ব্রেক্সিটের ফলে ইংল্যান্ড থেকে আমদানি করা পণ্যে নতুন করে আরোপ করা শুল্ক এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত চালু হওয়ার প্রেক্ষাপটে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতা থামার কোনো নাম নেই। বরং সময়ের সঙ্গে দিন দিন পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বহু বছরের মধ্যে এমন পরিস্থিতি আর দেখেনি উত্তর আয়ারল্যান্ডবাসী।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বিচ্ছেদ কার্যকর হওয়ার ফলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ব্রেক্সিটের ফলে আয়ারল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্য সুস্পষ্ট ব্যবধান তৈরি হয়েছে। ইইউ সদস্য হিসেবে আয়ারল্যন্ড থেকে গেলেও উত্তর আয়ারল্যান্ড ইংল্যান্ডের সঙ্গে থেকে যাচ্ছে। ফলে ব্রেক্সিটের কারণে বাণিজ্য খাতে বেশ কিছু বাধার মুখে পড়ছে উত্তর আয়ারল্যান্ড। ফলে ব্রিটিশ ঐক্যপন্থী গোষ্ঠীর মধ্যে হতাশা বাড়ছে। এদিকে বাণিজ্য বাধার কারণে আয়ারল্যান্ড থেকে পণ্য আর আগের মতো অবাধে প্রবেশ করতে পারছে না। পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে উত্তর আয়ারল্যান্ড। বিশেষত তরুণেরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েছে। এটা এতটাই যে, অঞ্চলটির ক্ষমতায় থাকা ঐকমত্যের সরকারে থাকা বিভিন্ন পক্ষ নিজেদের মধ্যকার যাবতীয় বিভেদ ভুলে সবাইকে শান্ত থাকার যৌথ বিবৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই আহ্বানেও অবশ্য কোনো কাজ হচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেও যুক্তরাজ্যভুক্ত এই প্রশাসনিক অঞ্চলে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গতকাল রাতেও পুলিশকে লক্ষ্য করে বিক্ষোভকারীরা পেট্রোল বোমাসহ ইট–পাটকেল ছুড়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিক্ষোভকারীদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটিশ, আইরিশ ও মার্কিন সরকার। ব্রিটিশ এই প্রদেশের রাজধানী বেলফাস্টে সহিংসতা এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে, তা ১৯৯৮ সালের আগের পরিস্থিতি মনে করিয়ে দিচ্ছে। ১৯৯৮ সালে গুড ফ্রাইডে চুক্তি সম্পাদনের আগে অঞ্চলটিতে হওয়া সহিংসতায় ৩ হাজার ৬০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতির রাশ টেনে না ধরতে পারলে পরিস্থিতি সেদিকে গড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এক সপ্তাহব্যাপী চলা এই সহিংসতায় ৫৫ পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। সহিংসতায় জড়িয়ে পড়ছে বিশেষত তরুণেরা। সহিংসতায় অংশ নেওয়ার অভিযোগে আটকদের মধ্যে ১৩–১৪ বছরের শিশুর সংখ্যা অনেক।
এ সম্পর্কিত এক যৌথ বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার অঞ্চলটির ক্ষমতায় থাকা জাতীয়তাবাদী ও ব্রিটিশপন্থী দুই দলের নেতৃবৃন্দ বলেছে, ‘আমাদের রাস্তায় চলতে থাকা পরিস্থিতি আমরা প্রত্যক্ষ করছি, যা আমাদের ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। আমাদের রাজনৈতিক অবস্থান বহু বিষয়েই একেবারে আলাদা হলেও আইনের শাসন ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়ে আমাদের অবস্থান একই। আমরা সবাই এই পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে পুলিশের তৎপরতার সঙ্গে আছি।’
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ ও আইরিশ দুই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছেন। হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিবের তরফ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতেও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গুড ফ্রাইডে চুক্তি ও ১৯৯৮ সালে হওয়া শান্তি চুক্তিকে কোনোভাবেই ব্রেক্সিটের বলি বানানো যাবে না।
এদিকে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য আয়ারল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠী সিন ফেইনসহ অন্য দলগুলো ফার্স্ট মিনিস্টার আরলিন ফস্টারের ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টিকে (ডিইউপি) দোষারোপ করছে। এই ডিইউপি ব্রেক্সিটের ফলে নতুন করে আরোপিত বাণিজ্য বাধাগুলোর বিরোধিতা করে আসছে শুরু থেকেই।
উল্লেখ্য, লন্ডন চলতি বছরের শুরুতে ইইউ আনুষ্ঠানিকভাবে ত্যাগ করলে ব্রিটেনের মূল ভূমি থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ডে প্রবেশ করা কিছু পণ্যে শুল্কারোপ হয়। উত্তর আয়ারল্যান্ড লন্ডনের সঙ্গে ব্রেক্সিটের নিলেও আয়ারল্যান্ড ইইউর সঙ্গেই আছে। ফলে ব্রিটেনের মূল ভূমি থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ডে পণ্য নেওয়ার ক্ষেত্রে ইইউর আওতাধীন অঞ্চল পার হওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিচ্ছে। এই অবস্থায় এই শুল্কারোপের বিষয়টি সামনে আসছে।
কিছু দায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের দিকেও যাচ্ছে। কারণ, তিনি বলেছিলেন ব্রেক্সিটের ফলে আয়ারল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্যে সে অর্থে কোনো সীমানা থাকবে না। কিন্তু এখন বাণিজ্য বাধাগুলো বলে দিচ্ছে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সীমানার দেখা না মিললেও আদতে একটা সীমানা ঠিকই টানা হয়ে গেছে। এই সীমান্ত যত দিন থাকবে, তত দিন আয়ারল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীর মধ্যে হতাশা থাকবে। এর সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত সহিংসতা থামার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
ব্রেক্সিটের ফলে ইংল্যান্ড থেকে আমদানি করা পণ্যে নতুন করে আরোপ করা শুল্ক এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত চালু হওয়ার প্রেক্ষাপটে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতা থামার কোনো নাম নেই। বরং সময়ের সঙ্গে দিন দিন পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বহু বছরের মধ্যে এমন পরিস্থিতি আর দেখেনি উত্তর আয়ারল্যান্ডবাসী।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বিচ্ছেদ কার্যকর হওয়ার ফলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ব্রেক্সিটের ফলে আয়ারল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্য সুস্পষ্ট ব্যবধান তৈরি হয়েছে। ইইউ সদস্য হিসেবে আয়ারল্যন্ড থেকে গেলেও উত্তর আয়ারল্যান্ড ইংল্যান্ডের সঙ্গে থেকে যাচ্ছে। ফলে ব্রেক্সিটের কারণে বাণিজ্য খাতে বেশ কিছু বাধার মুখে পড়ছে উত্তর আয়ারল্যান্ড। ফলে ব্রিটিশ ঐক্যপন্থী গোষ্ঠীর মধ্যে হতাশা বাড়ছে। এদিকে বাণিজ্য বাধার কারণে আয়ারল্যান্ড থেকে পণ্য আর আগের মতো অবাধে প্রবেশ করতে পারছে না। পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে উত্তর আয়ারল্যান্ড। বিশেষত তরুণেরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েছে। এটা এতটাই যে, অঞ্চলটির ক্ষমতায় থাকা ঐকমত্যের সরকারে থাকা বিভিন্ন পক্ষ নিজেদের মধ্যকার যাবতীয় বিভেদ ভুলে সবাইকে শান্ত থাকার যৌথ বিবৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই আহ্বানেও অবশ্য কোনো কাজ হচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেও যুক্তরাজ্যভুক্ত এই প্রশাসনিক অঞ্চলে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গতকাল রাতেও পুলিশকে লক্ষ্য করে বিক্ষোভকারীরা পেট্রোল বোমাসহ ইট–পাটকেল ছুড়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিক্ষোভকারীদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটিশ, আইরিশ ও মার্কিন সরকার। ব্রিটিশ এই প্রদেশের রাজধানী বেলফাস্টে সহিংসতা এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে, তা ১৯৯৮ সালের আগের পরিস্থিতি মনে করিয়ে দিচ্ছে। ১৯৯৮ সালে গুড ফ্রাইডে চুক্তি সম্পাদনের আগে অঞ্চলটিতে হওয়া সহিংসতায় ৩ হাজার ৬০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতির রাশ টেনে না ধরতে পারলে পরিস্থিতি সেদিকে গড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এক সপ্তাহব্যাপী চলা এই সহিংসতায় ৫৫ পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। সহিংসতায় জড়িয়ে পড়ছে বিশেষত তরুণেরা। সহিংসতায় অংশ নেওয়ার অভিযোগে আটকদের মধ্যে ১৩–১৪ বছরের শিশুর সংখ্যা অনেক।
এ সম্পর্কিত এক যৌথ বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার অঞ্চলটির ক্ষমতায় থাকা জাতীয়তাবাদী ও ব্রিটিশপন্থী দুই দলের নেতৃবৃন্দ বলেছে, ‘আমাদের রাস্তায় চলতে থাকা পরিস্থিতি আমরা প্রত্যক্ষ করছি, যা আমাদের ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। আমাদের রাজনৈতিক অবস্থান বহু বিষয়েই একেবারে আলাদা হলেও আইনের শাসন ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়ে আমাদের অবস্থান একই। আমরা সবাই এই পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে পুলিশের তৎপরতার সঙ্গে আছি।’
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ ও আইরিশ দুই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছেন। হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিবের তরফ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতেও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গুড ফ্রাইডে চুক্তি ও ১৯৯৮ সালে হওয়া শান্তি চুক্তিকে কোনোভাবেই ব্রেক্সিটের বলি বানানো যাবে না।
এদিকে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য আয়ারল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠী সিন ফেইনসহ অন্য দলগুলো ফার্স্ট মিনিস্টার আরলিন ফস্টারের ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টিকে (ডিইউপি) দোষারোপ করছে। এই ডিইউপি ব্রেক্সিটের ফলে নতুন করে আরোপিত বাণিজ্য বাধাগুলোর বিরোধিতা করে আসছে শুরু থেকেই।
উল্লেখ্য, লন্ডন চলতি বছরের শুরুতে ইইউ আনুষ্ঠানিকভাবে ত্যাগ করলে ব্রিটেনের মূল ভূমি থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ডে প্রবেশ করা কিছু পণ্যে শুল্কারোপ হয়। উত্তর আয়ারল্যান্ড লন্ডনের সঙ্গে ব্রেক্সিটের নিলেও আয়ারল্যান্ড ইইউর সঙ্গেই আছে। ফলে ব্রিটেনের মূল ভূমি থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ডে পণ্য নেওয়ার ক্ষেত্রে ইইউর আওতাধীন অঞ্চল পার হওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিচ্ছে। এই অবস্থায় এই শুল্কারোপের বিষয়টি সামনে আসছে।
কিছু দায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের দিকেও যাচ্ছে। কারণ, তিনি বলেছিলেন ব্রেক্সিটের ফলে আয়ারল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্যে সে অর্থে কোনো সীমানা থাকবে না। কিন্তু এখন বাণিজ্য বাধাগুলো বলে দিচ্ছে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো সীমানার দেখা না মিললেও আদতে একটা সীমানা ঠিকই টানা হয়ে গেছে। এই সীমান্ত যত দিন থাকবে, তত দিন আয়ারল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীর মধ্যে হতাশা থাকবে। এর সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত সহিংসতা থামার সম্ভাবনা তেমন নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
১০ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
৩ ঘণ্টা আগে