যুদ্ধবিধ্বস্ত সুদানের দারফুর অঞ্চলে সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হওয়ার পর এ রকম সহিংসতা আর দেখা যায়নি। খবর আল জাজিরার।
গতকাল শনিবার একটি স্থানীয় আইনজীবী ইউনিয়ন জানিয়েছে, দক্ষিণ দারফুর রাজ্যের রাজধানী নিয়ালা শহরে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র রকেট হামলা হয়।
দারফুর বার অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, লড়াইয়ের কারণে একটি পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যসহ ১৬ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। ওই পরিবারের আরও এক সদস্য আহত হয়েছেন।
এ ছাড়া পশ্চিম দারফুরে লোকজনকে লক্ষ্য করে স্নাইপার হামলার খবর পাওয়া গেছে। চাদের কাছাকাছি অবস্থিত দারফুরের রাজধানী এল-জেনিনাসহ বেশ কিছু এলাকায় বেসামরিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। সংঘাত থেকে বাঁচতে কয়েক হাজার বাসিন্দা সীমান্ত পেরিয়ে পালিয়ে গেছে।
দারফুর বার অ্যাসোসিয়েশন আরও জানিয়েছে, একজন স্নাইপারের গুলিতে অন্তত একজন নিহত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ পশ্চিম দারফুর অঞ্চল থেকে পালিয়ে প্রতিবেশী চাদে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাদে শরণার্থীর চাপ বাড়ছে। তারা বলছে, জাতিসত্তার ভিত্তিতে আরএসএফের সঙ্গে যুক্ত মিলিশিয়ারা তাদের গণহত্যা করেছে।
গত এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে সুদানের প্রতিদ্বন্দ্বী জেনারেলরা ক্ষমতার জন্য লড়াই শুরু করেন। সশস্ত্র দুই বাহিনীর সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১ লাখের বেশি মানুষ সুদান ছেড়ে পালিয়েছে। দেশটির ভেতর বাস্তুচ্যুত হয়েছে আরও ৩ লক্ষাধিক বাসিন্দা। দ্রুত এই সংঘাতের সমাপ্তি না হলে ‘সর্বাত্মক বিপর্যয়’ নেমে আসবে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।
সুদানে কীভাবে বেসামরিক শাসন ফিরিয়ে আনা হবে, মূলত তা নিয়ে দুই ক্ষমতাধর সামরিক অধিনায়কের দ্বন্দ্ব থেকে এই লড়াই চলছে।
দেশটির বর্তমান সামরিক সরকার চলছিল মূলত সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের নেতৃত্বে। তার সঙ্গে উপনেতা হিসেবে ছিলেন আরেকটি আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) প্রধান মোহাম্মদ হামদান হেমেডটি দাগালো। বেসামরিক শাসনে প্রত্যাবর্তনের পরিকল্পনা অনুযায়ী এ দুটি বাহিনীকে একীভূত করার কথা ছিল।
কিন্তু আরএসএফ তাদের বিলুপ্ত করার বিপক্ষে এবং এই পরিকল্পনা থামানোর জন্য নিজেদের বাহিনীকে রাস্তায় নামায়। এরপর তা সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ লড়াইয়ে রূপ নেয়। দুই পক্ষের সংঘাতে দেশটিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত সুদানের দারফুর অঞ্চলে সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হওয়ার পর এ রকম সহিংসতা আর দেখা যায়নি। খবর আল জাজিরার।
গতকাল শনিবার একটি স্থানীয় আইনজীবী ইউনিয়ন জানিয়েছে, দক্ষিণ দারফুর রাজ্যের রাজধানী নিয়ালা শহরে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র রকেট হামলা হয়।
দারফুর বার অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, লড়াইয়ের কারণে একটি পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যসহ ১৬ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। ওই পরিবারের আরও এক সদস্য আহত হয়েছেন।
এ ছাড়া পশ্চিম দারফুরে লোকজনকে লক্ষ্য করে স্নাইপার হামলার খবর পাওয়া গেছে। চাদের কাছাকাছি অবস্থিত দারফুরের রাজধানী এল-জেনিনাসহ বেশ কিছু এলাকায় বেসামরিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। সংঘাত থেকে বাঁচতে কয়েক হাজার বাসিন্দা সীমান্ত পেরিয়ে পালিয়ে গেছে।
দারফুর বার অ্যাসোসিয়েশন আরও জানিয়েছে, একজন স্নাইপারের গুলিতে অন্তত একজন নিহত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ পশ্চিম দারফুর অঞ্চল থেকে পালিয়ে প্রতিবেশী চাদে যাওয়ার চেষ্টা করছে। সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাদে শরণার্থীর চাপ বাড়ছে। তারা বলছে, জাতিসত্তার ভিত্তিতে আরএসএফের সঙ্গে যুক্ত মিলিশিয়ারা তাদের গণহত্যা করেছে।
গত এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় থেকে সুদানের প্রতিদ্বন্দ্বী জেনারেলরা ক্ষমতার জন্য লড়াই শুরু করেন। সশস্ত্র দুই বাহিনীর সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১ লাখের বেশি মানুষ সুদান ছেড়ে পালিয়েছে। দেশটির ভেতর বাস্তুচ্যুত হয়েছে আরও ৩ লক্ষাধিক বাসিন্দা। দ্রুত এই সংঘাতের সমাপ্তি না হলে ‘সর্বাত্মক বিপর্যয়’ নেমে আসবে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।
সুদানে কীভাবে বেসামরিক শাসন ফিরিয়ে আনা হবে, মূলত তা নিয়ে দুই ক্ষমতাধর সামরিক অধিনায়কের দ্বন্দ্ব থেকে এই লড়াই চলছে।
দেশটির বর্তমান সামরিক সরকার চলছিল মূলত সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের নেতৃত্বে। তার সঙ্গে উপনেতা হিসেবে ছিলেন আরেকটি আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) প্রধান মোহাম্মদ হামদান হেমেডটি দাগালো। বেসামরিক শাসনে প্রত্যাবর্তনের পরিকল্পনা অনুযায়ী এ দুটি বাহিনীকে একীভূত করার কথা ছিল।
কিন্তু আরএসএফ তাদের বিলুপ্ত করার বিপক্ষে এবং এই পরিকল্পনা থামানোর জন্য নিজেদের বাহিনীকে রাস্তায় নামায়। এরপর তা সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ লড়াইয়ে রূপ নেয়। দুই পক্ষের সংঘাতে দেশটিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগে