নিহতের পরিবারকে দুই কোটি রুপি ক্ষতিপূরণ দিয়ে সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড থেকে বেঁচে দেশে ফিরছেন এক ভারতীয়। অমৃতসরের বাসিন্দা বলবিন্দর সিংকে মুক্তি দেওয়ার কথা গতকাল বৃহস্পতিবার রিয়াদে ভারতীয় দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ শুক্রবার অমৃতসরের মুক্তসারে নিজ গ্রাম মালানে ৩৫ বছর বয়সী বলবিন্দরের ফেরার কথা রয়েছে। আগের দিন বিকেল ৪টা ১০ মিনিটের ফ্লাইটে সৌদি আরব থেকে ভারতের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা তাঁর। দিল্লি হয়ে অমৃতসর পৌঁছাবেন তিনি।
রিয়াদের আদালত ২০১৩ সালে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন। সৌদি আরবের কারাগার থেকে নিজ দেশ ভারতে ফিরছেন তিনি। সৌদি কারাগার থেকে বলবিন্দরের মুক্তির জন্য প্রয়োজন ছিল দুই কোটি রুপি। বিশাল অঙ্কের এই অর্থ সংগ্রহের জন্য তাঁর পরিবার জনসাধারণ এবং সমাজসেবী এসপিএস ওবেরয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।
বলবিন্দরের বোন সাতপাল কৌর (৪১) জানিয়েছেন, তাঁদের ভূমিহীন পরিবারের পাশে যারা দাঁড়িয়েছে তাদের সবার প্রতি তাঁরা কৃতজ্ঞ। তিনি বলেছেন, ‘বলবিন্দর জীবিত অবস্থায় ঘরে ফিরবেন, এই আশায় থেকে মা-বাবা মারা গেছেন। গত ১৫ বছর আমাদের পরিবারের জন্য ছিল ভীষণ দুর্যোগের সময়। পরিবারের সহায়তার জন্যই আমার ভাই বিদেশে গিয়ে আইনি সমস্যায় জড়িয়ে পড়েছিল।’
এক সৌদি নাগরিককে হত্যার দায়ে ২০১৩ সালে দোষী সাব্যস্ত হন বলবিন্দর। তাঁর ভাই মানদিপ সিং জানান, একটি পরিবহন কোম্পানিতে কাজ করতে ২০০৮ সালে সৌদি আরব যান বলবিন্দর।
মানদিপ বলেন, একদিন এক সৌদি নাগরিক কয়েকজন পাঞ্জাব তরুণকে গালিগালাজ করছিলেন। বলবিন্দর প্রতিবাদ করেন; জড়িয়ে পড়েন ঝগড়ায়। একপর্যায়ে সৌদি নাগরিক তাঁকে ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করেন। বলবিন্দর আত্মরক্ষার চেষ্টা করতে গেলে দুর্ভাগ্যবশত নিজের ছুরির আঘাতে প্রাণ হারান সৌদি নাগরিক।
মানদিপ বলেন, বলবিন্দর অনেকবারই বলেছেন কারও জীবন কেড়ে নেওয়ার ইচ্ছা তাঁর ছিল না। তিনি কেবল আত্মরক্ষা করতে চেয়েছিলেন।
নিহতের পরিবারকে দুই কোটি রুপি ক্ষতিপূরণ দিয়ে সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড থেকে বেঁচে দেশে ফিরছেন এক ভারতীয়। অমৃতসরের বাসিন্দা বলবিন্দর সিংকে মুক্তি দেওয়ার কথা গতকাল বৃহস্পতিবার রিয়াদে ভারতীয় দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ শুক্রবার অমৃতসরের মুক্তসারে নিজ গ্রাম মালানে ৩৫ বছর বয়সী বলবিন্দরের ফেরার কথা রয়েছে। আগের দিন বিকেল ৪টা ১০ মিনিটের ফ্লাইটে সৌদি আরব থেকে ভারতের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা তাঁর। দিল্লি হয়ে অমৃতসর পৌঁছাবেন তিনি।
রিয়াদের আদালত ২০১৩ সালে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন। সৌদি আরবের কারাগার থেকে নিজ দেশ ভারতে ফিরছেন তিনি। সৌদি কারাগার থেকে বলবিন্দরের মুক্তির জন্য প্রয়োজন ছিল দুই কোটি রুপি। বিশাল অঙ্কের এই অর্থ সংগ্রহের জন্য তাঁর পরিবার জনসাধারণ এবং সমাজসেবী এসপিএস ওবেরয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।
বলবিন্দরের বোন সাতপাল কৌর (৪১) জানিয়েছেন, তাঁদের ভূমিহীন পরিবারের পাশে যারা দাঁড়িয়েছে তাদের সবার প্রতি তাঁরা কৃতজ্ঞ। তিনি বলেছেন, ‘বলবিন্দর জীবিত অবস্থায় ঘরে ফিরবেন, এই আশায় থেকে মা-বাবা মারা গেছেন। গত ১৫ বছর আমাদের পরিবারের জন্য ছিল ভীষণ দুর্যোগের সময়। পরিবারের সহায়তার জন্যই আমার ভাই বিদেশে গিয়ে আইনি সমস্যায় জড়িয়ে পড়েছিল।’
এক সৌদি নাগরিককে হত্যার দায়ে ২০১৩ সালে দোষী সাব্যস্ত হন বলবিন্দর। তাঁর ভাই মানদিপ সিং জানান, একটি পরিবহন কোম্পানিতে কাজ করতে ২০০৮ সালে সৌদি আরব যান বলবিন্দর।
মানদিপ বলেন, একদিন এক সৌদি নাগরিক কয়েকজন পাঞ্জাব তরুণকে গালিগালাজ করছিলেন। বলবিন্দর প্রতিবাদ করেন; জড়িয়ে পড়েন ঝগড়ায়। একপর্যায়ে সৌদি নাগরিক তাঁকে ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করেন। বলবিন্দর আত্মরক্ষার চেষ্টা করতে গেলে দুর্ভাগ্যবশত নিজের ছুরির আঘাতে প্রাণ হারান সৌদি নাগরিক।
মানদিপ বলেন, বলবিন্দর অনেকবারই বলেছেন কারও জীবন কেড়ে নেওয়ার ইচ্ছা তাঁর ছিল না। তিনি কেবল আত্মরক্ষা করতে চেয়েছিলেন।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে