বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে ইথিওপিয়ার বিতর্কিত জলবিদ্যুৎ বাঁধ গ্র্যান্ড ইথিওপিয়ান রেনেসন্স ড্যাম। নীল নীলনদের ওপর নির্মিত এই বাঁধটি ৫ হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বলে জানিয়েছে বাঁধ কর্তৃপক্ষ। সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার পৃথক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ইটিভি জানাচ্ছে, নীল নীলনদের ওপর নির্মিতি বিতর্কিত ইথিওপিয়ার বাঁধটি রোববার প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে। ইথিওপিয়ার পশ্চিম বেনিশাঙ্গুল-গুমুজ অঞ্চলে অবস্থিত ৪২০ কোটি ডলার খরচে নির্মিত বাঁধটির নির্মাণকাজ ২০১১ সালে শুরু হয়। নির্মাণকাজ শুরুর পর থেকেই ইথিওপিয়া, মিশর ও সুদান এর তীব্র বিরোধিতা করে আসছে। সুদান এবং মিশরে আশঙ্কা, প্রকল্পটি নীলনদে তাঁদের ভাগের পানির অংশ হ্রাস করতে পারে। তবে ইথিওপিয়ার জোর দাবি বাঁধটি তাঁদের উন্নয়নের চাবিকাঠি।
গ্র্যান্ড ইথিওপিয়ান রেনেসন্স বাঁধটি (গার্ড) এখন পর্যন্ত আফ্রিকার সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। গার্ড ৫ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং এটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে দেশটির বিদ্যুৎ উৎপাদন দ্বিগুণ হবে। ড্যামটির কাজ বর্তমানে প্রায় ৮৪ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
ইথিওপিয়ার সরকার জোর দিয়ে বলছে, এই বাঁধটি সম্পূর্ণরূপে চালু হলে খরা ও যুদ্ধের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশটির অর্থনীতি বদলে দেবে।
বাঁধ নির্মাণের ফলে ইথিওপিয়ার সঙ্গে মিশর ও সুদানের মতবিরোধ দেখা দিয়েছে। দেশ দুটির দাবি ইথিওপিয়া বাঁধ দিয়ে নীলনদের পানি সরিয়ে নিচ্ছে। নদের ভাটির দেশ মিশর তার সেচ ও পানীয় জলের জন্য প্রায় সম্পূর্ণরূপে নীলনদের ওপর নির্ভরশীল। তাঁদের উদ্বেগ, এই বাঁধ ইথিওপিয়ার পরের দেশগুলোতে পানি প্রবাহের স্তরকে প্রভাবিত করবে। তাই মিশরে নীলনদে নির্দিষ্ট পরিমাণ পানির প্রবাহের নিশ্চয়তা চায়।
বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে ইথিওপিয়ার বিতর্কিত জলবিদ্যুৎ বাঁধ গ্র্যান্ড ইথিওপিয়ান রেনেসন্স ড্যাম। নীল নীলনদের ওপর নির্মিত এই বাঁধটি ৫ হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বলে জানিয়েছে বাঁধ কর্তৃপক্ষ। সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার পৃথক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ইটিভি জানাচ্ছে, নীল নীলনদের ওপর নির্মিতি বিতর্কিত ইথিওপিয়ার বাঁধটি রোববার প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে। ইথিওপিয়ার পশ্চিম বেনিশাঙ্গুল-গুমুজ অঞ্চলে অবস্থিত ৪২০ কোটি ডলার খরচে নির্মিত বাঁধটির নির্মাণকাজ ২০১১ সালে শুরু হয়। নির্মাণকাজ শুরুর পর থেকেই ইথিওপিয়া, মিশর ও সুদান এর তীব্র বিরোধিতা করে আসছে। সুদান এবং মিশরে আশঙ্কা, প্রকল্পটি নীলনদে তাঁদের ভাগের পানির অংশ হ্রাস করতে পারে। তবে ইথিওপিয়ার জোর দাবি বাঁধটি তাঁদের উন্নয়নের চাবিকাঠি।
গ্র্যান্ড ইথিওপিয়ান রেনেসন্স বাঁধটি (গার্ড) এখন পর্যন্ত আফ্রিকার সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। গার্ড ৫ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং এটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে দেশটির বিদ্যুৎ উৎপাদন দ্বিগুণ হবে। ড্যামটির কাজ বর্তমানে প্রায় ৮৪ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
ইথিওপিয়ার সরকার জোর দিয়ে বলছে, এই বাঁধটি সম্পূর্ণরূপে চালু হলে খরা ও যুদ্ধের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশটির অর্থনীতি বদলে দেবে।
বাঁধ নির্মাণের ফলে ইথিওপিয়ার সঙ্গে মিশর ও সুদানের মতবিরোধ দেখা দিয়েছে। দেশ দুটির দাবি ইথিওপিয়া বাঁধ দিয়ে নীলনদের পানি সরিয়ে নিচ্ছে। নদের ভাটির দেশ মিশর তার সেচ ও পানীয় জলের জন্য প্রায় সম্পূর্ণরূপে নীলনদের ওপর নির্ভরশীল। তাঁদের উদ্বেগ, এই বাঁধ ইথিওপিয়ার পরের দেশগুলোতে পানি প্রবাহের স্তরকে প্রভাবিত করবে। তাই মিশরে নীলনদে নির্দিষ্ট পরিমাণ পানির প্রবাহের নিশ্চয়তা চায়।
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
৩ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
৫ ঘণ্টা আগে