়ে এএফপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘এই ভূমিধসে ২ হাজারের বেশি মানুষ চাপা পড়েছে এবং এই ভূমিধসের কারণে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে গেছে এলাকাটির ওপর দিয়ে।’
জ্যাকব সোয়াই এএফপিকে বলেন, ‘মানুষ খুবই দুঃখভারাক্রান্ত হয়ে আছে। কেউই বাঁচতে পারেনি। চাপা পড়া ও বাস্তুচ্যুতদের তথ্য সংগ্রহ করা খুবই কঠিন। আমরা জানি না কে মারা গেছে, কে বেঁচে আছে। কারণ তথ্য সংগ্রহের সব উপায়ই মাটির নিচে চাপা পড়ে গেছে।’ প্রতিবেশী গ্রামগুলোর বাসিন্দারা খালি হাতেই উদ্ধারকাজে নেমে পড়েছেন বলেও জানান তিনি।
মুলিতাকার প্রতিবেশী গ্রাম পোরগেরার লোকজন চাপা পড়াদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন গ্রামটির বণিক সমিতির সভাপতি নিকসন পাকেয়া। তিনি বলেছেন, ‘কঠিন শিলা, কাদামাটি এবং পাথরের কারণে খালি হাতে উদ্ধার কার্যক্রম খুব একটা গোছালো উপায়ে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ধ্বংসাবশেষ অপসারণের জন্য খননকারী প্রয়োজন।’
এই অবস্থায় পার্শ্ববর্তী গ্রামের একটি মাইনিং কোম্পানি নিউ পোরগেরা লিমিটেড স্থানীয় উদ্ধারকারীদের সাহায্য করতে এবং রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য যান্ত্রপাতি সরবরাহ করতে সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাকেয়া। তাঁর মতে, ঘন জঙ্গলে পরিবেশষ্টিত মাউন্ট মুঙ্গলোর পাশে অবস্থিত গ্রামটিতে ৪ হাজারের বেশি মানুষ বসবাস করত।
ইন্দোনেশিয়াসংলগ্ন দেশ পাপুয়া নিউগিনিতে ভারী বর্ষণের কারণে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিধসে ২ হাজারের বেশি মানুষ চাপা পড়েছে। আজ সোমবার জাতিসংঘের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাপুয়া নিউগিনি সরকার। সেই চিঠির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে। স্থানীয় স্কুলশিক্ষক জ্যাকব সোয়াই জানান, গ্রামগুলোতে প্রায় ৪ হাজার মানুষ বসবাস করে।
দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটির উত্তরে এনগা প্রদেশই মূলত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। তবে মাটি পিচ্ছিল বলে উদ্ধারকারীরাও ঝুঁকির মধ্যে আছেন। ক্ষতিগ্রস্ত মুলিতাকার গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
এদিকে, জাতিসংঘের কাছে পাঠানো পাপুয়া নিউগিনির ন্যাশনাল ডিজাস্টার সেন্টার এক চিঠিতে ২ হাজারের বেশি মানুষের চাপা পড়ার বিষয়টি জানিয়েছে। চিঠির বরাত দিয়ে এএফপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘এই ভূমিধসে ২ হাজারের বেশি মানুষ চাপা পড়েছে এবং এই ভূমিধসের কারণে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে গেছে এলাকাটির ওপর দিয়ে।’
জ্যাকব সোয়াই এএফপিকে বলেন, ‘মানুষ খুবই দুঃখভারাক্রান্ত হয়ে আছে। কেউই বাঁচতে পারেনি। চাপা পড়া ও বাস্তুচ্যুতদের তথ্য সংগ্রহ করা খুবই কঠিন। আমরা জানি না কে মারা গেছে, কে বেঁচে আছে। কারণ তথ্য সংগ্রহের সব উপায়ই মাটির নিচে চাপা পড়ে গেছে।’ প্রতিবেশী গ্রামগুলোর বাসিন্দারা খালি হাতেই উদ্ধারকাজে নেমে পড়েছেন বলেও জানান তিনি।
মুলিতাকার প্রতিবেশী গ্রাম পোরগেরার লোকজন চাপা পড়াদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন গ্রামটির বণিক সমিতির সভাপতি নিকসন পাকেয়া। তিনি বলেছেন, ‘কঠিন শিলা, কাদামাটি এবং পাথরের কারণে খালি হাতে উদ্ধার কার্যক্রম খুব একটা গোছালো উপায়ে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ধ্বংসাবশেষ অপসারণের জন্য খননকারী প্রয়োজন।’
এই অবস্থায় পার্শ্ববর্তী গ্রামের একটি মাইনিং কোম্পানি নিউ পোরগেরা লিমিটেড স্থানীয় উদ্ধারকারীদের সাহায্য করতে এবং রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য যান্ত্রপাতি সরবরাহ করতে সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাকেয়া। তাঁর মতে, ঘন জঙ্গলে পরিবেশষ্টিত মাউন্ট মুঙ্গলোর পাশে অবস্থিত গ্রামটিতে ৪ হাজারের বেশি মানুষ বসবাস করত।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২০ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে