দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রনের আরও দুটি সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়ার দাবি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ওমিক্রনের বিএ.২ সাবভ্যারিয়েন্টটি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তার করছে। বর্তমানে করোনা রোগীদের ৯৪ শতাংশই বিএ.২ সাব-ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত।
কিন্তু এখন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ওমিক্রনের দুটি নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া এই সাবভ্যারিয়েন্ট দুটি হলো বিএ.৪ ও বিএ.৫।
দক্ষিণ আফ্রিকার সেন্টার ফর এপিডেমিক রেসপন্স অ্যান্ড ইনোভেশনের (সিইআরআই) পরিচালক তুলিও ডি অলিভিয়েরা জানান, বিএ.৪ ও বিএ.৫-এর স্পাইক প্রোফাইল বিএ.২-এর মতো। তিনি নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়ার বিষয়ে একটি টুইটার শেয়ার করেছেন।
অলিভিয়েরা বলেছেন, এই নতুন সাবভ্যারিয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি স্পাইক প্রোটিন করোনাভাইরাসের ডেলটা, কাপ্পা এবং এপসিলন ধরনগুলোতেও উপস্থিত ছিল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সাবভ্যারিয়েন্ট বিএ.৪ ও বিএ.৫ ট্র্যাক করা শুরু হয়েছে। এই সাবভ্যারিয়েন্টগুলোর অতিরিক্ত মিউটেশনগুলো প্রতিরোধক্ষমতা ভাঙতে পারবে কি না, তা বোঝার জন্য আরও বিশ্লেষণ করা দরকার।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংস্থা গত সপ্তাহে জানায়, ১০ জানুয়ারি থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা, ডেনমার্ক, বতসোয়ানা, স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে বিএ.৪ সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। তবে বিএ.৫ সাবভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া গেছে।
তবে গতকাল সোমবার বতসোয়ানার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, দেশটিতে বিএ.৪ ও বিএ.৫-এ সংক্রমিত চারজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। আক্রান্তদের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর। আক্রান্তরা করোনার দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে হালকা উপসর্গ দেখা গেছে।
অলিভিয়েরা জানান, এই সাবভ্যারিয়েন্টগুলোতে আতঙ্কের কোনো কারণ নেই। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার সংক্রমণ, হাসপাতালে ভর্তি বা মৃত্যুর কোনো বড় ঘটনা ঘটেনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রনের আরও দুটি সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়ার দাবি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ওমিক্রনের বিএ.২ সাবভ্যারিয়েন্টটি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তার করছে। বর্তমানে করোনা রোগীদের ৯৪ শতাংশই বিএ.২ সাব-ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত।
কিন্তু এখন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ওমিক্রনের দুটি নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া এই সাবভ্যারিয়েন্ট দুটি হলো বিএ.৪ ও বিএ.৫।
দক্ষিণ আফ্রিকার সেন্টার ফর এপিডেমিক রেসপন্স অ্যান্ড ইনোভেশনের (সিইআরআই) পরিচালক তুলিও ডি অলিভিয়েরা জানান, বিএ.৪ ও বিএ.৫-এর স্পাইক প্রোফাইল বিএ.২-এর মতো। তিনি নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়ার বিষয়ে একটি টুইটার শেয়ার করেছেন।
অলিভিয়েরা বলেছেন, এই নতুন সাবভ্যারিয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি স্পাইক প্রোটিন করোনাভাইরাসের ডেলটা, কাপ্পা এবং এপসিলন ধরনগুলোতেও উপস্থিত ছিল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সাবভ্যারিয়েন্ট বিএ.৪ ও বিএ.৫ ট্র্যাক করা শুরু হয়েছে। এই সাবভ্যারিয়েন্টগুলোর অতিরিক্ত মিউটেশনগুলো প্রতিরোধক্ষমতা ভাঙতে পারবে কি না, তা বোঝার জন্য আরও বিশ্লেষণ করা দরকার।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংস্থা গত সপ্তাহে জানায়, ১০ জানুয়ারি থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা, ডেনমার্ক, বতসোয়ানা, স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে বিএ.৪ সাবভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। তবে বিএ.৫ সাবভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া গেছে।
তবে গতকাল সোমবার বতসোয়ানার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, দেশটিতে বিএ.৪ ও বিএ.৫-এ সংক্রমিত চারজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। আক্রান্তদের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর। আক্রান্তরা করোনার দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে হালকা উপসর্গ দেখা গেছে।
অলিভিয়েরা জানান, এই সাবভ্যারিয়েন্টগুলোতে আতঙ্কের কোনো কারণ নেই। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার সংক্রমণ, হাসপাতালে ভর্তি বা মৃত্যুর কোনো বড় ঘটনা ঘটেনি।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩৫ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে