সুদানে আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) হামলায় কমপক্ষে ৮০ জন নিহত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার আরএসএফ সদস্যরা দেশটির একটি গ্রামে মেয়েদের অপহরণের জন্য গেলে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। গতকাল শুক্রবার দেশটির স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সিনার ইয়ুথ গ্যাদারিং এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সিনার ইয়ুথ গ্যাদারিং বিবৃতিতে জানায়, আরএসএফ বৃহস্পতিবার সিন্নার রাজ্যের (আবু হুজর এলাকা) জলকনি গ্রামে একটি রক্তক্ষয়ী হামলা চালায়। পাঁচ দিনের অবরোধে অন্তত ৮০ জন নিহত হয়। আরএসএফ গ্রাম থেকে মেয়েদের অপহরণের চেষ্টা করলে বাসিন্দারা প্রতিরোধ করে। তখন আরএসএফ নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, অপহরণের সময় স্থানীয়রা বাধা দিলে নির্বিচারে গুলি চালান আরএসএফ সদস্যরা। এ নিয়ে আরএসএফের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত জুন থেকেই আরএসএফ রাজ্যের রাজধানী সিঙ্গাসহ সিন্নার রাজ্যের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসএফ। অন্যদিকে সিন্নার রাজ্যের পূর্বাঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে সুদানের আরেক আধা সামরিক বাহিনী সুদানিজ আর্মড ফোর্সেসের (এসএএফ) নিয়ন্ত্রণে।
ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের মতে, সিন্নার রাজ্যে লড়াইয়ে ৭ লাখ ২৫ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
গত বছরের এপ্রিল থেকে এসএএফ ও আরএসএফের মধ্যকার লড়াইয়ে প্রাণ হারিয়েছে ১৬ হাজার ৬৫০ জন।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, সুদানের অভ্যন্তরে এ পর্যন্ত ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। আর প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে ২২ লাখ সুদানি। গত বুধবার সুইজারল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও সুইস কর্মকর্তাদের মধ্যস্থতায় সুদানে যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনা শুরু হয়। তবে এতে অংশ নেয়নি সুদানের সেনাবাহিনী।
গত বছর থেকে সুদানের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আরএসএফ।
সুদানে আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) হামলায় কমপক্ষে ৮০ জন নিহত হয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার আরএসএফ সদস্যরা দেশটির একটি গ্রামে মেয়েদের অপহরণের জন্য গেলে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। গতকাল শুক্রবার দেশটির স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সিনার ইয়ুথ গ্যাদারিং এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সিনার ইয়ুথ গ্যাদারিং বিবৃতিতে জানায়, আরএসএফ বৃহস্পতিবার সিন্নার রাজ্যের (আবু হুজর এলাকা) জলকনি গ্রামে একটি রক্তক্ষয়ী হামলা চালায়। পাঁচ দিনের অবরোধে অন্তত ৮০ জন নিহত হয়। আরএসএফ গ্রাম থেকে মেয়েদের অপহরণের চেষ্টা করলে বাসিন্দারা প্রতিরোধ করে। তখন আরএসএফ নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, অপহরণের সময় স্থানীয়রা বাধা দিলে নির্বিচারে গুলি চালান আরএসএফ সদস্যরা। এ নিয়ে আরএসএফের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত জুন থেকেই আরএসএফ রাজ্যের রাজধানী সিঙ্গাসহ সিন্নার রাজ্যের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসএফ। অন্যদিকে সিন্নার রাজ্যের পূর্বাঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে সুদানের আরেক আধা সামরিক বাহিনী সুদানিজ আর্মড ফোর্সেসের (এসএএফ) নিয়ন্ত্রণে।
ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের মতে, সিন্নার রাজ্যে লড়াইয়ে ৭ লাখ ২৫ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
গত বছরের এপ্রিল থেকে এসএএফ ও আরএসএফের মধ্যকার লড়াইয়ে প্রাণ হারিয়েছে ১৬ হাজার ৬৫০ জন।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, সুদানের অভ্যন্তরে এ পর্যন্ত ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। আর প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে ২২ লাখ সুদানি। গত বুধবার সুইজারল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও সুইস কর্মকর্তাদের মধ্যস্থতায় সুদানে যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনা শুরু হয়। তবে এতে অংশ নেয়নি সুদানের সেনাবাহিনী।
গত বছর থেকে সুদানের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আরএসএফ।
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
১৭ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে