সূর্য আলো ছড়ালে আমরা খোশমেজাজে থাকি। অর্থাৎ, রৌদ্রোজ্জ্বল দিন সুখানুভূতি দেয়। আর এ বিষয়ে গবেষণার ফলাফলও উল্টো পথে যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিগহাম ইয়ং ইউনিভার্সিটির এক গবেষণা এ কথাই বলছে। এত জানা যায়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির ক্ষেত্রে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মধ্যবর্তী সময়ের স্থায়ীত্ব অন্যান্য আবহাওয়ার পরিবর্তনগুলোর চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
এই গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী, পদার্থবিদ ও পরিসংখ্যানবিদ। তাঁরা দেখেছেন রৌদ্রোজ্জ্বল ও মেঘাচ্ছন্ন দিন, তাপমাত্রা, বৃষ্টি ও দূষণের সঙ্গে ব্যক্তির আবেগ ও অনুভূতি কীভাবে যুক্ত। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব দিন তেমন রোদ থাকে না, সেসব দিনে মানসিক যন্ত্রণায় ভোগার আশঙ্কা বেশি থাকে।
গৎবাঁধা তরিকায় কমবেশি সবাই ভাবায় বিশ্বাসী যে, গরমে তীব্র ঘাম, বৃষ্টি ও ভারী দূষণের দিনগুলোয় আমরা খারাপ বোধ করি বা এসব দিন আমাদের বিষণ্নতায় ভরিয়ে দেয়। কিন্তু এই গবেষণায় বিস্ময়কর তথ্য জানা গেছে যে, সূর্যের আলো গায়ে পড়লেই মিলিয়ে যাবে বিষণ্নতা। বরং দিন ছোট হয়ে গেলে যখন সূর্যের আলো দেওয়ার সময়টি কমে আসে, তখনই মানসিক অবসাদ কাজ করতে থাকে।
রৌদ্রতাপ সহ্য করার চেয়ে দিনের আলোর কম স্থায়ীত্ব বেশি মানসিক পীড়া দেয় মানুষকে। আর এ কারণেই শীতের সময় বিষণ্নতা কাজ করে। আর এ সময় সাইকোথেরাপিস্টদের কাজও বেড়ে যায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব বলেন, ঋতু বা আবহাওয়ার সঙ্গে কখনো কখনো মুড সুইং হয়। এখানে কিছু যুক্তি রয়েছে। বিশেষত শীতের দিকে সূর্যের আধিপত্য কম থাকে, তখন শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেমিক্যাল, যাকে আমরা সেরোটোনিন বলি, তার মাত্রা কমে যায়। এই সেরোটোনিনের মাত্রা কমে গেলে বিষণ্নবোধ হতে পারে। আর এই কারণে অনেক সময় রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে বলা হয়। ত্বকে রোদ পড়লে সেরোটোনিনের স্তর বাড়ে। আর এই স্তর যত বাড়ে, তত বেশি মন ভালো থাকে। এটা হচ্ছে মূল বিষয়।
সূর্য আলো ছড়ালে আমরা খোশমেজাজে থাকি। অর্থাৎ, রৌদ্রোজ্জ্বল দিন সুখানুভূতি দেয়। আর এ বিষয়ে গবেষণার ফলাফলও উল্টো পথে যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিগহাম ইয়ং ইউনিভার্সিটির এক গবেষণা এ কথাই বলছে। এত জানা যায়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির ক্ষেত্রে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মধ্যবর্তী সময়ের স্থায়ীত্ব অন্যান্য আবহাওয়ার পরিবর্তনগুলোর চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
এই গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী, পদার্থবিদ ও পরিসংখ্যানবিদ। তাঁরা দেখেছেন রৌদ্রোজ্জ্বল ও মেঘাচ্ছন্ন দিন, তাপমাত্রা, বৃষ্টি ও দূষণের সঙ্গে ব্যক্তির আবেগ ও অনুভূতি কীভাবে যুক্ত। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব দিন তেমন রোদ থাকে না, সেসব দিনে মানসিক যন্ত্রণায় ভোগার আশঙ্কা বেশি থাকে।
গৎবাঁধা তরিকায় কমবেশি সবাই ভাবায় বিশ্বাসী যে, গরমে তীব্র ঘাম, বৃষ্টি ও ভারী দূষণের দিনগুলোয় আমরা খারাপ বোধ করি বা এসব দিন আমাদের বিষণ্নতায় ভরিয়ে দেয়। কিন্তু এই গবেষণায় বিস্ময়কর তথ্য জানা গেছে যে, সূর্যের আলো গায়ে পড়লেই মিলিয়ে যাবে বিষণ্নতা। বরং দিন ছোট হয়ে গেলে যখন সূর্যের আলো দেওয়ার সময়টি কমে আসে, তখনই মানসিক অবসাদ কাজ করতে থাকে।
রৌদ্রতাপ সহ্য করার চেয়ে দিনের আলোর কম স্থায়ীত্ব বেশি মানসিক পীড়া দেয় মানুষকে। আর এ কারণেই শীতের সময় বিষণ্নতা কাজ করে। আর এ সময় সাইকোথেরাপিস্টদের কাজও বেড়ে যায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সালাহ্উদ্দিন কাউসার বিপ্লব বলেন, ঋতু বা আবহাওয়ার সঙ্গে কখনো কখনো মুড সুইং হয়। এখানে কিছু যুক্তি রয়েছে। বিশেষত শীতের দিকে সূর্যের আধিপত্য কম থাকে, তখন শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেমিক্যাল, যাকে আমরা সেরোটোনিন বলি, তার মাত্রা কমে যায়। এই সেরোটোনিনের মাত্রা কমে গেলে বিষণ্নবোধ হতে পারে। আর এই কারণে অনেক সময় রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে বলা হয়। ত্বকে রোদ পড়লে সেরোটোনিনের স্তর বাড়ে। আর এই স্তর যত বাড়ে, তত বেশি মন ভালো থাকে। এটা হচ্ছে মূল বিষয়।
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১৭ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
২ দিন আগে