অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন বেন এন. বার্নানকে, ডগলাস ডব্লিউ. ডিয়ামন্ড এবং ফিলিপ এইচ. ডিভিগ। ব্যাংক ও অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে গবেষণায় অবদান রাখায় তাঁকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। স্টকহোমের স্থানীয় সময় ১০ অক্টোবর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা বেজে ৪৫ মিনিট) এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
চিকিৎসা, পদার্থ, রসায়ন, সাহিত্য এবং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান ১৯০১ সাল থেকে শুরু হলেও অর্থনীতি বিজ্ঞানে এই পুরস্কারের প্রবর্তন হয় ১৯৬৮ সালে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেভেরিয়েন রিক্সব্যাংক এই পুরস্কার প্রবর্তন করে। ব্যাংকের ৩০০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতি রক্ষার্থে পুরস্কারটির প্রবর্তন করা হয়।
১৯৬৮ সালে চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫৩বার পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৮৯ জন এই সম্মানজনক পুরস্কার জিতেছেন। তবে এই ৮৯ জনের মধ্যে নারী বিজয়ীর সংখ্যা মাত্র দুই। অর্থনীতিতে নারী দুই বিজয়ী হলেন— এলিনর অস্ট্রোম এবং এস্তার দুফলো। তাঁরা যথাক্রমে ২০০৯ এবং ২০১৯ সালে নোবেল জেতেন।
এস্তার দুফলো কেবল অর্থশাস্ত্রে বিরল নারী নোবেল বিজয়ীদের একজনই নন, একই সঙ্গে তিনি অর্থনীতিতে সর্বকনিষ্ঠ বিজয়ীও বটে। ৪৬ বছর বয়েসে তিনি এই সম্মানজন পদক পান। এই বিভাগে বয়োজ্যেষ্ঠ বিজয়ীর নাম লিওনিদ হারউইচ। তিনি ২০০৭ সালে যখন পুরস্কারটি পান তখন তাঁর বয়স ছিল ৯০ বছর।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত পদার্থ, চিকিৎসা, রসায়ন এবং সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল জয়ীরা হলেন—অ্যালাইন আসপেক্ট, জন এফ ক্লসার এবং আন্তন জেলিঙ্গার। চিকিৎসায় নোবেল জিতেছেন সুইডিশ জিনতত্ত্ববিদ সান্তে পাবো এবং রসায়নে নোবেল জয়ী তিনজন হলেন—ক্যারোলিন আর. বের্তোজি, মর্টেন মেলডাল এবং কে. ব্যারি শার্পলেস। সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন আনি এরনো।
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন বেন এন. বার্নানকে, ডগলাস ডব্লিউ. ডিয়ামন্ড এবং ফিলিপ এইচ. ডিভিগ। ব্যাংক ও অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে গবেষণায় অবদান রাখায় তাঁকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। স্টকহোমের স্থানীয় সময় ১০ অক্টোবর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা বেজে ৪৫ মিনিট) এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
চিকিৎসা, পদার্থ, রসায়ন, সাহিত্য এবং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান ১৯০১ সাল থেকে শুরু হলেও অর্থনীতি বিজ্ঞানে এই পুরস্কারের প্রবর্তন হয় ১৯৬৮ সালে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেভেরিয়েন রিক্সব্যাংক এই পুরস্কার প্রবর্তন করে। ব্যাংকের ৩০০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতি রক্ষার্থে পুরস্কারটির প্রবর্তন করা হয়।
১৯৬৮ সালে চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫৩বার পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৮৯ জন এই সম্মানজনক পুরস্কার জিতেছেন। তবে এই ৮৯ জনের মধ্যে নারী বিজয়ীর সংখ্যা মাত্র দুই। অর্থনীতিতে নারী দুই বিজয়ী হলেন— এলিনর অস্ট্রোম এবং এস্তার দুফলো। তাঁরা যথাক্রমে ২০০৯ এবং ২০১৯ সালে নোবেল জেতেন।
এস্তার দুফলো কেবল অর্থশাস্ত্রে বিরল নারী নোবেল বিজয়ীদের একজনই নন, একই সঙ্গে তিনি অর্থনীতিতে সর্বকনিষ্ঠ বিজয়ীও বটে। ৪৬ বছর বয়েসে তিনি এই সম্মানজন পদক পান। এই বিভাগে বয়োজ্যেষ্ঠ বিজয়ীর নাম লিওনিদ হারউইচ। তিনি ২০০৭ সালে যখন পুরস্কারটি পান তখন তাঁর বয়স ছিল ৯০ বছর।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত পদার্থ, চিকিৎসা, রসায়ন এবং সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল জয়ীরা হলেন—অ্যালাইন আসপেক্ট, জন এফ ক্লসার এবং আন্তন জেলিঙ্গার। চিকিৎসায় নোবেল জিতেছেন সুইডিশ জিনতত্ত্ববিদ সান্তে পাবো এবং রসায়নে নোবেল জয়ী তিনজন হলেন—ক্যারোলিন আর. বের্তোজি, মর্টেন মেলডাল এবং কে. ব্যারি শার্পলেস। সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন আনি এরনো।
বাজি ধরে নির্জলা পাঁচ বোতল মদ গিলে ফেলেছিলেন ভারতের এক তরুণ। বাজিতে জিতলেও জীবনের বাজিতে হেরে গেছেন ২১ বছরে ওই তরুণ। বাজি জেতার কিছুক্ষণ পরেই স্থানীয় একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোলার জেলায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪৪ মিনিট আগেভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে এই দাবানল সবচেয়ে ভয়াবহ বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের দখল করা জেরুসালেম অঞ্চলের আশপাশেও এই দাবানল পৌঁছে যেতে শুরু করেছে। অগ্নিনির্বাপক কর্মী চেষ্টা সত্ত্বেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে উকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে ও ইউক্রেন
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৪ ঘণ্টা আগে