
প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
জিহ্বা পরিষ্কারের প্রয়োজনীয়তা কী
জিহ্বা নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এর ওপর ময়লা জমে যায় এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার আধিক্য দেখা দেয়। এসব ব্যাকটেরিয়া মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।
সুস্থ মানুষের মুখে সাধারণত ৭০০ বা বেশি প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব প্লাইমাউথের ডেন্টাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জো ব্রুকস বলেন, মুখের স্বাস্থ্য খারাপ হলে ও জিহ্বায় ব্যাকটেরিয়ার পাতলা স্তর তৈরি হলে ব্যাকটেরিয়া প্রজাতির বৈচিত্র্য কমে যায়। সেখানে অ্যানারোবিক প্রজাতির (যেসব জীবাণু অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচে) জীবাণু আধিপত্য বিস্তার করতে পারে।
অ্যানেরোবিক ব্যাকটেরিয়া জিহ্বার পেছনের খাঁজগুলোতে জমতে থাকে। এরা খাবার ও লালার প্রোটিনগুলো ভেঙে ফেলে সালফারযুক্ত উপাদান তৈরি করে। এই সালফারযুক্ত উপাদানই মুখের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী।
ব্রুকস বলেন, জিহ্বার ওপর জমে যাওয়া আবরণটি যত পুরোনো হবে, এতে তত বেশি অ্যানেরোবিক ব্যাকটেরিয়া থাকবে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ আরও তীব্র হবে।

এই সমস্যা এড়াতে ব্রুকস টাং ক্র্যাপার বা জিহ্বা ঘষামাজার টুল ব্যবহার করার পরামর্শ দেন। এগুলো জিহ্বা থেকে জীবাণুর আবরণটি চেঁচে ফেলে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
যদিও জিহ্বা ঘষা মাজা বা স্ক্র্যাপ করা মানুষের প্রায় শতাব্দী পুরোনো চর্চা। তবে কিছু সংস্কৃতি অন্যদের তুলনায় এটি নিয়ে বেশি উৎসাহী।
মানুষের মুখের দুর্গন্ধ আর রসুন, পেঁয়াজ বা অন্যান্য ঝাঁজালো গন্ধযুক্ত খাবারের কারণে সৃষ্ট মুখের গন্ধ এক নয়। মুখের দুর্গন্ধ সহজে দূর করা যায় না। এটি হয় মুখের ব্যাকটেরিয়ার কারণেই। কিছু মানুষের মুখে এসব ব্যাকটেরিয়া স্বাভাবিকভাবেই বেশি থাকে আবার কিছু মানুষের কম থাকে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট অব ইংল্যান্ডের বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সের সহযোগী অধ্যাপক সালিহা সাদ মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, মুখে দুর্গন্ধ হওয়া কোনো জিনগত ব্যাপার কি না তা আমরা এখনো জানি না। তবে এর কোনো স্থায়ী প্রতিকার নেই। আর এই সমস্যা সমাধানের উপায় হলো—ব্রাশ, ফ্লস (একটি বিশেষ সুতার মাধ্যমে দাঁতের ফাঁকের ময়লা পরিষ্কার করা) ও জিহ্বা পরিষ্কারের মাধ্যমে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখা।
মুখে দুর্গন্ধ না থাকলেও কৌশলগুলো অবলম্বন করা উচিত। বৃদ্ধ বয়সে প্রত্যেকের মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। কারণ এ সময় শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতার কারণে সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যের দিকে ততটা নজর দিতে পারেন না।
এক গবেষণায় সাদ দেখতে পান, যেসব মানুষের মুখে দুর্গন্ধ থাকে তাঁরা যদি একবার ব্রাশ করেন ও জীবাণুনাশক স্প্রে ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের মুখ ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত দুর্গন্ধমুক্ত থাকে।
জিহ্বা পরিষ্কার রাখার সঠিক উপায়
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধাতব বা প্লাস্টিক স্ক্র্যাপার থেকে শুরু করে সিলিকন ব্রাশ ব্যবহার করে জিহ্বা পরিষ্কার করা যায়। অনেক টুথব্রাশের মাথার পেছনের দিকে থাকা খাঁজযুক্ত অংশ দিয়েও জিহ্বা পরিষ্কার করা যায়।
জিহ্বায় ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর তা জানতে ২০২২ সালের এক গবেষণায় স্ক্র্যাপারকে টুথব্রাশের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই পরীক্ষায় দেখা যায়, দুটি টুলই (ব্রাশ ও স্ক্র্যাপার) জিহ্বা পরিষ্কার করতে বেশ ভালোভাবে কাজ করে।
সাদ বলেন, যে পদ্ধতি আপনার জন্য সুবিধাজনক আপনি সেটিই ব্যবহার করতে পারেন। তবে শক্ত বা ধারালো টুলের চেয়ে নরম ব্রাশ বা স্ক্র্যাপার ব্যবহার করা ভালো।
যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে
জিহ্বা পরিষ্কারের সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সাদ এ সম্পর্কে সতর্ক করে বলেন, জিহ্বা খুব জোরে ঘষে পরিষ্কার করা যাবে না। এতে টুলটি জিহ্বার ক্ষতি করতে পারে। জিহ্বা কেটে গিয়ে রক্ত বের হতে পারে কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে সংক্রমণ হতে পারে।
কিছু গবেষক মনে করেন, জিহ্বার ত্বকে বারবার আঘাত থেকে মুখের ক্যানসারও হতে পারে। এক গবেষণায় জানা যায়, জিহ্বার মাইক্রোবায়োম (উপকারী অণুজীব) নষ্ট করলে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এমন ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলতে পারে। এসব ব্যাকটেরিয়া সবুজ শাকসবজি থেকে প্রাপ্ত নাইট্রোজেন উপাদানকে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত করে। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড ভাসোডিলেটর হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ এটি রক্তনালির জট খুলে দিতে সাহায্য করে।
আবার ব্রুকের গবেষণা বলছে, চিকিৎসকের পরামর্শে যেসব মাউথওয়াস ব্যবহার করা হয় তা জিহ্বার মাইক্রোবায়োমের ভারসাম্য বজায় রাখে। আর জিহ্বা পরিষ্কারের সঙ্গে রক্তচাপ ওতপ্রোতভাবে জড়িত—এমনটি ভাবা হয়তো পুরোপুরি সঠিক নয়। তবে স্বাস্থ্য সম্পর্কে যে কোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ঝুঁকি ও সুবিধাগুলো বিবেচনা করতে হবে। তাই যদি কারও মুখের দুর্গন্ধ সামাজিক জীবনে প্রভাব ফেলে তাহলে নিয়মিত আলতোভাবে জিহ্বা পরিষ্কার করা খুবই জরুরি।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস

প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
জিহ্বা পরিষ্কারের প্রয়োজনীয়তা কী
জিহ্বা নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এর ওপর ময়লা জমে যায় এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার আধিক্য দেখা দেয়। এসব ব্যাকটেরিয়া মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।
সুস্থ মানুষের মুখে সাধারণত ৭০০ বা বেশি প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব প্লাইমাউথের ডেন্টাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জো ব্রুকস বলেন, মুখের স্বাস্থ্য খারাপ হলে ও জিহ্বায় ব্যাকটেরিয়ার পাতলা স্তর তৈরি হলে ব্যাকটেরিয়া প্রজাতির বৈচিত্র্য কমে যায়। সেখানে অ্যানারোবিক প্রজাতির (যেসব জীবাণু অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচে) জীবাণু আধিপত্য বিস্তার করতে পারে।
অ্যানেরোবিক ব্যাকটেরিয়া জিহ্বার পেছনের খাঁজগুলোতে জমতে থাকে। এরা খাবার ও লালার প্রোটিনগুলো ভেঙে ফেলে সালফারযুক্ত উপাদান তৈরি করে। এই সালফারযুক্ত উপাদানই মুখের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী।
ব্রুকস বলেন, জিহ্বার ওপর জমে যাওয়া আবরণটি যত পুরোনো হবে, এতে তত বেশি অ্যানেরোবিক ব্যাকটেরিয়া থাকবে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ আরও তীব্র হবে।

এই সমস্যা এড়াতে ব্রুকস টাং ক্র্যাপার বা জিহ্বা ঘষামাজার টুল ব্যবহার করার পরামর্শ দেন। এগুলো জিহ্বা থেকে জীবাণুর আবরণটি চেঁচে ফেলে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
যদিও জিহ্বা ঘষা মাজা বা স্ক্র্যাপ করা মানুষের প্রায় শতাব্দী পুরোনো চর্চা। তবে কিছু সংস্কৃতি অন্যদের তুলনায় এটি নিয়ে বেশি উৎসাহী।
মানুষের মুখের দুর্গন্ধ আর রসুন, পেঁয়াজ বা অন্যান্য ঝাঁজালো গন্ধযুক্ত খাবারের কারণে সৃষ্ট মুখের গন্ধ এক নয়। মুখের দুর্গন্ধ সহজে দূর করা যায় না। এটি হয় মুখের ব্যাকটেরিয়ার কারণেই। কিছু মানুষের মুখে এসব ব্যাকটেরিয়া স্বাভাবিকভাবেই বেশি থাকে আবার কিছু মানুষের কম থাকে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট অব ইংল্যান্ডের বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সের সহযোগী অধ্যাপক সালিহা সাদ মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, মুখে দুর্গন্ধ হওয়া কোনো জিনগত ব্যাপার কি না তা আমরা এখনো জানি না। তবে এর কোনো স্থায়ী প্রতিকার নেই। আর এই সমস্যা সমাধানের উপায় হলো—ব্রাশ, ফ্লস (একটি বিশেষ সুতার মাধ্যমে দাঁতের ফাঁকের ময়লা পরিষ্কার করা) ও জিহ্বা পরিষ্কারের মাধ্যমে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখা।
মুখে দুর্গন্ধ না থাকলেও কৌশলগুলো অবলম্বন করা উচিত। বৃদ্ধ বয়সে প্রত্যেকের মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। কারণ এ সময় শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতার কারণে সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যের দিকে ততটা নজর দিতে পারেন না।
এক গবেষণায় সাদ দেখতে পান, যেসব মানুষের মুখে দুর্গন্ধ থাকে তাঁরা যদি একবার ব্রাশ করেন ও জীবাণুনাশক স্প্রে ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের মুখ ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত দুর্গন্ধমুক্ত থাকে।
জিহ্বা পরিষ্কার রাখার সঠিক উপায়
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধাতব বা প্লাস্টিক স্ক্র্যাপার থেকে শুরু করে সিলিকন ব্রাশ ব্যবহার করে জিহ্বা পরিষ্কার করা যায়। অনেক টুথব্রাশের মাথার পেছনের দিকে থাকা খাঁজযুক্ত অংশ দিয়েও জিহ্বা পরিষ্কার করা যায়।
জিহ্বায় ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া কমাতে কোনটি বেশি কার্যকর তা জানতে ২০২২ সালের এক গবেষণায় স্ক্র্যাপারকে টুথব্রাশের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই পরীক্ষায় দেখা যায়, দুটি টুলই (ব্রাশ ও স্ক্র্যাপার) জিহ্বা পরিষ্কার করতে বেশ ভালোভাবে কাজ করে।
সাদ বলেন, যে পদ্ধতি আপনার জন্য সুবিধাজনক আপনি সেটিই ব্যবহার করতে পারেন। তবে শক্ত বা ধারালো টুলের চেয়ে নরম ব্রাশ বা স্ক্র্যাপার ব্যবহার করা ভালো।
যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে
জিহ্বা পরিষ্কারের সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সাদ এ সম্পর্কে সতর্ক করে বলেন, জিহ্বা খুব জোরে ঘষে পরিষ্কার করা যাবে না। এতে টুলটি জিহ্বার ক্ষতি করতে পারে। জিহ্বা কেটে গিয়ে রক্ত বের হতে পারে কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে সংক্রমণ হতে পারে।
কিছু গবেষক মনে করেন, জিহ্বার ত্বকে বারবার আঘাত থেকে মুখের ক্যানসারও হতে পারে। এক গবেষণায় জানা যায়, জিহ্বার মাইক্রোবায়োম (উপকারী অণুজীব) নষ্ট করলে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এমন ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলতে পারে। এসব ব্যাকটেরিয়া সবুজ শাকসবজি থেকে প্রাপ্ত নাইট্রোজেন উপাদানকে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত করে। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড ভাসোডিলেটর হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ এটি রক্তনালির জট খুলে দিতে সাহায্য করে।
আবার ব্রুকের গবেষণা বলছে, চিকিৎসকের পরামর্শে যেসব মাউথওয়াস ব্যবহার করা হয় তা জিহ্বার মাইক্রোবায়োমের ভারসাম্য বজায় রাখে। আর জিহ্বা পরিষ্কারের সঙ্গে রক্তচাপ ওতপ্রোতভাবে জড়িত—এমনটি ভাবা হয়তো পুরোপুরি সঠিক নয়। তবে স্বাস্থ্য সম্পর্কে যে কোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ঝুঁকি ও সুবিধাগুলো বিবেচনা করতে হবে। তাই যদি কারও মুখের দুর্গন্ধ সামাজিক জীবনে প্রভাব ফেলে তাহলে নিয়মিত আলতোভাবে জিহ্বা পরিষ্কার করা খুবই জরুরি।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

প্রতিদিন অন্তত দুইবার দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি জিহ্বা পরিষ্কার রাখাও মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশেই বিভিন্ন টুল দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করার প্রচলন রয়েছে। এই অভ্যাস গড়ে তুললে মুখের দুর্গন্ধও দূর হবে। বিজ্ঞানীরা এর গুরুত্ব বিভিন্ন গবেষণাপত্রে তুলে ধরেছেন।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে