সম্প্রতি চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা বিশ্বজুড়ে শঙ্কার তৈরি করেছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন আজ শুক্রবার বলেছেন, তাইওয়ান কারও সঙ্গে সামরিক সংঘাত চায় না। তবে কেউ তার স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করলে, তা প্রতিরোধে তাইওয়ান বিন্দুমাত্র পিছপা হবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন তাইওয়ানকে বরাবরই নিজস্ব ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে। তাইওয়ানের দাবি, গত শুক্রবার থেকে টানা চার দিন চীনের প্রায় ১৫০টি যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশ সীমায় মহড়া দিয়েছে।
এ ধরনের মহড়া আগেও দিয়েছে চীন। গত এক বছর তাইওয়ান চীনের এই কার্যকলাপের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে আসছে। তাদের দাবি, তাইওয়ানের আকাশসীমাকে চীন ‘গ্রে জোন ওয়ারফেয়ার’ হিসেবে ব্যবহার করছে। এতে চীনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে উসকানি দিয়ে তাইওয়ানের সামরিক শক্তিমত্তা যাচাই করা।
রাজধানী তাইপেতে আয়োজিত এক নিরাপত্তা ফোরামে দেওয়া বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট সাই বলেন, তাইওয়ান তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে সব সময় শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল সহাবস্থান বজায় রাখতে চায়। আমরা কারও সঙ্গেই সামরিক দ্বন্দ্বে জড়াতে চাই না।
অন্যদিকে তাইওয়ানে বিরাজমান অস্থিরতার জন্য চীন দোষারোপ করছে যুক্তরাষ্ট্রকে। চীনের দাবি, তাইওয়ানের সবচেয়ে কাছের মিত্র ও অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে অস্থিরতা উসকে দিচ্ছে। তাই এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্যই তারা এই যুদ্ধবিমানের মহড়া চালাচ্ছে।
তবে সাই বলেন, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং স্বচ্ছ পরিবেশ বজায় রাখতে এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিধ্বংসী প্রভাব ফেলে। স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে তাইওয়ান এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কারণ, পূর্ব চীন, দক্ষিণ চীন সাগর ও তাইওয়ান প্রণালিতে সশস্ত্র সংঘাত এড়াতে আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে তাঁরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চীনের সঙ্গে উত্তেজনা চরমে পৌঁছানোয় তাইওয়ান নতুন করে অন্য বড় রাষ্ট্রগুলোর কূটনৈতিক সমর্থন চাইছে। ধারণা করা হচ্ছে, সমর্থন জোগাতেই চার ফরাসি সিনেটর ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট চলতি সপ্তাহে তাইওয়ান সফর করেছেন।
তাইপেতে ওই একই ফোরামে চীনের চরম নিন্দা করে অ্যাবোট বলেন, চীনের আগ্রাসী আচরণ শুধু অস্ট্রেলিয়া নয়, তাইওয়ানের জন্যও হুমকিস্বরূপ। তাইওয়ানের দুঃসময়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, চীন যেন তাইওয়ানকে কখনো গ্রাস করতে না পারে, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া সব সময় প্রস্তুত আছে।’
সম্প্রতি চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা বিশ্বজুড়ে শঙ্কার তৈরি করেছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন আজ শুক্রবার বলেছেন, তাইওয়ান কারও সঙ্গে সামরিক সংঘাত চায় না। তবে কেউ তার স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করলে, তা প্রতিরোধে তাইওয়ান বিন্দুমাত্র পিছপা হবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন তাইওয়ানকে বরাবরই নিজস্ব ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে। তাইওয়ানের দাবি, গত শুক্রবার থেকে টানা চার দিন চীনের প্রায় ১৫০টি যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশ সীমায় মহড়া দিয়েছে।
এ ধরনের মহড়া আগেও দিয়েছে চীন। গত এক বছর তাইওয়ান চীনের এই কার্যকলাপের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে আসছে। তাদের দাবি, তাইওয়ানের আকাশসীমাকে চীন ‘গ্রে জোন ওয়ারফেয়ার’ হিসেবে ব্যবহার করছে। এতে চীনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে উসকানি দিয়ে তাইওয়ানের সামরিক শক্তিমত্তা যাচাই করা।
রাজধানী তাইপেতে আয়োজিত এক নিরাপত্তা ফোরামে দেওয়া বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট সাই বলেন, তাইওয়ান তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে সব সময় শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল সহাবস্থান বজায় রাখতে চায়। আমরা কারও সঙ্গেই সামরিক দ্বন্দ্বে জড়াতে চাই না।
অন্যদিকে তাইওয়ানে বিরাজমান অস্থিরতার জন্য চীন দোষারোপ করছে যুক্তরাষ্ট্রকে। চীনের দাবি, তাইওয়ানের সবচেয়ে কাছের মিত্র ও অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে অস্থিরতা উসকে দিচ্ছে। তাই এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্যই তারা এই যুদ্ধবিমানের মহড়া চালাচ্ছে।
তবে সাই বলেন, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং স্বচ্ছ পরিবেশ বজায় রাখতে এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিধ্বংসী প্রভাব ফেলে। স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে তাইওয়ান এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কারণ, পূর্ব চীন, দক্ষিণ চীন সাগর ও তাইওয়ান প্রণালিতে সশস্ত্র সংঘাত এড়াতে আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে তাঁরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চীনের সঙ্গে উত্তেজনা চরমে পৌঁছানোয় তাইওয়ান নতুন করে অন্য বড় রাষ্ট্রগুলোর কূটনৈতিক সমর্থন চাইছে। ধারণা করা হচ্ছে, সমর্থন জোগাতেই চার ফরাসি সিনেটর ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট চলতি সপ্তাহে তাইওয়ান সফর করেছেন।
তাইপেতে ওই একই ফোরামে চীনের চরম নিন্দা করে অ্যাবোট বলেন, চীনের আগ্রাসী আচরণ শুধু অস্ট্রেলিয়া নয়, তাইওয়ানের জন্যও হুমকিস্বরূপ। তাইওয়ানের দুঃসময়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, চীন যেন তাইওয়ানকে কখনো গ্রাস করতে না পারে, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া সব সময় প্রস্তুত আছে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
১২ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
২১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৩১ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
১ ঘণ্টা আগে