ব্রাজিলের সদ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর সমর্থকেরা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভবন, সংসদ ভবন কংগ্রেস ও সুপ্রিম কোর্টে হামলা, ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটপাট চালিয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার তাঁরা এই হামলা করেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
প্রায় দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর তাঁর সমর্থকেরাও এভাবে মার্কিন ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিল। বলসোনারোর সমর্থকদের এই হামলার সঙ্গে ট্রাম্প সমর্থকদের হামলার অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছেন রাজনীতি বিশ্লেষকেরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার কারণে কোনো হতাহতের খবর এখনো পাওয়া যায়নি। তবে বলসোনারোর সমর্থকেরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের জানালার কাচ ভেঙে ফেলে আসবাবপত্র বাইরে ছুড়ে ফেলেছে। কংগ্রেসেও ব্যাপক ভাঙচুর করেছে এবং সুপ্রিম কোর্টের অনুষ্ঠানকক্ষ তছনছ করেছে।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর ব্রাজিলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভার কাছে হেরে গেছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বলসোনারো। তারপর থেকে কয়েক মাস ধরেই ব্রাজিলের রাজধানীতে হলুদ-সবুজ পোশাক পরে বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক বিক্ষোভ করছে। গতকাল বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়।
এদিকে এই হামলার সময় সাও পাওলো রাজ্যে একটি সরকারি সফরে ছিলেন লুলা। সেখানে তিনি তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যারা ধর্মান্ধ ও ফ্যাসিস্ট, তারাই এই হামলা, ভাঙচুর ও সহিংসতা চালিয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ব্রাজিলের ইতিহাসে আগে কখনো ঘটেনি। যারা এই সহিংস হামলা চালিয়েছে, তাদের খুঁজে বের করা হবে এবং শাস্তি দেওয়া হবে।’
প্রেসিডেন্ট লুলা রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ফেডারেল নিরাপত্তা হস্তক্ষেপ ঘোষণা করেছেন। তিনি এই সহিংসতার জন্য বলসোনারোকে দায়ী করেছেন। লুলা বলেছেন, ‘নির্বাচনে জালিয়াতির ভুয়া অভিযোগ তুলে তিনি সমর্থকদের হামলা করতে উসকে দিয়েছেন।’
এই হামলার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে খোদ লুলার শরিক জোটেরা। তারা বলেছে, একটি দেশের জননিরাপত্তা বাহিনী কতটা অপ্রস্তুত থাকলে রাজধানীতে এমন দাঙ্গা ঘটতে পারে। হামলাকারীরা কয়েক সপ্তাহ ধরেই সংঘবদ্ধ বিক্ষোভের পরিকল্পনার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা করছিল। তার পরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহিংসতা ঠেকাতে সতর্ক হতে পারেনি।
তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্ট ভবন ঘেরাও করলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টা করেছে।
ব্রাজিলের সদ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর সমর্থকেরা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভবন, সংসদ ভবন কংগ্রেস ও সুপ্রিম কোর্টে হামলা, ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটপাট চালিয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার তাঁরা এই হামলা করেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
প্রায় দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর তাঁর সমর্থকেরাও এভাবে মার্কিন ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিল। বলসোনারোর সমর্থকদের এই হামলার সঙ্গে ট্রাম্প সমর্থকদের হামলার অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছেন রাজনীতি বিশ্লেষকেরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার কারণে কোনো হতাহতের খবর এখনো পাওয়া যায়নি। তবে বলসোনারোর সমর্থকেরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের জানালার কাচ ভেঙে ফেলে আসবাবপত্র বাইরে ছুড়ে ফেলেছে। কংগ্রেসেও ব্যাপক ভাঙচুর করেছে এবং সুপ্রিম কোর্টের অনুষ্ঠানকক্ষ তছনছ করেছে।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর ব্রাজিলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভার কাছে হেরে গেছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বলসোনারো। তারপর থেকে কয়েক মাস ধরেই ব্রাজিলের রাজধানীতে হলুদ-সবুজ পোশাক পরে বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক বিক্ষোভ করছে। গতকাল বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়।
এদিকে এই হামলার সময় সাও পাওলো রাজ্যে একটি সরকারি সফরে ছিলেন লুলা। সেখানে তিনি তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যারা ধর্মান্ধ ও ফ্যাসিস্ট, তারাই এই হামলা, ভাঙচুর ও সহিংসতা চালিয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ব্রাজিলের ইতিহাসে আগে কখনো ঘটেনি। যারা এই সহিংস হামলা চালিয়েছে, তাদের খুঁজে বের করা হবে এবং শাস্তি দেওয়া হবে।’
প্রেসিডেন্ট লুলা রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ফেডারেল নিরাপত্তা হস্তক্ষেপ ঘোষণা করেছেন। তিনি এই সহিংসতার জন্য বলসোনারোকে দায়ী করেছেন। লুলা বলেছেন, ‘নির্বাচনে জালিয়াতির ভুয়া অভিযোগ তুলে তিনি সমর্থকদের হামলা করতে উসকে দিয়েছেন।’
এই হামলার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে খোদ লুলার শরিক জোটেরা। তারা বলেছে, একটি দেশের জননিরাপত্তা বাহিনী কতটা অপ্রস্তুত থাকলে রাজধানীতে এমন দাঙ্গা ঘটতে পারে। হামলাকারীরা কয়েক সপ্তাহ ধরেই সংঘবদ্ধ বিক্ষোভের পরিকল্পনার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা করছিল। তার পরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহিংসতা ঠেকাতে সতর্ক হতে পারেনি।
তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্ট ভবন ঘেরাও করলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টা করেছে।
ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় একটি বিমান বা বড় আকারের ড্রোন ভেঙে পড়েছে। গতকাল বুধবার ভোরে পাম্পোর শহরের কাছে বিধ্বস্ত হয় এটি। তবে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ভারতের যে পাঁচটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করার কথা বলা হয়েছে; এটি সেগুলোর মধ্যে একটি কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে প্রতিশোধমূলক হামলা চালানোর পর জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ নাগরিক প্রতিরক্ষা মহড়া ‘অপারেশন অভ্যাস’ শুরু করেছে ভারত। বুধবার (৭ মে) ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একযোগে অনুষ্ঠিত হয় এই মহড়া। মহড়াগুলোতে বিমান হামলা ও অগ্নিকাণ্ডের সময় নাগরিকদের উদ্ধার অভিযান শেখানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করে দেশটির বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত। বুধবার (৭ মে) মধ্যরাত ১টা ৫ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এই পাল্টা হামলা চালানো হয় পাকিস্তান এবং পাকিস্তান-অধিকৃত জম্মু কাশ্মীর অঞ্চলে।
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেছেন, ভারতকে তার ‘ভুলের খেসারত’ দিতেই হবে। তিনি আরও বলেন, তাঁর সামরিক বাহিনী মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শত্রুকে নতজানু করেছে...
৬ ঘণ্টা আগে