নাইজেরিয়ায় স্কুল থেকে অপহরণের শিকার শিক্ষার্থী এবং স্কুল কর্মীরা মুক্তি পেয়েছে। এ মাসের শুরুতে দেশটির উত্তরাঞ্চলের একটি স্কুল থেকে বন্দুকধারীরা শিক্ষার্থী ও কর্মীদের অপহরণ করে। নাইজেরিয়ার সেনাবাহিনী বলছে, অপহরণকারীদের চাওয়া মুক্তিপণ ৬ লাখ ৯০ হাজার ডলার দেওয়ার সময়সীমার শেষ হওয়ার আগের দিনই আজ রোববার তাদের উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য কাদুনার শহর কুরিগায় গত ৭ মার্চ তারিখে অপহরণ করা হয় ২৮৭ জন শিক্ষার্থীকে। ২০২১ সালে কাদুনার একটি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। সে ঘটনার পর আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় গণ অপহরণের ঘটনা।
স্কুলটির শিক্ষক এবং স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথমে বলেছিলেন যে, ৮ থেকে ১৫ বছর বয়সী প্রায় ২৮০ জন শিক্ষার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। ডাকাত হিসেবে পরিচিত সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা অপরাধীরা মোটরবাইকে স্কুলে হামলা করে শিক্ষার্থীদের অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছিল।
নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল এডওয়ার্ড বুবা বলেছেন, প্রতিবেশী রাজ্য জামফারা থেকে আজ রোববার ভোরে ১৩৭ জন জিম্মিকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭৬ জন নারী এবং ৬১ জন পুরুষ শিক্ষার্থী।
এক বিবৃতিতে বুবা বলেন, ২৪ মার্চ তারিখে সামরিক বাহিনী দেশব্যাপী স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং সরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালিয়ে জিম্মিদের উদ্ধার করেছে।
একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে যে, শিক্ষার্থীদের একটি জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কাদুনার রাজধানীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
জিম্মিদের উদ্ধার করতে নিরাপত্তা বাহিনীকে অপহরণকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে হয়েছিল কিনা বা, নিরাপত্তা বাহিনীই জিম্মি শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করেছে কিনা সেটাও তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। মুক্তিপণ দেওয়ার সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। কেন তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়, সেটাও পরিষ্কার নয়।
কাদুনার গভর্নর উবা সানি এর আগে মোট জিম্মির সংখ্যা দুইশোর বেশি বলে উল্লেখ করেছিলেন। জিম্মির সংখ্যার এই পার্থক্য সম্পর্কেও নাইজেরিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে পারেননি।
নাইজেরিয়ার স্কুলগুলো থেকে শিক্ষার্থীদের প্রথম অপহরণ করেছিল জিহাদি গোষ্ঠী বোকো হারাম। এক দশক আগে দেশটির উত্তর-পূর্বের বোর্নো রাজ্যের চিবোকের একটি বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২৭৬ জন শিক্ষার্থীকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল এই জিহাদি গোষ্ঠী। কোনো কোনো শিক্ষার্থী কখনোই মুক্তি পায়নি।
নাইজেরিয়ায় স্কুল থেকে অপহরণের শিকার শিক্ষার্থী এবং স্কুল কর্মীরা মুক্তি পেয়েছে। এ মাসের শুরুতে দেশটির উত্তরাঞ্চলের একটি স্কুল থেকে বন্দুকধারীরা শিক্ষার্থী ও কর্মীদের অপহরণ করে। নাইজেরিয়ার সেনাবাহিনী বলছে, অপহরণকারীদের চাওয়া মুক্তিপণ ৬ লাখ ৯০ হাজার ডলার দেওয়ার সময়সীমার শেষ হওয়ার আগের দিনই আজ রোববার তাদের উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য কাদুনার শহর কুরিগায় গত ৭ মার্চ তারিখে অপহরণ করা হয় ২৮৭ জন শিক্ষার্থীকে। ২০২১ সালে কাদুনার একটি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। সে ঘটনার পর আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় গণ অপহরণের ঘটনা।
স্কুলটির শিক্ষক এবং স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথমে বলেছিলেন যে, ৮ থেকে ১৫ বছর বয়সী প্রায় ২৮০ জন শিক্ষার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। ডাকাত হিসেবে পরিচিত সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা অপরাধীরা মোটরবাইকে স্কুলে হামলা করে শিক্ষার্থীদের অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছিল।
নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল এডওয়ার্ড বুবা বলেছেন, প্রতিবেশী রাজ্য জামফারা থেকে আজ রোববার ভোরে ১৩৭ জন জিম্মিকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭৬ জন নারী এবং ৬১ জন পুরুষ শিক্ষার্থী।
এক বিবৃতিতে বুবা বলেন, ২৪ মার্চ তারিখে সামরিক বাহিনী দেশব্যাপী স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং সরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালিয়ে জিম্মিদের উদ্ধার করেছে।
একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে যে, শিক্ষার্থীদের একটি জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কাদুনার রাজধানীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
জিম্মিদের উদ্ধার করতে নিরাপত্তা বাহিনীকে অপহরণকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে হয়েছিল কিনা বা, নিরাপত্তা বাহিনীই জিম্মি শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করেছে কিনা সেটাও তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। মুক্তিপণ দেওয়ার সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। কেন তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়, সেটাও পরিষ্কার নয়।
কাদুনার গভর্নর উবা সানি এর আগে মোট জিম্মির সংখ্যা দুইশোর বেশি বলে উল্লেখ করেছিলেন। জিম্মির সংখ্যার এই পার্থক্য সম্পর্কেও নাইজেরিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে পারেননি।
নাইজেরিয়ার স্কুলগুলো থেকে শিক্ষার্থীদের প্রথম অপহরণ করেছিল জিহাদি গোষ্ঠী বোকো হারাম। এক দশক আগে দেশটির উত্তর-পূর্বের বোর্নো রাজ্যের চিবোকের একটি বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২৭৬ জন শিক্ষার্থীকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল এই জিহাদি গোষ্ঠী। কোনো কোনো শিক্ষার্থী কখনোই মুক্তি পায়নি।
ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
৩ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৩৬ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগে