হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নির্মিত দুই দশকেরও বেশি পুরোনো একটি ভাস্কর্য সরিয়ে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভাস্কর্যটি ১৯৮৯ সালে বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে গণহত্যার স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছিল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সিলের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এক আলোচনাসভায় ভাস্কর্যটি অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোত্তম স্বার্থের জন্য আইনি পরামর্শ এবং ঝুঁকি মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়টির কাউন্সিল ভাস্কর্যটি সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করেছে, যাতে পরবর্তী আইনি পরামর্শের ভিত্তিতে যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাস্কর্যটি অপসারণের জন্য কর্মীরা কয়েক ঘণ্টা কাজ করেছেন। তাঁরা গভীর রাতে ভাস্কর্যটি অপসারণ করে একটি কাভার্ড ভ্যানে নিয়ে যান।
তামার তৈরি ৮ মিটার বা ২৬ ফুট উঁচু ভাস্কর্যটি ‘দ্য পিলার অব শেইম’ নামে পরিচিত। ডেনমার্কের ভাস্কর জেন্স গ্যালশিয়ট ২৪ বছর আগে ইউনিভার্সিটি অব হংকং ক্যাম্পাসে ভাস্কর্যটি স্থাপন করেন।
গত অক্টোবরে ভাস্কর্যটি অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয়। ওই সময় গ্যালশিয়ট ভাস্কর্য অপসারণের সিদ্ধান্তকে নিষ্ঠুর সমাধি ধ্বংসের শামিল বলে মন্তব্য করেন।
বেইজিংয়ে ১৯৮৯ সালের ৪ জুন বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতার ওপর গুলিবর্ষণ করে চীনের সামরিক বাহিনী। এতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হলেও চীন সরকারের দাবি, এতে মাত্র ২০০ জন নিহত হয়। নিহত বিক্ষোভকারীদের স্মরণেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছিল।
হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নির্মিত দুই দশকেরও বেশি পুরোনো একটি ভাস্কর্য সরিয়ে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভাস্কর্যটি ১৯৮৯ সালে বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে গণহত্যার স্মরণে নির্মাণ করা হয়েছিল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সিলের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এক আলোচনাসভায় ভাস্কর্যটি অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোত্তম স্বার্থের জন্য আইনি পরামর্শ এবং ঝুঁকি মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়টির কাউন্সিল ভাস্কর্যটি সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করেছে, যাতে পরবর্তী আইনি পরামর্শের ভিত্তিতে যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাস্কর্যটি অপসারণের জন্য কর্মীরা কয়েক ঘণ্টা কাজ করেছেন। তাঁরা গভীর রাতে ভাস্কর্যটি অপসারণ করে একটি কাভার্ড ভ্যানে নিয়ে যান।
তামার তৈরি ৮ মিটার বা ২৬ ফুট উঁচু ভাস্কর্যটি ‘দ্য পিলার অব শেইম’ নামে পরিচিত। ডেনমার্কের ভাস্কর জেন্স গ্যালশিয়ট ২৪ বছর আগে ইউনিভার্সিটি অব হংকং ক্যাম্পাসে ভাস্কর্যটি স্থাপন করেন।
গত অক্টোবরে ভাস্কর্যটি অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয়। ওই সময় গ্যালশিয়ট ভাস্কর্য অপসারণের সিদ্ধান্তকে নিষ্ঠুর সমাধি ধ্বংসের শামিল বলে মন্তব্য করেন।
বেইজিংয়ে ১৯৮৯ সালের ৪ জুন বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতার ওপর গুলিবর্ষণ করে চীনের সামরিক বাহিনী। এতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হলেও চীন সরকারের দাবি, এতে মাত্র ২০০ জন নিহত হয়। নিহত বিক্ষোভকারীদের স্মরণেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছিল।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩৪ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে