সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহেই দলবল নিয়ে ভারত সফর করবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড জেমস অস্টিন। ভারতীয় সমপর্যায়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে ১০ নভেম্বর গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মিলিত হবেন মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় এই দুই কর্তাব্যক্তি। এর মধ্যে ব্লিঙ্কেন বৈঠক করবেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অস্টিন বসবেন ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে।
হঠাৎ করে মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী কী জন্য ভারত সফর করবেন, তাঁদের আলোচনার বিষয়বস্তু কী হবে—এ সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এ ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্র দপ্তরের বরাত দিয়ে দুই দেশের মধ্যকার সম্ভাব্য ইস্যুগুলো নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তারা।
আজ শুক্রবার ভারতীয় দ্য প্রিন্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ দুই মন্ত্রীর আসন্ন সফর নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্রিফিং করেছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু। সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেছেন, ‘এটি মন্ত্রীদের এশিয়া সফরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অনেকগুলো আলোচনার বিষয়বস্তুর মধ্যে একটি হলো—ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরকে মুক্ত, উন্মুক্ত, সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত রাখতে ভারতের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা। নেতারা ইসরায়েল ও হামাসের সংঘাত এবং ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা করবেন।’
লু জানান, ভারত সরকার হামাসের সন্ত্রাসী আক্রমণের সরাসরি নিন্দা জানানো ছাড়াও গাজায় টেকসই মানবিক সহায়তা পাঠানোর ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সুর মিলিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমরা এই সংঘাতের বিস্তার রোধ, মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং দুই রাষ্ট্র সমাধানের অগ্রগতির লক্ষ্যগুলো নিয়ে আলোচনা করব।’
এ ছাড়া গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের উন্নয়ন নিয়ে দুই রাষ্ট্রের সামর্থ্য ও প্রচেষ্টাগুলো নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন লু। পাশাপাশি ক্লিন এনার্জি, সন্ত্রাস দমন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মহাকাশ এবং প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনের মতো বিষয়গুলো আলোচনায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়বস্তু হবে চীন প্রসঙ্গও।
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহেই দলবল নিয়ে ভারত সফর করবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড জেমস অস্টিন। ভারতীয় সমপর্যায়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে ১০ নভেম্বর গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মিলিত হবেন মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় এই দুই কর্তাব্যক্তি। এর মধ্যে ব্লিঙ্কেন বৈঠক করবেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অস্টিন বসবেন ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে।
হঠাৎ করে মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী কী জন্য ভারত সফর করবেন, তাঁদের আলোচনার বিষয়বস্তু কী হবে—এ সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এ ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্র দপ্তরের বরাত দিয়ে দুই দেশের মধ্যকার সম্ভাব্য ইস্যুগুলো নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তারা।
আজ শুক্রবার ভারতীয় দ্য প্রিন্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ দুই মন্ত্রীর আসন্ন সফর নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্রিফিং করেছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু। সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেছেন, ‘এটি মন্ত্রীদের এশিয়া সফরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অনেকগুলো আলোচনার বিষয়বস্তুর মধ্যে একটি হলো—ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরকে মুক্ত, উন্মুক্ত, সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত রাখতে ভারতের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা। নেতারা ইসরায়েল ও হামাসের সংঘাত এবং ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা করবেন।’
লু জানান, ভারত সরকার হামাসের সন্ত্রাসী আক্রমণের সরাসরি নিন্দা জানানো ছাড়াও গাজায় টেকসই মানবিক সহায়তা পাঠানোর ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সুর মিলিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমরা এই সংঘাতের বিস্তার রোধ, মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং দুই রাষ্ট্র সমাধানের অগ্রগতির লক্ষ্যগুলো নিয়ে আলোচনা করব।’
এ ছাড়া গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের উন্নয়ন নিয়ে দুই রাষ্ট্রের সামর্থ্য ও প্রচেষ্টাগুলো নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন লু। পাশাপাশি ক্লিন এনার্জি, সন্ত্রাস দমন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মহাকাশ এবং প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনের মতো বিষয়গুলো আলোচনায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়বস্তু হবে চীন প্রসঙ্গও।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
৪৩ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৬ ঘণ্টা আগে