করোনার উদ্বেগজনক নতুন ধরন ওমিক্রনের ঝুকিপূর্ণ তালিকায় ১২টি দেশকে অন্তর্ভুক্ত করে তালিকা তৈরি করেছে ভারত। এই দেশগুলো ‘ঝুঁকিতে’ বলে মনে করছে দেশটির সরকার। এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নাম। হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর জানিয়েছে।
জানা যায়, ১২টি দেশ থেকে ভারতে যাওয়া নাগরিকদের নয়াদিল্লির আইজিআই বিমানবন্দরে করোনার আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করা হচ্ছে। এই পরীক্ষা গতকাল রোববার থেকে শুরু হয়েছে।
এ তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো যুক্তরাজ্য, ইউরোপের সব দেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল, বতসোয়ানা, চীন, মরিশাস, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, সিঙ্গাপুর, হংকং ও ইসরায়েল।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত নির্দেশনা অনুযায়ী, এসব দেশ থেকে আগত ব্যক্তিরা আরটি-পিসিআর পরীক্ষার ফল না আসা পর্যন্ত বিমানবন্দর ছাড়তে পারবেন না বা কানেকটিং ফ্লাইটে উঠতে পারবেন না।
পরীক্ষার ফলাফল যাঁদের করোনাভাইরাস পজিটিভ আসবে তাঁদের মেডিকেল আইসোলেশন কেন্দ্রে নেওয়া হবে। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নেগেটিভ রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তাঁদের সেখানে থাকতে হবে। তবে অন্য কোনো ধরনে আক্রান্ত হয়ে থাকলে তাঁদের শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসকের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ছেড়ে দেওয়া হবে।
এই তালিকায় থাকা দেশগুলো থেকে আসা যেসব যাত্রীর পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসবে তাঁদের অবশ্যই হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। আট দিন পর আবার টেস্ট করতে হবে। এ সময় পজিটিভ ফলাফল এলে তাঁদের অবশ্যই কোভিড-১৯ হেলপ লাইনে যোগাযোগ করতে হবে।
এ ছাড়া ভ্রমণকারীদের সর্বশেষ ১৪ দিনের ভ্রমণ ইতিহাস জানানোও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় স্থগিত থাকার পর ২৬ নভেম্বর ভারত সরকার আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরুর ঘোষণা দিয়েছিল। বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় এয়ার বাবল ব্যবস্থাপনার আওতায় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আকাশ যোগাযোগ চলছে। এর মধ্যে আবার সব যোগাযোগ বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হলো।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর বেশ কয়েকটি দেশে শনাক্ত হয়েছে। গতকাল রোববার পর্যন্ত কমপক্ষে নয়টি দেশে ওমিক্রন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, বি.১.১.৫২৯ ভ্যারিয়েন্ট (ওমিক্রন) নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ আছে।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে আসা এক ব্যক্তি করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন। তবে তিনি ওমিক্রনে আক্রান্ত কি না, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি চিকিৎসকেরা।
করোনার উদ্বেগজনক নতুন ধরন ওমিক্রনের ঝুকিপূর্ণ তালিকায় ১২টি দেশকে অন্তর্ভুক্ত করে তালিকা তৈরি করেছে ভারত। এই দেশগুলো ‘ঝুঁকিতে’ বলে মনে করছে দেশটির সরকার। এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নাম। হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর জানিয়েছে।
জানা যায়, ১২টি দেশ থেকে ভারতে যাওয়া নাগরিকদের নয়াদিল্লির আইজিআই বিমানবন্দরে করোনার আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করা হচ্ছে। এই পরীক্ষা গতকাল রোববার থেকে শুরু হয়েছে।
এ তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো যুক্তরাজ্য, ইউরোপের সব দেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল, বতসোয়ানা, চীন, মরিশাস, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, সিঙ্গাপুর, হংকং ও ইসরায়েল।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত নির্দেশনা অনুযায়ী, এসব দেশ থেকে আগত ব্যক্তিরা আরটি-পিসিআর পরীক্ষার ফল না আসা পর্যন্ত বিমানবন্দর ছাড়তে পারবেন না বা কানেকটিং ফ্লাইটে উঠতে পারবেন না।
পরীক্ষার ফলাফল যাঁদের করোনাভাইরাস পজিটিভ আসবে তাঁদের মেডিকেল আইসোলেশন কেন্দ্রে নেওয়া হবে। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নেগেটিভ রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তাঁদের সেখানে থাকতে হবে। তবে অন্য কোনো ধরনে আক্রান্ত হয়ে থাকলে তাঁদের শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসকের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ছেড়ে দেওয়া হবে।
এই তালিকায় থাকা দেশগুলো থেকে আসা যেসব যাত্রীর পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসবে তাঁদের অবশ্যই হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। আট দিন পর আবার টেস্ট করতে হবে। এ সময় পজিটিভ ফলাফল এলে তাঁদের অবশ্যই কোভিড-১৯ হেলপ লাইনে যোগাযোগ করতে হবে।
এ ছাড়া ভ্রমণকারীদের সর্বশেষ ১৪ দিনের ভ্রমণ ইতিহাস জানানোও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় স্থগিত থাকার পর ২৬ নভেম্বর ভারত সরকার আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরুর ঘোষণা দিয়েছিল। বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় এয়ার বাবল ব্যবস্থাপনার আওতায় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আকাশ যোগাযোগ চলছে। এর মধ্যে আবার সব যোগাযোগ বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হলো।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর বেশ কয়েকটি দেশে শনাক্ত হয়েছে। গতকাল রোববার পর্যন্ত কমপক্ষে নয়টি দেশে ওমিক্রন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, বি.১.১.৫২৯ ভ্যারিয়েন্ট (ওমিক্রন) নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ আছে।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে আসা এক ব্যক্তি করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন। তবে তিনি ওমিক্রনে আক্রান্ত কি না, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি চিকিৎসকেরা।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে