কার রেসিংয়ের নতুন রেকর্ড গড়তে চায় যুক্তরাজ্যর ব্লাডহাউন্ড কোম্পানি। এ জন্য তাঁরা ব্লাডহাউন্ড সুপারসনিক গাড়ির একজন চালক খুঁজছে। আপনি সেই চালক হতে চাইলে প্রমাণ করতে হবে যে আপনি ঘণ্টায় ৮০০ মাইল বেগে বা এর চেয়ে বেশি গাড়ি চালাতে পারেন। একইসঙ্গে আপনার পেছনে বড় স্পনসরশিপ চুক্তি আছে।
২০১৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কালাহারি মরুভূমিতে পরীক্ষামূলক চালনার পর থেকে ব্লাডহাউন্ড কভেন্ট্রি ট্রান্সপোর্ট মিউজিয়ামে পড়ে আছে। গাড়িটিকে আবার দৌড়ে নিতে এবং ল্যান্ড স্পিড রেকর্ড ভাঙতে সম্ভবত ১২ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ হবে।
চার বছর আগে এই রেসিং আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছিল করোনা মহামারি। তবে দলের নেতা স্টুয়ার্ট এডমন্ডসন নিশ্চিত যে মিশনটি পুনরুজ্জীবিত করতে এটাই সঠিক সময়। তিনি এমন একটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে চলেছেন, যা প্রায়শই মোটরস্পোর্টের অন্যান্য বিভাগে দেখা যায়। যেখানে চালক তহবিলের একটি মোটা প্যাকেজ নিয়ে আসে। এভাবেই মাইকেল শুমাখারের মতো রেসার ফর্মুলা-১ এ সুযোগ পেয়েছিলেন।
এডমন্ডসন আবেদনকারীর বিশেষ রেকর্ড বা যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার কথা বলছেন না। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘তাঁদের শুধু কিছু দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ব্লাডহাউন্ডে বসার জন্য একটা বিশেষ মন দরকার। এটা একটা চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলার মন।’
ব্লাডহাউন্ড প্রকল্পের সূচনা থেকে আফ্রিকান টেস্ট রান পর্যন্ত চালক ছিলেন সাবেক আরএএফ পাইলট অ্যান্ডি গ্রিন। তিনি ১৯৯৭ সালে ঘণ্টায় ৭৬৩ মাইল বেগে সুপারসনিক ল্যান্ড স্পিড রেকর্ড গড়েছিলেন, যা এখন অবধি সর্বচ্চো। নতুন রেকর্ড গড়ার সুযোগ তিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছ ছেড়ে দিচ্ছেন। কিন্তু পর্দার আড়ালে থেকে পরামর্শ দিয়ে যাবেন।
এডমন্ডসন বলেন, গাড়িটিকে প্রথমে বেরহবে এবং ২০২৫ সালের জুন/জুলাইয়ে রেসিংয়ের লক্ষ্যে প্রস্তুত করতে হবে। আগের মতই রেসিংটি উত্তর কেপের একটি বিশাল কাদামাটির হাকস্কিন প্যানে হবে।
২০১৯ সালে যখন ব্লাডহাউন্ড সেখানে দৌড়েছিল তখন এটি ঘণ্টায় ৬২৮ মাইল বেগে ছুটেছিল। গাড়িটি সর্বকালের শীর্ষ আটটি দ্রুতগতির গাড়িগুলোর মধ্যে একটিতে স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু ব্লাডহাউন্ডের পারফরম্যান্সকে যা সত্যিই উল্লেখযোগ্য করে তুলেছে তা হল এটি শুধুমাত্র ইজে-২০০ ব্যবহার করে প্রতিযোগিতা সম্পূর্ণ করেছে। গাড়িটি একটি মনোপ্রোপেল্যান্ট রকেট বহন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।
পরবর্তী মডেলিংয়ে দুটি পাওয়ার ইউনিট এক করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে যানবাহনটি বিদ্যমান বিশ্ব রেকর্ড ভাঙতে যথেষ্ট সক্ষম হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
কার রেসিংয়ের নতুন রেকর্ড গড়তে চায় যুক্তরাজ্যর ব্লাডহাউন্ড কোম্পানি। এ জন্য তাঁরা ব্লাডহাউন্ড সুপারসনিক গাড়ির একজন চালক খুঁজছে। আপনি সেই চালক হতে চাইলে প্রমাণ করতে হবে যে আপনি ঘণ্টায় ৮০০ মাইল বেগে বা এর চেয়ে বেশি গাড়ি চালাতে পারেন। একইসঙ্গে আপনার পেছনে বড় স্পনসরশিপ চুক্তি আছে।
২০১৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কালাহারি মরুভূমিতে পরীক্ষামূলক চালনার পর থেকে ব্লাডহাউন্ড কভেন্ট্রি ট্রান্সপোর্ট মিউজিয়ামে পড়ে আছে। গাড়িটিকে আবার দৌড়ে নিতে এবং ল্যান্ড স্পিড রেকর্ড ভাঙতে সম্ভবত ১২ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ হবে।
চার বছর আগে এই রেসিং আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছিল করোনা মহামারি। তবে দলের নেতা স্টুয়ার্ট এডমন্ডসন নিশ্চিত যে মিশনটি পুনরুজ্জীবিত করতে এটাই সঠিক সময়। তিনি এমন একটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে চলেছেন, যা প্রায়শই মোটরস্পোর্টের অন্যান্য বিভাগে দেখা যায়। যেখানে চালক তহবিলের একটি মোটা প্যাকেজ নিয়ে আসে। এভাবেই মাইকেল শুমাখারের মতো রেসার ফর্মুলা-১ এ সুযোগ পেয়েছিলেন।
এডমন্ডসন আবেদনকারীর বিশেষ রেকর্ড বা যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার কথা বলছেন না। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘তাঁদের শুধু কিছু দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ব্লাডহাউন্ডে বসার জন্য একটা বিশেষ মন দরকার। এটা একটা চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলার মন।’
ব্লাডহাউন্ড প্রকল্পের সূচনা থেকে আফ্রিকান টেস্ট রান পর্যন্ত চালক ছিলেন সাবেক আরএএফ পাইলট অ্যান্ডি গ্রিন। তিনি ১৯৯৭ সালে ঘণ্টায় ৭৬৩ মাইল বেগে সুপারসনিক ল্যান্ড স্পিড রেকর্ড গড়েছিলেন, যা এখন অবধি সর্বচ্চো। নতুন রেকর্ড গড়ার সুযোগ তিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছ ছেড়ে দিচ্ছেন। কিন্তু পর্দার আড়ালে থেকে পরামর্শ দিয়ে যাবেন।
এডমন্ডসন বলেন, গাড়িটিকে প্রথমে বেরহবে এবং ২০২৫ সালের জুন/জুলাইয়ে রেসিংয়ের লক্ষ্যে প্রস্তুত করতে হবে। আগের মতই রেসিংটি উত্তর কেপের একটি বিশাল কাদামাটির হাকস্কিন প্যানে হবে।
২০১৯ সালে যখন ব্লাডহাউন্ড সেখানে দৌড়েছিল তখন এটি ঘণ্টায় ৬২৮ মাইল বেগে ছুটেছিল। গাড়িটি সর্বকালের শীর্ষ আটটি দ্রুতগতির গাড়িগুলোর মধ্যে একটিতে স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু ব্লাডহাউন্ডের পারফরম্যান্সকে যা সত্যিই উল্লেখযোগ্য করে তুলেছে তা হল এটি শুধুমাত্র ইজে-২০০ ব্যবহার করে প্রতিযোগিতা সম্পূর্ণ করেছে। গাড়িটি একটি মনোপ্রোপেল্যান্ট রকেট বহন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।
পরবর্তী মডেলিংয়ে দুটি পাওয়ার ইউনিট এক করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে যানবাহনটি বিদ্যমান বিশ্ব রেকর্ড ভাঙতে যথেষ্ট সক্ষম হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে