ক্যাফেটির নাম ‘টবিস এস্টেট’। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত এই ক্যাফে এবার বিশ্বসেরার মর্যাদা অর্জন করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটির শাখা রয়েছে। তালিকাটির শীর্ষ দশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রিয়া, নরওয়ে ও সিঙ্গাপুরের ক্যাফেও রয়েছে।
শুক্রবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্পেনের মাদ্রিদ কফি ফেস্টিভ্যালে ঘোষণা হওয়া বিশ্বের সেরা ১০০ কফি স্পটের তালিকায় ‘টবিস এস্টেট কফি রোস্টার’ প্রথম স্থান অধিকার করে। দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেলবোর্নকে পেছনে ফেলে এটি শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে। মেলবোর্নের প্রাউড ম্যারি কফি নামের ক্যাফেটি তালিকার চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত টবিস এস্টেট ক্যাফেটি উচ্চমানের কফিবীজ এবং নৈতিক উৎসের ওপর গুরুত্বারোপ করে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ক্যাফেটি লিখেছে, ‘প্রতিদিন বিশ্বের সেরা হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায় না। কিন্তু আজ আমরা তা পেয়েছি—টবিস এস্টেট আনুষ্ঠানিকভাবে সেরা ক্যাফের খেতাব পেয়েছে।’
ক্যাফেটির ডিজাইনের বিশেষত্ব সম্পর্কে তারা বলেছে, ‘আমরা এমন একটি পরিবেশ তৈরি করেছি, যেখানে গ্রাহকেরা সরাসরি বারিস্তা দলের সঙ্গে কথা বলতে পারেন এবং তাদের কাজের প্রক্রিয়া কাছ থেকে দেখতে পারেন।’
বিশ্ব সেরা ক্যাফের তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে মূলত কফি ও খাবারের গুণগত মান, গ্রাহকসেবা, ক্যাফের পরিবেশ, পরিবেশবান্ধব নীতি, বারিস্তা অভিজ্ঞতা, নতুনত্ব এবং ধারাবাহিকতার ওপর ভিত্তি করে। জনমত এবং বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়নের মাধ্যমে চূড়ান্ত র্যাঙ্কিং নির্ধারণ করা হয়েছে।
তালিকাটিতে অস্ট্রেলিয়ার মোট ৯টি ক্যাফে স্থান পেয়েছে। এই স্বীকৃতি দেশটির কফি সংস্কৃতির শক্তিশালী অবস্থানকে তুলে ধরে। সেরা কফি নিয়ে মেলবোর্ন ও সিডনির মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকলেও দেশের সামগ্রিক সাফল্যকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
জানা গেছে, ১৮৮০ সালের দিকে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে টেম্পারেন্স মুভমেন্ট শুরু হয়েছিল। এর মাধ্যমে মূলত মদ্যপানের বিরোধিতা করা হতো এবং সামাজিক মেলামেশার জন্য কফি প্যালেস সংস্কৃতি চালু হয়েছিল। মেলবোর্নে এ ধরনের বহু-কক্ষবিশিষ্ট ক্যাফেগুলো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সেখান থেকে পরে সিডনিসহ অন্যান্য শহরে ছড়িয়ে পড়ে।
১৯৩০-এর দশকে ইতালির অভিবাসীদের হাত ধরে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাসপ্রেসো কফির প্রচলন ঘটে। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপীয় অভিবাসীদের আগমনের ফলে এটি মূলধারায় চলে আসে।
বিশ্ব সেরা হওয়ার প্রসঙ্গে সিএনএন ট্রাভেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে টবিস এস্টেট-এর জেনারেল ম্যানেজার জোডি লেসলি বলেন, ‘এই জয় শুধু সিডনি বা মেলবোর্নের নয়, এটি পুরো দেশের জন্য গর্বের বিষয়। আমরা চাই, অস্ট্রেলিয়ার কফি সংস্কৃতি আরও শক্তিশালী হোক।’
ক্যাফেটির নাম ‘টবিস এস্টেট’। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত এই ক্যাফে এবার বিশ্বসেরার মর্যাদা অর্জন করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটির শাখা রয়েছে। তালিকাটির শীর্ষ দশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রিয়া, নরওয়ে ও সিঙ্গাপুরের ক্যাফেও রয়েছে।
শুক্রবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্পেনের মাদ্রিদ কফি ফেস্টিভ্যালে ঘোষণা হওয়া বিশ্বের সেরা ১০০ কফি স্পটের তালিকায় ‘টবিস এস্টেট কফি রোস্টার’ প্রথম স্থান অধিকার করে। দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেলবোর্নকে পেছনে ফেলে এটি শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে। মেলবোর্নের প্রাউড ম্যারি কফি নামের ক্যাফেটি তালিকার চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত টবিস এস্টেট ক্যাফেটি উচ্চমানের কফিবীজ এবং নৈতিক উৎসের ওপর গুরুত্বারোপ করে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ক্যাফেটি লিখেছে, ‘প্রতিদিন বিশ্বের সেরা হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায় না। কিন্তু আজ আমরা তা পেয়েছি—টবিস এস্টেট আনুষ্ঠানিকভাবে সেরা ক্যাফের খেতাব পেয়েছে।’
ক্যাফেটির ডিজাইনের বিশেষত্ব সম্পর্কে তারা বলেছে, ‘আমরা এমন একটি পরিবেশ তৈরি করেছি, যেখানে গ্রাহকেরা সরাসরি বারিস্তা দলের সঙ্গে কথা বলতে পারেন এবং তাদের কাজের প্রক্রিয়া কাছ থেকে দেখতে পারেন।’
বিশ্ব সেরা ক্যাফের তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে মূলত কফি ও খাবারের গুণগত মান, গ্রাহকসেবা, ক্যাফের পরিবেশ, পরিবেশবান্ধব নীতি, বারিস্তা অভিজ্ঞতা, নতুনত্ব এবং ধারাবাহিকতার ওপর ভিত্তি করে। জনমত এবং বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়নের মাধ্যমে চূড়ান্ত র্যাঙ্কিং নির্ধারণ করা হয়েছে।
তালিকাটিতে অস্ট্রেলিয়ার মোট ৯টি ক্যাফে স্থান পেয়েছে। এই স্বীকৃতি দেশটির কফি সংস্কৃতির শক্তিশালী অবস্থানকে তুলে ধরে। সেরা কফি নিয়ে মেলবোর্ন ও সিডনির মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকলেও দেশের সামগ্রিক সাফল্যকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
জানা গেছে, ১৮৮০ সালের দিকে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে টেম্পারেন্স মুভমেন্ট শুরু হয়েছিল। এর মাধ্যমে মূলত মদ্যপানের বিরোধিতা করা হতো এবং সামাজিক মেলামেশার জন্য কফি প্যালেস সংস্কৃতি চালু হয়েছিল। মেলবোর্নে এ ধরনের বহু-কক্ষবিশিষ্ট ক্যাফেগুলো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সেখান থেকে পরে সিডনিসহ অন্যান্য শহরে ছড়িয়ে পড়ে।
১৯৩০-এর দশকে ইতালির অভিবাসীদের হাত ধরে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাসপ্রেসো কফির প্রচলন ঘটে। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপীয় অভিবাসীদের আগমনের ফলে এটি মূলধারায় চলে আসে।
বিশ্ব সেরা হওয়ার প্রসঙ্গে সিএনএন ট্রাভেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে টবিস এস্টেট-এর জেনারেল ম্যানেজার জোডি লেসলি বলেন, ‘এই জয় শুধু সিডনি বা মেলবোর্নের নয়, এটি পুরো দেশের জন্য গর্বের বিষয়। আমরা চাই, অস্ট্রেলিয়ার কফি সংস্কৃতি আরও শক্তিশালী হোক।’
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে