জাপানের ১০০তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন ফুমিও কিশিদা। আগামী সপ্তাহে সংসদ ভেঙে দেবেন এবং ৩১ অক্টোবর নিম্নকক্ষের নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে পাবলিক ব্রডকাস্টার এনএইচকে।
আজ সোমবার ফুমিও কিশিদা দেশটির প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সমালোচনায় পড়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা। করোনা মোকাবিলায় জনমত জরিপ হ্রাসের কারণে পদত্যাগ করেছেন আগের প্রধানমন্ত্রী ইয়েযোশিহিদে সুগা। এরপরই তিনি নতুন কাউকে খুঁজছিলেন। এরপর নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্ব পান কিশিদা। কিশিদা আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।
এই নেতাকে কয়েকটি ইস্যুর সম্মুখীন হতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম, করোনা মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক কাঠামো পুনরুদ্ধার এবং উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান হুমকি মোকাবিলা
গত সপ্তাহে তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করে তিনি দলের নেতৃত্ব পান। নির্বাচনের প্রথম পর্বে কিশিদা ও কোনোর ভোট ছিল যথাক্রমে ২৫৬ ও ২৫৫। অন্য দুই প্রার্থী সানায়ে তাকাইচি ও সেইকো নোদার পক্ষে ভোট পড়ে ১৮৮ ও ৬৩টি। অপর দিকে দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণের পর দেখা যায়, কিশিদা তাঁর সমর্থন ধরে রাখার বাইরে পরাজিত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের বড় অংশের সমর্থন নিশ্চিত করেছেন। এতে কোনোর পক্ষের ভোট ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। চূড়ান্ত গণনায় কিশিদা পেয়েছেন ২৫৭ এবং কোনোর পক্ষে পড়েছে মাত্র ১৭৭টি ভোট।
এনএইচকে টেলিভিশন জানিয়েছে, আগামী ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সংসদ ভেঙে দেবেন এবং প্রথম সংবাদ সম্মেলনে তিনি নির্বাচনের ঘোষণা দেবেন।
সেন্টার ফর আমেরিকান প্রোগ্রেসের সিনিয়র ফেলো টোবিয়াস হ্যারিস টুইটারে বলেছেন, 'কিশিদা মোটেও সময় নষ্ট করছে না।'
হ্যারিস লিখেছেন, তিনি যদি সাধারণ নির্বাচনে ভালোভাবে জয় লাভ করেন তাহলে পরের বছর উচ্চকক্ষে জেতার জন্য ভালো পথ তৈরি হবে। তাহলে তিনি নির্বাচন ছাড়া তিন বছর থাকতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী কিশিদা সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিনজো আবের মিত্রদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করতে প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রী কিশিদার প্রতিশ্রুতি অনুসারে, ২০টি পদের মধ্যে ১৩টি পদে এমন ব্যক্তি নেওয়া হবে যাদের মন্ত্রিসভার কোন অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু প্রভাবশালী দপ্তরগুলো আবে বা বিদায়ী অর্থমন্ত্রী তারোর সহযোগীদের মধ্যেই যাবে।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আতসুও ইতো বলেছেন, কিশিদা নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন আবে ও আসোর সমর্থনে। এখন সময় এসেছে তাঁর একটি জায়গা তৈরি করা।
জাপানের ১০০তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন ফুমিও কিশিদা। আগামী সপ্তাহে সংসদ ভেঙে দেবেন এবং ৩১ অক্টোবর নিম্নকক্ষের নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে পাবলিক ব্রডকাস্টার এনএইচকে।
আজ সোমবার ফুমিও কিশিদা দেশটির প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সমালোচনায় পড়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা। করোনা মোকাবিলায় জনমত জরিপ হ্রাসের কারণে পদত্যাগ করেছেন আগের প্রধানমন্ত্রী ইয়েযোশিহিদে সুগা। এরপরই তিনি নতুন কাউকে খুঁজছিলেন। এরপর নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্ব পান কিশিদা। কিশিদা আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।
এই নেতাকে কয়েকটি ইস্যুর সম্মুখীন হতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম, করোনা মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক কাঠামো পুনরুদ্ধার এবং উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান হুমকি মোকাবিলা
গত সপ্তাহে তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করে তিনি দলের নেতৃত্ব পান। নির্বাচনের প্রথম পর্বে কিশিদা ও কোনোর ভোট ছিল যথাক্রমে ২৫৬ ও ২৫৫। অন্য দুই প্রার্থী সানায়ে তাকাইচি ও সেইকো নোদার পক্ষে ভোট পড়ে ১৮৮ ও ৬৩টি। অপর দিকে দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণের পর দেখা যায়, কিশিদা তাঁর সমর্থন ধরে রাখার বাইরে পরাজিত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের বড় অংশের সমর্থন নিশ্চিত করেছেন। এতে কোনোর পক্ষের ভোট ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। চূড়ান্ত গণনায় কিশিদা পেয়েছেন ২৫৭ এবং কোনোর পক্ষে পড়েছে মাত্র ১৭৭টি ভোট।
এনএইচকে টেলিভিশন জানিয়েছে, আগামী ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সংসদ ভেঙে দেবেন এবং প্রথম সংবাদ সম্মেলনে তিনি নির্বাচনের ঘোষণা দেবেন।
সেন্টার ফর আমেরিকান প্রোগ্রেসের সিনিয়র ফেলো টোবিয়াস হ্যারিস টুইটারে বলেছেন, 'কিশিদা মোটেও সময় নষ্ট করছে না।'
হ্যারিস লিখেছেন, তিনি যদি সাধারণ নির্বাচনে ভালোভাবে জয় লাভ করেন তাহলে পরের বছর উচ্চকক্ষে জেতার জন্য ভালো পথ তৈরি হবে। তাহলে তিনি নির্বাচন ছাড়া তিন বছর থাকতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী কিশিদা সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিনজো আবের মিত্রদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করতে প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রী কিশিদার প্রতিশ্রুতি অনুসারে, ২০টি পদের মধ্যে ১৩টি পদে এমন ব্যক্তি নেওয়া হবে যাদের মন্ত্রিসভার কোন অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু প্রভাবশালী দপ্তরগুলো আবে বা বিদায়ী অর্থমন্ত্রী তারোর সহযোগীদের মধ্যেই যাবে।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আতসুও ইতো বলেছেন, কিশিদা নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন আবে ও আসোর সমর্থনে। এখন সময় এসেছে তাঁর একটি জায়গা তৈরি করা।
ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাসপার ভেল্ডক্যাম্প পদত্যাগ করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দেশটির ওপর অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপে ক্যাবিনেটের সমর্থন না পাওয়ার প্রতিবাদে তিনি পদত্যাগ করেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসওম্যান মার্জোরি টেইলর গ্রিন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন কট্টর ডানপন্থী মিত্র। ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালাচ্ছে বলে একাধিকবার উল্লেখ করেছেন তিনি। রিপাবলিকান পার্টিতে ইসরায়েলের বর্বরতা নিয়ে সরব নেতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম।
৫ ঘণ্টা আগেশতদ্রু নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় পাকিস্তানের পাঞ্জাবে বন্যার হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। দেশটির সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, গতকাল শনিবার গণ্ডা সিং ওয়ালা এলাকায় নদীর পানি বেড়ে গিয়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে ব্যাপকভাবে ধুঁকতে থাকা গাজাবাসীর জন্য মানবিক সহায়তা নিশ্চিতে অঞ্চলটিতে জাতিসংঘের বিশেষ সশস্ত্র বাহিনী পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট মাইকেল ডি. হিগিন্স। স্থানীয় সময় গতকাল আইরিশ গণমাধ্যমে এই বিষয়টি প্রকাশিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে