আলোচিত প্যান্ডোরা পেপারস ফাঁসে বেরিয়ে আসছে একের পর এক তথ্য। সদ্য প্রকাশ হওয়া গোপন নথিতে বিশ্বের নেতৃবৃন্দ, রাজনীতিবিদ এবং বিলিয়নিয়ারদের গোপন সম্পদ এবং লেনদেনের প্রায় ১২ মিলিয়ন ডকুমেন্ট এবং ফাইলের তথ্য ফাঁস হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কীভাবে আজারবাইজানের শাসক আলিয়েভ পরিবার গোপনে অফশোর কোম্পানি ব্যবহার করে যুক্তরাজ্যে সম্পদের পাহাড় বানিয়েছিল সেটি গোপন নথিতে বেরিয়ে এসেছে। দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইলহাম যুক্তরাজ্যে ১৭টি সম্পদ কিনেছিলেন। এর মধ্যে লন্ডনে তিনি তাঁর ১১ বছরের ছেলে হায়দার আলিয়েভের জন্য ৩৩ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে ভবন কিনেছিলেন। ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট ইলহামের পারিবারিক বন্ধুর মালিকানাধীন কোম্পানির মাধ্যমে মেফেয়ারে ভবন কেনা হয়। এর এক মাস পরই ভবনটি হায়দারের কাছে স্থানান্তর করা হয়।
গবেষণায় আরও জানা যায়, কীভাবে এই পরিবারটি ২০১৮ সালে ক্রাউন এস্টেটের কাছে তাঁদের একটি অফিস ৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে বিক্রি করেছিল। ক্রাউন এস্টেট বলছে, এটি কেনার সময় আইনিভাবে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো দেখা হয়েছিল। তবে এখন বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, কঠোর আইন এবং প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে সংসদ অনুমোদন দিলে যুক্তরাজ্যের সম্পত্তির মালিকানাধীন অফশোর কোম্পানিগুলোর একটি নিবন্ধন চালু করা হবে।
উল্লেখ্য, এসব নথি বিশ্বব্যাপী অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের জোট ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসের (আইসিআইজে) উদ্যোগে ১১৭টি দেশের ৬৫০ জনের বেশি সাংবাদিক বিশ্লেষণ করেন।
আলোচিত প্যান্ডোরা পেপারস ফাঁসে বেরিয়ে আসছে একের পর এক তথ্য। সদ্য প্রকাশ হওয়া গোপন নথিতে বিশ্বের নেতৃবৃন্দ, রাজনীতিবিদ এবং বিলিয়নিয়ারদের গোপন সম্পদ এবং লেনদেনের প্রায় ১২ মিলিয়ন ডকুমেন্ট এবং ফাইলের তথ্য ফাঁস হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কীভাবে আজারবাইজানের শাসক আলিয়েভ পরিবার গোপনে অফশোর কোম্পানি ব্যবহার করে যুক্তরাজ্যে সম্পদের পাহাড় বানিয়েছিল সেটি গোপন নথিতে বেরিয়ে এসেছে। দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইলহাম যুক্তরাজ্যে ১৭টি সম্পদ কিনেছিলেন। এর মধ্যে লন্ডনে তিনি তাঁর ১১ বছরের ছেলে হায়দার আলিয়েভের জন্য ৩৩ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে ভবন কিনেছিলেন। ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট ইলহামের পারিবারিক বন্ধুর মালিকানাধীন কোম্পানির মাধ্যমে মেফেয়ারে ভবন কেনা হয়। এর এক মাস পরই ভবনটি হায়দারের কাছে স্থানান্তর করা হয়।
গবেষণায় আরও জানা যায়, কীভাবে এই পরিবারটি ২০১৮ সালে ক্রাউন এস্টেটের কাছে তাঁদের একটি অফিস ৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে বিক্রি করেছিল। ক্রাউন এস্টেট বলছে, এটি কেনার সময় আইনিভাবে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো দেখা হয়েছিল। তবে এখন বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, কঠোর আইন এবং প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে সংসদ অনুমোদন দিলে যুক্তরাজ্যের সম্পত্তির মালিকানাধীন অফশোর কোম্পানিগুলোর একটি নিবন্ধন চালু করা হবে।
উল্লেখ্য, এসব নথি বিশ্বব্যাপী অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের জোট ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসের (আইসিআইজে) উদ্যোগে ১১৭টি দেশের ৬৫০ জনের বেশি সাংবাদিক বিশ্লেষণ করেন।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪১ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে