মস্তিষ্কের বিভিন্ন টিউমার ও ব্রেইন অ্যানিউরিজমের মতো গুরুতর রোগ সারাতে সক্ষম ক্ষুদ্র রোবট আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘মাইক্রোফাইবারবট’ ক্ষুদ্র রোবটটি ব্রেইন অ্যানিউরিজমে এবং টিউমার কোষে রক্তপ্রবাহে বাঁধা দিয়ে সেই অ্যানিউরিজম বা টিউমারকে মেরে ফেলে।
গত বুধবার বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল সায়েন্স রোবোটিকসে এ বিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের মস্তিষ্কে অ্যানিউরিজম ও টিউমারের কারণে প্রতিবছর অন্তত ৭ লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। ব্রেইন অ্যানিউরিজম হলো মানুষের মস্তিষ্কের বিদ্যমান ধমনির একটি স্ফীত অংশ। যা আসলে স্বাভাবিক নয়। এই স্ফীত অংশের ত্বক অনেক পাতলা হয়। যার ফলে অনেক সময় এসব অ্যানিউরিজম ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কে রক্ত ছড়িয়ে পড়ে।
অ্যানিউরিজমের চিকিৎসায় এমবোলিজম পদ্ধতি অন্যতম প্রচলিত পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে অ্যানিউরিজমে বাইরে থেকে কোনো নিরেট একটা কিছু রাখা হয়। ফলে সেখানে আর রক্ত জমতে পারে না। কিন্তু এই পদ্ধতির বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। কারণ, ধমনির অনেক দূর প্রান্তে এই পদ্ধতি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়। আর এক্স-রের সাহায্য নিয়ে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হয় বলে মানুষের শরীরে বিকিরণের একটা ক্ষতিকারক প্রভাবও পড়ে।
এই সংকট কাটিয়ে উঠতেই মূলত বিজ্ঞানীরা মাইক্রোফাইবারবট তৈরি করেছেন চীনের উহানের হুয়াঝং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, হেফেইয়ের ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চায়না এবং সাংহাই জাও তং ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা। তাদের আবিষ্কৃত এই রোবোটটিকে শরীরের বাইরে থেকে চুম্বকের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই মাইক্রোফাইবার বটের সাহায্যে রোবোটিক এমবোলাইজেশন পদ্ধতিতে অ্যানিউরিজম ও টিউমার চিকিৎসা করা যাবে। এমনকি দেহের সবচেয়ে জটিল অঙ্গ গুলোতেও।
এ বিষয়ে সায়েন্স রোবোটিকস জার্নালের অ্যাসোসিয়েট এডিটর মেলিসা ইয়াশিনস্কি বলেছেন, ‘এই মাইক্রোফাইবারবটটি এক ধরনের চুম্বকীয় তন্তু দিয়ে তৈরি সর্পিলাকার একটি রোবট। এটিকে প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন রূপ দেওয়া যায়। এবং দেহের বাইরে থেকে চৌম্বক ক্ষেত্রের মাধ্যমে একটি পরিচালনা করা যায়। তিনি আরও বলেছেন, ‘এই রোবটটি বিদ্যমান ক্যাথেটারভিত্তিক এমবোলাইজেশনের একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই মাইক্রোফাইবারবটের দৈর্ঘ্য মাত্র দশমিক ৫ মিলিমিটার। প্রয়োজন অনুসারে এটির আকৃতি বদলে দেওয়া যায় এবং চৌম্বকের সাহায্যে বাইরে থেকে এটিকে ওপর-নিচে পরিচালনা করা যায়। তাঁরা আরও বলছেন, এই রোবট ধমনির ভেতরে দিয়ে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে রক্তপ্রবাহে প্রয়োজনীয় বাধা তৈরি করতে পারে।
মস্তিষ্কের বিভিন্ন টিউমার ও ব্রেইন অ্যানিউরিজমের মতো গুরুতর রোগ সারাতে সক্ষম ক্ষুদ্র রোবট আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘মাইক্রোফাইবারবট’ ক্ষুদ্র রোবটটি ব্রেইন অ্যানিউরিজমে এবং টিউমার কোষে রক্তপ্রবাহে বাঁধা দিয়ে সেই অ্যানিউরিজম বা টিউমারকে মেরে ফেলে।
গত বুধবার বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল সায়েন্স রোবোটিকসে এ বিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের মস্তিষ্কে অ্যানিউরিজম ও টিউমারের কারণে প্রতিবছর অন্তত ৭ লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। ব্রেইন অ্যানিউরিজম হলো মানুষের মস্তিষ্কের বিদ্যমান ধমনির একটি স্ফীত অংশ। যা আসলে স্বাভাবিক নয়। এই স্ফীত অংশের ত্বক অনেক পাতলা হয়। যার ফলে অনেক সময় এসব অ্যানিউরিজম ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কে রক্ত ছড়িয়ে পড়ে।
অ্যানিউরিজমের চিকিৎসায় এমবোলিজম পদ্ধতি অন্যতম প্রচলিত পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে অ্যানিউরিজমে বাইরে থেকে কোনো নিরেট একটা কিছু রাখা হয়। ফলে সেখানে আর রক্ত জমতে পারে না। কিন্তু এই পদ্ধতির বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। কারণ, ধমনির অনেক দূর প্রান্তে এই পদ্ধতি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়। আর এক্স-রের সাহায্য নিয়ে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হয় বলে মানুষের শরীরে বিকিরণের একটা ক্ষতিকারক প্রভাবও পড়ে।
এই সংকট কাটিয়ে উঠতেই মূলত বিজ্ঞানীরা মাইক্রোফাইবারবট তৈরি করেছেন চীনের উহানের হুয়াঝং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, হেফেইয়ের ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চায়না এবং সাংহাই জাও তং ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা। তাদের আবিষ্কৃত এই রোবোটটিকে শরীরের বাইরে থেকে চুম্বকের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই মাইক্রোফাইবার বটের সাহায্যে রোবোটিক এমবোলাইজেশন পদ্ধতিতে অ্যানিউরিজম ও টিউমার চিকিৎসা করা যাবে। এমনকি দেহের সবচেয়ে জটিল অঙ্গ গুলোতেও।
এ বিষয়ে সায়েন্স রোবোটিকস জার্নালের অ্যাসোসিয়েট এডিটর মেলিসা ইয়াশিনস্কি বলেছেন, ‘এই মাইক্রোফাইবারবটটি এক ধরনের চুম্বকীয় তন্তু দিয়ে তৈরি সর্পিলাকার একটি রোবট। এটিকে প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন রূপ দেওয়া যায়। এবং দেহের বাইরে থেকে চৌম্বক ক্ষেত্রের মাধ্যমে একটি পরিচালনা করা যায়। তিনি আরও বলেছেন, ‘এই রোবটটি বিদ্যমান ক্যাথেটারভিত্তিক এমবোলাইজেশনের একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই মাইক্রোফাইবারবটের দৈর্ঘ্য মাত্র দশমিক ৫ মিলিমিটার। প্রয়োজন অনুসারে এটির আকৃতি বদলে দেওয়া যায় এবং চৌম্বকের সাহায্যে বাইরে থেকে এটিকে ওপর-নিচে পরিচালনা করা যায়। তাঁরা আরও বলছেন, এই রোবট ধমনির ভেতরে দিয়ে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে রক্তপ্রবাহে প্রয়োজনীয় বাধা তৈরি করতে পারে।
প্রতিবছর বাংলাদেশে জন্মগত রক্তরোগ থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার শিশু। বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ এই রোগে ভুগছে। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) রাজধানীর মালিবাগে থ্যালাসেমিয়া-বিষয়ক এক কর্মশালায় বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন এসব তথ্য উপস্থাপন করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০১০ সালে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ৮১ হাজার মানুষের। ২০২৩ সালে যা নেমে আসে ৪৪ হাজারে। ১৭ কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশে এটিকে বেশ বড় অগ্রগতি বলেই অভিহিত করছেন চিকিৎসকেরা। মূলত ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায় এই রোগ। যথাযথ চিকিৎসা পেলে এই রোগ তেমন কোনো
১০ ঘণ্টা আগেগর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
৩ দিন আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
৪ দিন আগে