চলমান জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭ এ অন্তত ৬ শতাধিক তদবিরকারী সংগঠন জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবির করেছে। যা কপ-২৬ সম্মেলনের চেয়ে ২৫ শতাংশেরও বেশি। সব মিলিয়ে এবারের কপ-২৭ সম্মেলনে ৬৩৬টি সংগঠন বিভিন্ন তেল ও গ্যাস কোম্পানির হয়ে তদবির করতে এসেছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মিসরের অবকাশযাপন কেন্দ্র শারম আল-শেখে চলমান কপ-২৭ সম্মেলনে যোগ দিতে রেজিস্ট্রেশন করেছিল ৬৩৬টি তদবিরকারী সংস্থা। এর আগে, গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত কপ-২৬ সম্মেলনে এমন সংস্থার সংখ্যা ছিল ৫০৩টি। এই সম্মেলনে সবচেয়ে বেশি তদবিরকারী সংস্থা যোগ দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিবেশবাদী গোষ্ঠী ও জলবায়ু সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবিরকারীদের প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো সংগঠন কিক বিগ পল্যুটারস বলেছে—কপ-২৭ সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবরিকারীদের প্রভাব বিশ্বের শক্তিধর দেশ ও কমিউনিটির চেয়ে বেশি। আফ্রিকান দেশ এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা করপোরেট গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের হাতে আটকা পড়ে গেছেন।
এদিকে, পরিবেশবাদী সংগঠন ক্লাইমেট ট্রেস এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বে জৈব জ্বালানি পোড়ানোর কারণে যে পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ করছে বলে দাবি করা হয় প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে ৩ গুণ বেশি নিঃসরিত হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের গ্রিন হাউস নিঃসরণের বড় উৎসগুলোর মধ্যে ৫০ শতাংশই তেল ও গ্যাসক্ষেত্র। এসব খাতকে জবাবদিহির আওতায় আনার উপায় কম থাকার সুযোগে অনেক দেশই নিঃসরণের পরিমাণ কম দেখাচ্ছে।
চলমান জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭ এ অন্তত ৬ শতাধিক তদবিরকারী সংগঠন জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবির করেছে। যা কপ-২৬ সম্মেলনের চেয়ে ২৫ শতাংশেরও বেশি। সব মিলিয়ে এবারের কপ-২৭ সম্মেলনে ৬৩৬টি সংগঠন বিভিন্ন তেল ও গ্যাস কোম্পানির হয়ে তদবির করতে এসেছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মিসরের অবকাশযাপন কেন্দ্র শারম আল-শেখে চলমান কপ-২৭ সম্মেলনে যোগ দিতে রেজিস্ট্রেশন করেছিল ৬৩৬টি তদবিরকারী সংস্থা। এর আগে, গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত কপ-২৬ সম্মেলনে এমন সংস্থার সংখ্যা ছিল ৫০৩টি। এই সম্মেলনে সবচেয়ে বেশি তদবিরকারী সংস্থা যোগ দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিবেশবাদী গোষ্ঠী ও জলবায়ু সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবিরকারীদের প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো সংগঠন কিক বিগ পল্যুটারস বলেছে—কপ-২৭ সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানির পক্ষে তদবরিকারীদের প্রভাব বিশ্বের শক্তিধর দেশ ও কমিউনিটির চেয়ে বেশি। আফ্রিকান দেশ এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা করপোরেট গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের হাতে আটকা পড়ে গেছেন।
এদিকে, পরিবেশবাদী সংগঠন ক্লাইমেট ট্রেস এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বে জৈব জ্বালানি পোড়ানোর কারণে যে পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ করছে বলে দাবি করা হয় প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে ৩ গুণ বেশি নিঃসরিত হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের গ্রিন হাউস নিঃসরণের বড় উৎসগুলোর মধ্যে ৫০ শতাংশই তেল ও গ্যাসক্ষেত্র। এসব খাতকে জবাবদিহির আওতায় আনার উপায় কম থাকার সুযোগে অনেক দেশই নিঃসরণের পরিমাণ কম দেখাচ্ছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে