অনলাইন ডেস্ক
বিক্ষোভে উত্তাল আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। গত বছরের সরকারবিরোধী আন্দোলনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাজধানী নাইরোবিসহ দেশজুড়ে বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় নামেন হাজার হাজার মানুষ। কয়েক জায়গায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংঘর্ষে আটজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কেনিয়া মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, ল সোসাইটি অব কেনিয়া এবং পুলিশ রিফর্মস ওয়ার্কিং গ্রুপ। তাদের তথ্যমতে, আহত আরও প্রায় ৪০০ জন। আহতদের মধ্যে ৮৩ জনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানা গেছে।
তবে, কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি। এদিকে, মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি কেনিয়া বলছে, হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তাদের তথ্যমতে, নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৬ জন।
বিক্ষোভ পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয়ে পড়েছে যে গণমাধ্যমগুলোর সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল সরকার। তবে, নাইরোবির হাইকোর্ট নাকচ করে দিয়েছে সেই নিষেধ।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর সরকারি বাসভবন স্টেট হাউসে ঢোকার চেষ্টা করছিল বিক্ষোভকারীরা। তাদের আটকাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে স্টেট হাউস ও পার্লামেন্টগামী সড়কগুলো ব্যারিকেড ও কাঁটাতার দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ‘রুটোকে যেতে হবে’ লেখা প্ল্যাকার্ড, কেনিয়ার পতাকা হাতে রুটোবিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন বিক্ষোভকারীরা। তাদের দিকে কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে মারছে পুলিশ।
এক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান থেকে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট রুটো। বলেন, ‘বিক্ষোভের উদ্দেশ্য শান্তির বিঘ্ন ঘটানো হওয়া উচিত নয়। আমরা যদি নিজের দেশটিকে ধ্বংস করি, পালানোর জন্য আর দ্বিতীয় কোনো দেশ আমাদের নেই। আমাদের দায়িত্ব দেশকে নিরাপদ রাখা।’
বিক্ষোভে উত্তাল আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। গত বছরের সরকারবিরোধী আন্দোলনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাজধানী নাইরোবিসহ দেশজুড়ে বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় নামেন হাজার হাজার মানুষ। কয়েক জায়গায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংঘর্ষে আটজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কেনিয়া মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, ল সোসাইটি অব কেনিয়া এবং পুলিশ রিফর্মস ওয়ার্কিং গ্রুপ। তাদের তথ্যমতে, আহত আরও প্রায় ৪০০ জন। আহতদের মধ্যে ৮৩ জনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানা গেছে।
তবে, কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি। এদিকে, মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি কেনিয়া বলছে, হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তাদের তথ্যমতে, নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৬ জন।
বিক্ষোভ পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয়ে পড়েছে যে গণমাধ্যমগুলোর সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল সরকার। তবে, নাইরোবির হাইকোর্ট নাকচ করে দিয়েছে সেই নিষেধ।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর সরকারি বাসভবন স্টেট হাউসে ঢোকার চেষ্টা করছিল বিক্ষোভকারীরা। তাদের আটকাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে স্টেট হাউস ও পার্লামেন্টগামী সড়কগুলো ব্যারিকেড ও কাঁটাতার দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ‘রুটোকে যেতে হবে’ লেখা প্ল্যাকার্ড, কেনিয়ার পতাকা হাতে রুটোবিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন বিক্ষোভকারীরা। তাদের দিকে কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে মারছে পুলিশ।
এক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান থেকে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট রুটো। বলেন, ‘বিক্ষোভের উদ্দেশ্য শান্তির বিঘ্ন ঘটানো হওয়া উচিত নয়। আমরা যদি নিজের দেশটিকে ধ্বংস করি, পালানোর জন্য আর দ্বিতীয় কোনো দেশ আমাদের নেই। আমাদের দায়িত্ব দেশকে নিরাপদ রাখা।’
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২০ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে