ডা. মো. মোশাররফ হোসেন
আঁচিল ভাইরাসজনিত একটি সাধারণ চর্মরোগ। এর সঙ্গে সবাই কমবেশি পরিচিত। আঁচিল এমনিতে কোনো সমস্যা করে না। তবে খোঁটাখুঁটি করলে রক্ত বের হতে পারে এবং জীবাণুতে সংক্রমিত এবং ব্যথা হতে পারে। এটা অনেক ক্ষেত্রে ছোঁয়াচে।
আঁচিল কেন হয়: বিভিন্ন ধরনের হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস কিংবা এইচপিভির সংক্রমণে আঁচিল হয়। এটি যেকোনো বয়সে হতে পারে। তবে ৫ থেকে ২০ বছর বয়সে বেশি হয়। যাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এবং পানির সংস্পর্শে কাজ করেন, তাঁদের এটি বেশি হয়। যাঁরা পায়ে চাপ দিয়ে হাঁটেন, তাঁদের পায়ে আঁচিল বেশি হয়। ধূমপানকারী ও যৌন সংস্পর্শের মাধ্যমে যৌনাঙ্গে আঁচিল হয়।
আঁচিল কোথায় হয়: শরীরের যেকোনো জায়গায় আঁচিল হতে পারে। সাধারণত হাতের ওপর ও আঙুলে, পায়ের আঙুল ও তলায়, হাঁটু, কনুই, মুখমণ্ডল, মাথা ও যৌনাঙ্গে আঁচিল হয়।
আঁচিলের চিকিৎসা: সাধারণত আঁচিলের জন্য কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। ৫ বছরের মধ্যে ৯০ শতাংশ আঁচিল চলে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হয়।
যেসব ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হয়
চিকিৎসা : রোগীর পছন্দ, বয়স, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা, আঁচিলের ধরন ও অবস্থানের ওপর নির্ভর করে চিকিৎসা নেওয়া যায়। সাধারণ আঁচিল ও মুখমণ্ডলের ক্ষেত্রে রেটিন-এ ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। এ ছাড়া ছয় থেকে ৪০ শতাংশ স্যালিসাইলিক অ্যাসিড মলম ব্যবহার করা হয়। সিলভার নাইট্রো ও কেন্থারিস ক্রিম ব্যবহার করা যায়। আঁচিল বড় এবং কমসংখ্যক হলে অপারেশনের মাধ্যমে কেটে ফেলা যায়।
ক্রায়োথেরাপি আধুনিক ও ফলপ্রসূ চিকিৎসা
ইমিউনোথেরাপি: যৌনাঙ্গের আঁচিলের ক্ষেত্রে ইমিকুইমড ক্রিম ব্যবহার করা হয়। ইনজেকশন কার্ডিডা দেওয়া হয়।
অ্যান্টিভাইরাল থেরাপি: কিছু কিছু ক্ষেত্রে সিডোফোভির ক্রিম ব্যবহার করা হয়। এইচপিভি ১৬/১৮ টাইপ দিয়ে যৌনাঙ্গের আঁচিল হলে বায়োপসি করে নিশ্চিন্ত হতে হয়, ক্যানসারের ঝুঁকি আছে কি না।
আঁচিল একটি সাধারণ ভাইরাসজনিত চর্মরোগ। যেসব কারণে এ রোগ হয় বা বাড়ে, সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। বেশির ভাগ আঁচিলের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। যৌনাঙ্গের আঁচিল হলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, সার্জারি বিশেষজ্ঞ অথবা গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আঁচিলের চিকিৎসা দীর্ঘ মেয়াদে ধৈর্য সহকারে নিতে হয়।
পরামর্শ দিয়েছেন: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০, ঢাকা
আঁচিল ভাইরাসজনিত একটি সাধারণ চর্মরোগ। এর সঙ্গে সবাই কমবেশি পরিচিত। আঁচিল এমনিতে কোনো সমস্যা করে না। তবে খোঁটাখুঁটি করলে রক্ত বের হতে পারে এবং জীবাণুতে সংক্রমিত এবং ব্যথা হতে পারে। এটা অনেক ক্ষেত্রে ছোঁয়াচে।
আঁচিল কেন হয়: বিভিন্ন ধরনের হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস কিংবা এইচপিভির সংক্রমণে আঁচিল হয়। এটি যেকোনো বয়সে হতে পারে। তবে ৫ থেকে ২০ বছর বয়সে বেশি হয়। যাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এবং পানির সংস্পর্শে কাজ করেন, তাঁদের এটি বেশি হয়। যাঁরা পায়ে চাপ দিয়ে হাঁটেন, তাঁদের পায়ে আঁচিল বেশি হয়। ধূমপানকারী ও যৌন সংস্পর্শের মাধ্যমে যৌনাঙ্গে আঁচিল হয়।
আঁচিল কোথায় হয়: শরীরের যেকোনো জায়গায় আঁচিল হতে পারে। সাধারণত হাতের ওপর ও আঙুলে, পায়ের আঙুল ও তলায়, হাঁটু, কনুই, মুখমণ্ডল, মাথা ও যৌনাঙ্গে আঁচিল হয়।
আঁচিলের চিকিৎসা: সাধারণত আঁচিলের জন্য কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। ৫ বছরের মধ্যে ৯০ শতাংশ আঁচিল চলে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হয়।
যেসব ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হয়
চিকিৎসা : রোগীর পছন্দ, বয়স, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা, আঁচিলের ধরন ও অবস্থানের ওপর নির্ভর করে চিকিৎসা নেওয়া যায়। সাধারণ আঁচিল ও মুখমণ্ডলের ক্ষেত্রে রেটিন-এ ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। এ ছাড়া ছয় থেকে ৪০ শতাংশ স্যালিসাইলিক অ্যাসিড মলম ব্যবহার করা হয়। সিলভার নাইট্রো ও কেন্থারিস ক্রিম ব্যবহার করা যায়। আঁচিল বড় এবং কমসংখ্যক হলে অপারেশনের মাধ্যমে কেটে ফেলা যায়।
ক্রায়োথেরাপি আধুনিক ও ফলপ্রসূ চিকিৎসা
ইমিউনোথেরাপি: যৌনাঙ্গের আঁচিলের ক্ষেত্রে ইমিকুইমড ক্রিম ব্যবহার করা হয়। ইনজেকশন কার্ডিডা দেওয়া হয়।
অ্যান্টিভাইরাল থেরাপি: কিছু কিছু ক্ষেত্রে সিডোফোভির ক্রিম ব্যবহার করা হয়। এইচপিভি ১৬/১৮ টাইপ দিয়ে যৌনাঙ্গের আঁচিল হলে বায়োপসি করে নিশ্চিন্ত হতে হয়, ক্যানসারের ঝুঁকি আছে কি না।
আঁচিল একটি সাধারণ ভাইরাসজনিত চর্মরোগ। যেসব কারণে এ রোগ হয় বা বাড়ে, সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। বেশির ভাগ আঁচিলের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। যৌনাঙ্গের আঁচিল হলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, সার্জারি বিশেষজ্ঞ অথবা গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আঁচিলের চিকিৎসা দীর্ঘ মেয়াদে ধৈর্য সহকারে নিতে হয়।
পরামর্শ দিয়েছেন: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০, ঢাকা
গর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
৬ ঘণ্টা আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
১৫ ঘণ্টা আগেকখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে...
১৫ ঘণ্টা আগে