তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৫১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে জীবিত উদ্ধারের আশা ক্রমশ কমছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দুই দেশের কর্মকর্তা ও চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তুরস্কে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ হাজার ৬৭৪ জনে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩৭৭।
এদিকে জাতিসংঘের প্রথম সাহায্যকারী দল সিরিয়ার বিদ্রোহীনিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে এএফপি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেছেন, তিনি সিরিয়া পরিদর্শনে যাচ্ছেন। সেখানে প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। নিরাপদ আশ্রয় ও পানীয় জলের অভাবে বিপুলসংখ্যক মানুষের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে।
তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আন্তাকিয়ার একটি হাসপাতালে দেখা গেছে, অসংখ্য মৃতদেহ রাখা হয়েছে। সেখানে জীবিতরা তাঁদের মৃত স্বজনদের খুঁজছে। রানিয়া জাবুবি নামের একজন সিরীয় শরণার্থী বলেছেন, ‘আমরা আমাদের চাচিকে খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু চাচাকে এখনো পাইনি। আমি আমার পরিবারের আটজন সদস্যকে হারিয়েছি।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভূমিকম্পের পরে ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। এখন জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা একেবারেই কম।
এএফপি বলেছে, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে লাখ লাখ মানুষ এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছে হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধারকারীরা আটকে থাকা জীবিতদের কাছে পৌঁছাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের কাছে ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরতায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল গাজিয়ানটেপ প্রদেশের নুরদাগি থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্ব দিকে ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। ভূমিকম্পের পর অন্তত ১০০ পরাঘাত (আফটার শক) অনুভূত হয়েছে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে পরাঘাতের মাত্রা ছিল ৪ বা তার চেয়ে একটু বেশি।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৫১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে জীবিত উদ্ধারের আশা ক্রমশ কমছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দুই দেশের কর্মকর্তা ও চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তুরস্কে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ হাজার ৬৭৪ জনে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩৭৭।
এদিকে জাতিসংঘের প্রথম সাহায্যকারী দল সিরিয়ার বিদ্রোহীনিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে এএফপি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেছেন, তিনি সিরিয়া পরিদর্শনে যাচ্ছেন। সেখানে প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। নিরাপদ আশ্রয় ও পানীয় জলের অভাবে বিপুলসংখ্যক মানুষের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে।
তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আন্তাকিয়ার একটি হাসপাতালে দেখা গেছে, অসংখ্য মৃতদেহ রাখা হয়েছে। সেখানে জীবিতরা তাঁদের মৃত স্বজনদের খুঁজছে। রানিয়া জাবুবি নামের একজন সিরীয় শরণার্থী বলেছেন, ‘আমরা আমাদের চাচিকে খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু চাচাকে এখনো পাইনি। আমি আমার পরিবারের আটজন সদস্যকে হারিয়েছি।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভূমিকম্পের পরে ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। এখন জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা একেবারেই কম।
এএফপি বলেছে, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে লাখ লাখ মানুষ এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছে হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধারকারীরা আটকে থাকা জীবিতদের কাছে পৌঁছাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের কাছে ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরতায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল গাজিয়ানটেপ প্রদেশের নুরদাগি থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্ব দিকে ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। ভূমিকম্পের পর অন্তত ১০০ পরাঘাত (আফটার শক) অনুভূত হয়েছে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে পরাঘাতের মাত্রা ছিল ৪ বা তার চেয়ে একটু বেশি।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে