শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার তাইগ্রে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর এক মুখপাত্র, এই বিষয়টি জানিয়েছেন। ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের তাইগ্রে অঞ্চলে সম্প্রতি চালু থাকা সহায়তা কার্যক্রম আবারও যুদ্ধ শুরু হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে লিখিত এক চিঠিতে গত বুধবার তাইগ্রে পিপল’স লিবারেশন ফ্রন্টের প্রধান দেব্রেৎসিয়েন গ্যাব্রিমাইকেল এই প্রস্তাব জানান। এই বিষয়ে তাইগ্রে পিপল’স লিবারেশন ফ্রন্টের মুখপাত্র গেতাশেও রেদা জানিয়েছেন, চারটি শর্তের আলোকে এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য শর্ত হলো—নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার। আরেকটি হলো—তাইগ্রে অঞ্চলে জরুরি সেবাসমূহ পুনরুদ্ধারকরণ।
২০২০ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে অঞ্চলে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আবি সরকারের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে গড়ায়। ১৩ মাস ধরে চলা সংঘাতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শুধু তাইগ্রেতেই প্রায় ৪ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। তাইগ্রে বিদ্রোহীদের প্রস্তাবের বিপরীতে ইথিওপিয়ার সরকার এবং জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো মন্তব্য জানানো হয়নি।
সরকার এবং তাইগ্রে বিদ্রোহীদের মধ্যকার এই সংঘাত পুরো অঞ্চলকেই অস্থিতিশীল করে তুলেছে। কয়েক হাজার শরণার্থী সুদানে আশ্রয় নিয়েছে। ইথিওপীয় সেনাদের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত সোমালিয়া থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ইরিত্রিয়ার সেনাবাহিনীকে এ সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এদিকে, নতুন করে আক্রমণ শুরু করার মাধ্যমে গত মার্চের যুদ্ধ বিরতি ভঙ্গ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। উল্লেখ্য, বিগত দুই বছর ধরেই জাতিসংঘ এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার তাইগ্রে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর এক মুখপাত্র, এই বিষয়টি জানিয়েছেন। ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের তাইগ্রে অঞ্চলে সম্প্রতি চালু থাকা সহায়তা কার্যক্রম আবারও যুদ্ধ শুরু হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে লিখিত এক চিঠিতে গত বুধবার তাইগ্রে পিপল’স লিবারেশন ফ্রন্টের প্রধান দেব্রেৎসিয়েন গ্যাব্রিমাইকেল এই প্রস্তাব জানান। এই বিষয়ে তাইগ্রে পিপল’স লিবারেশন ফ্রন্টের মুখপাত্র গেতাশেও রেদা জানিয়েছেন, চারটি শর্তের আলোকে এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য শর্ত হলো—নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার। আরেকটি হলো—তাইগ্রে অঞ্চলে জরুরি সেবাসমূহ পুনরুদ্ধারকরণ।
২০২০ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে অঞ্চলে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আবি সরকারের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে গড়ায়। ১৩ মাস ধরে চলা সংঘাতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শুধু তাইগ্রেতেই প্রায় ৪ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। তাইগ্রে বিদ্রোহীদের প্রস্তাবের বিপরীতে ইথিওপিয়ার সরকার এবং জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো মন্তব্য জানানো হয়নি।
সরকার এবং তাইগ্রে বিদ্রোহীদের মধ্যকার এই সংঘাত পুরো অঞ্চলকেই অস্থিতিশীল করে তুলেছে। কয়েক হাজার শরণার্থী সুদানে আশ্রয় নিয়েছে। ইথিওপীয় সেনাদের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত সোমালিয়া থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ইরিত্রিয়ার সেনাবাহিনীকে এ সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এদিকে, নতুন করে আক্রমণ শুরু করার মাধ্যমে গত মার্চের যুদ্ধ বিরতি ভঙ্গ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। উল্লেখ্য, বিগত দুই বছর ধরেই জাতিসংঘ এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
ভারত আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাবে বলে দাবি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই দাবি করেন তারার। তবে তিনি তাঁর দাবির পক্ষে কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি। কেবল গোয়েন্দা তথ্যের কথা বলেছেন।
৬ মিনিট আগেভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩২ মিনিট আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে