আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের দুই বৈরী দেশ সৌদি আরব ও ইরান দীর্ঘদিন পর আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। এর পর থেকেই ওই অঞ্চলে স্থিতিশীলতার আশা সৃষ্টি হয়েছে। এবার দেশ দুটি ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা আরও ঘনিষ্ঠ হতে চায়, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক চুক্তি করতেও আগ্রহী তারা।
দীর্ঘ সাত বছর পর চীনের মধ্যস্থতায় গত মার্চে সৌদি আরব ও ইরান আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর গত বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো রিয়াদ সফরে গেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান। সেদিনই তিনি সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহানের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন।
সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে প্রকাশিত ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্র সৌদি গেজেটের অনলাইন সংস্করণের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, সংবাদ সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, ইরানের সঙ্গে তাঁর দেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করতে আগ্রহী। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রিন্স ফয়সাল আরও বলেন, ‘চুক্তি বাস্তবায়নের কাঠামোর মধ্যে উভয় দেশের মিশন তাদের কাজ আবার শুরু করেছে। এর জন্য রাষ্ট্রদূতও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ইরানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সৌদি আরব আগের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক চুক্তিগুলো সচল করতে আগ্রহী। ওয়ার্ল্ড এক্সপো-২০৩০ আয়োজনে সৌদি আরবকে সমর্থন করার জন্য ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানান তিনি।
এদিকে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান তাঁর রিয়াদ সফরকে ‘ফলপ্রসূ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। দীর্ঘমেয়াদি আঞ্চলিক ইস্যুগুলো সমাধানে দুই দেশ একত্রে কাজ করতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই অঞ্চলে সৌদি আরবের ভূমিকাকে ইরান মূল্য দেয়।
তিনি আরও বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে তাঁর দেশের সম্পর্ক সঠিক ধারায় এগোচ্ছে। তাঁর দেশ সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি। এ সময় তিনি জানান, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি শিগগিরই সৌদি আরব সফর করবেন।
প্রিন্স ফয়সাল গত জুনে তেহরান সফর করেন। ওই সফরে তিনি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এর আগে গত মার্চে সৌদি আরব ও ইরান ঐতিহাসিক এক চুক্তিতে সম্মত হয়। এই চুক্তির অধীনে রিয়াদ ও তেহরান দুই দেশে দূতাবাস ও কনস্যুলেট আবার খুলতে রাজি হয়। একই সঙ্গে ২০ বছরের বেশি আগে স্বাক্ষরিত নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি বাস্তবায়নে রাজি হয়। সৌদি আরব ২০১৬ সালে তেহরানের দূতাবাস ও মাশহাদে কনস্যুলেটে হামলার পর ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে।
মধ্যপ্রাচ্যের দুই বৈরী দেশ সৌদি আরব ও ইরান দীর্ঘদিন পর আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। এর পর থেকেই ওই অঞ্চলে স্থিতিশীলতার আশা সৃষ্টি হয়েছে। এবার দেশ দুটি ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা আরও ঘনিষ্ঠ হতে চায়, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক চুক্তি করতেও আগ্রহী তারা।
দীর্ঘ সাত বছর পর চীনের মধ্যস্থতায় গত মার্চে সৌদি আরব ও ইরান আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর গত বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো রিয়াদ সফরে গেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান। সেদিনই তিনি সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহানের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন।
সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে প্রকাশিত ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্র সৌদি গেজেটের অনলাইন সংস্করণের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, সংবাদ সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, ইরানের সঙ্গে তাঁর দেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করতে আগ্রহী। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রিন্স ফয়সাল আরও বলেন, ‘চুক্তি বাস্তবায়নের কাঠামোর মধ্যে উভয় দেশের মিশন তাদের কাজ আবার শুরু করেছে। এর জন্য রাষ্ট্রদূতও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ইরানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সৌদি আরব আগের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক চুক্তিগুলো সচল করতে আগ্রহী। ওয়ার্ল্ড এক্সপো-২০৩০ আয়োজনে সৌদি আরবকে সমর্থন করার জন্য ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানান তিনি।
এদিকে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান তাঁর রিয়াদ সফরকে ‘ফলপ্রসূ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। দীর্ঘমেয়াদি আঞ্চলিক ইস্যুগুলো সমাধানে দুই দেশ একত্রে কাজ করতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই অঞ্চলে সৌদি আরবের ভূমিকাকে ইরান মূল্য দেয়।
তিনি আরও বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে তাঁর দেশের সম্পর্ক সঠিক ধারায় এগোচ্ছে। তাঁর দেশ সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি। এ সময় তিনি জানান, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি শিগগিরই সৌদি আরব সফর করবেন।
প্রিন্স ফয়সাল গত জুনে তেহরান সফর করেন। ওই সফরে তিনি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এর আগে গত মার্চে সৌদি আরব ও ইরান ঐতিহাসিক এক চুক্তিতে সম্মত হয়। এই চুক্তির অধীনে রিয়াদ ও তেহরান দুই দেশে দূতাবাস ও কনস্যুলেট আবার খুলতে রাজি হয়। একই সঙ্গে ২০ বছরের বেশি আগে স্বাক্ষরিত নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি বাস্তবায়নে রাজি হয়। সৌদি আরব ২০১৬ সালে তেহরানের দূতাবাস ও মাশহাদে কনস্যুলেটে হামলার পর ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১২ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৪১ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে