ভেবেছিলেন চার বছরের মধ্যেই পুরো পৃথিবী দেখে ফেলবেন। কিন্তু পৃথিবী ঘুরে দেখার এই মিশন শেষ হতে থর পেডারসনের সময় লাগল ১০ বছর। এই সময়ের মধ্যে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশেই পা রেখেছেন তিনি, তবে একবারের জন্যও কোনো বিমানে চড়তে হয়নি তাকে।
পৃথিবীর দেখার নেশায় ২০১৩ সালে ৩৪ বছর বয়সে বাড়ি ছেড়েছিলেন থর। সে সময় তার হিসাবটাও ছিল খুব সরল। ভেবেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে সাত দিন করে থাকবেন। এমন হলে ২০১৭ সালের অক্টোবরেই বাড়ি ফেরার কথা ছিল এই ডেনিশ যুবকের।
কিন্তু পরিকল্পনা আর বাস্তবতা ছিল একেবারেই ভিন্ন। ভিসা সংক্রান্ত কারণে একেকটি দেশে সাত দিন করে থাকার পরিকল্পনা শুরুর দিকেই ভেস্তে যায় থরের। এর মধ্যে আবার মাহামারিও চলে আসে।
মহামারির সময় হংকংয়ে আটকে পড়েছিলেন থর। সেখানেই তাকে প্রায় দুই বছর অবস্থান করতে হয়। যাত্রা শুরুর প্রায় ১০ বছর পর গত মে মাসে একটি কন্টেইনার জাহাজে চড়ে মালদ্বীপে পৌঁছার মধ্য দিয়ে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে পা রাখার মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। পুরো অভিযানে বিমান ছাড়াই বিভিন্ন উপায়ে তাকে ২ লাখ ২৩ হাজার ৭২ মাইল পাড়ি দিতে হয়েছে। বর্তমানে তার বয়স ৪৪ বছর।
অভিযানের বিষয়ে থর বলেন, ‘আমি জানতে পেরেছিলাম, বিমানে না চড়ে পৃথিবীর কেউই প্রত্যেকটি দেশে যেতে পারেনি। আমি এটিকে সম্ভব করতে চেয়েছিলাম।’
যাত্রাপথে অসংখ্য বাস, ট্রেন, জাহাজ, মাছ ধরার নৌকাসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করেছেন থর। এর মধ্যে ব্রাজিলে এক বাসেই টানা ৫৪ ঘণ্টা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। ওই বাসে বসেই দুইবার সূর্যাস্ত দেখতে হয়েছে। আর সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রেন ভ্রমণটি করেছেন রাশিয়ায়। এ ছাড়া একটি জাহাজে অবস্থান করেছিলেন টানা ২৭ দিন।
এই অভিযানে একটি এনার্জি কোম্পানি অর্থায়ন করলেও অনেকের ব্যক্তিগত সহযোগিতাও পেয়েছেন থর। পৃথিবীর সবগুলো দেশ ভ্রমণের জন্য তাকে ব্যবহার করতে হয়েছে ১০টি পাসপোর্টও।
আরেকটি বিষয় হলো-থর যখন তার অভিযান শুরু করেন-তার এক বছর আগেই তিনি বিয়ে করেছিলেন। যদিও তার স্ত্রী লি অভিযানে সঙ্গী হতে পারেননি। তবে গত ১০ বছরে সুদান, অস্ট্রেলিয়া, হংকংসহ বিভিন্ন দেশে স্ত্রীর সঙ্গে মোট ২৭ বার দেখা হয়েছে থরের।
৪০ বছর বয়সী লি বর্তমানে ডেনমার্কে থরের জন্য অধীর অপেক্ষায় আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে, আগামী মাসেই দেখা হবে এই দম্পতির।
ভেবেছিলেন চার বছরের মধ্যেই পুরো পৃথিবী দেখে ফেলবেন। কিন্তু পৃথিবী ঘুরে দেখার এই মিশন শেষ হতে থর পেডারসনের সময় লাগল ১০ বছর। এই সময়ের মধ্যে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশেই পা রেখেছেন তিনি, তবে একবারের জন্যও কোনো বিমানে চড়তে হয়নি তাকে।
পৃথিবীর দেখার নেশায় ২০১৩ সালে ৩৪ বছর বয়সে বাড়ি ছেড়েছিলেন থর। সে সময় তার হিসাবটাও ছিল খুব সরল। ভেবেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে সাত দিন করে থাকবেন। এমন হলে ২০১৭ সালের অক্টোবরেই বাড়ি ফেরার কথা ছিল এই ডেনিশ যুবকের।
কিন্তু পরিকল্পনা আর বাস্তবতা ছিল একেবারেই ভিন্ন। ভিসা সংক্রান্ত কারণে একেকটি দেশে সাত দিন করে থাকার পরিকল্পনা শুরুর দিকেই ভেস্তে যায় থরের। এর মধ্যে আবার মাহামারিও চলে আসে।
মহামারির সময় হংকংয়ে আটকে পড়েছিলেন থর। সেখানেই তাকে প্রায় দুই বছর অবস্থান করতে হয়। যাত্রা শুরুর প্রায় ১০ বছর পর গত মে মাসে একটি কন্টেইনার জাহাজে চড়ে মালদ্বীপে পৌঁছার মধ্য দিয়ে পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে পা রাখার মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। পুরো অভিযানে বিমান ছাড়াই বিভিন্ন উপায়ে তাকে ২ লাখ ২৩ হাজার ৭২ মাইল পাড়ি দিতে হয়েছে। বর্তমানে তার বয়স ৪৪ বছর।
অভিযানের বিষয়ে থর বলেন, ‘আমি জানতে পেরেছিলাম, বিমানে না চড়ে পৃথিবীর কেউই প্রত্যেকটি দেশে যেতে পারেনি। আমি এটিকে সম্ভব করতে চেয়েছিলাম।’
যাত্রাপথে অসংখ্য বাস, ট্রেন, জাহাজ, মাছ ধরার নৌকাসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করেছেন থর। এর মধ্যে ব্রাজিলে এক বাসেই টানা ৫৪ ঘণ্টা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। ওই বাসে বসেই দুইবার সূর্যাস্ত দেখতে হয়েছে। আর সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রেন ভ্রমণটি করেছেন রাশিয়ায়। এ ছাড়া একটি জাহাজে অবস্থান করেছিলেন টানা ২৭ দিন।
এই অভিযানে একটি এনার্জি কোম্পানি অর্থায়ন করলেও অনেকের ব্যক্তিগত সহযোগিতাও পেয়েছেন থর। পৃথিবীর সবগুলো দেশ ভ্রমণের জন্য তাকে ব্যবহার করতে হয়েছে ১০টি পাসপোর্টও।
আরেকটি বিষয় হলো-থর যখন তার অভিযান শুরু করেন-তার এক বছর আগেই তিনি বিয়ে করেছিলেন। যদিও তার স্ত্রী লি অভিযানে সঙ্গী হতে পারেননি। তবে গত ১০ বছরে সুদান, অস্ট্রেলিয়া, হংকংসহ বিভিন্ন দেশে স্ত্রীর সঙ্গে মোট ২৭ বার দেখা হয়েছে থরের।
৪০ বছর বয়সী লি বর্তমানে ডেনমার্কে থরের জন্য অধীর অপেক্ষায় আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে, আগামী মাসেই দেখা হবে এই দম্পতির।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে