নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে স্ট্রোক মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হলেও এই রোগীদের চিকিৎসাব্যবস্থা অপ্রতুল। ঢাকায় মাত্র দুটি সরকারির ও পাঁচটি বেসরকারি হাসপাতালে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার সুবিধা রয়েছে। অথচ স্ট্রোকে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব বরণের মতো স্বাস্থ্য বিপর্যয় ঘটে। এই ঝুঁকি কমাতে সারা দেশে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনা সুবিধা চালু করার তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুভাষ কান্তি বাংলাদেশে স্ট্রোক রোগীর চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার বাধাগুলো নিয়ে গবেষণা করেছেন। আজ শুক্রবার প্রথম জাতীয় অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনের সমাপনী দিনে তিনি তাঁর গবেষণার তথ্য তুলে ধরেন।
এ সময় অধ্যাপক সুভাষ কান্তি বলেন, ‘বাংলাদেশে মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ স্ট্রোক। বেশির ভাগ স্ট্রোক (প্রায় ৮৫ %) ইস্কেমিক (মস্তিষ্কগামী ধমনিতে রক্ত জমাট বেঁধে বা সরু হয়ে সৃষ্টি হয় স্ট্রোক) এবং এটি একটি জরুরি চিকিৎসার আওতাভুক্ত রোগ। আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে ইস্কেমিক স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার দ্রুত উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু ঢাকায় মাত্র দুটি সরকারি ও পাঁচটি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে, যেখানে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার সুবিধা পাওয়া যায়।’
এই পরিস্থিতিতে স্ট্রোক থেকে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব কমাতে সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্ট্রোক ব্যবস্থাপনা সুবিধা চালু করা উচিত বলে মত দেন অধ্যাপক সুভাষ।
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে গত ২৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া এই সম্মেলন আজ শেষ হলো। বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামসহ ৩০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এই সম্মেলনে অংশ নেয়।
দেশে স্ট্রোক মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হলেও এই রোগীদের চিকিৎসাব্যবস্থা অপ্রতুল। ঢাকায় মাত্র দুটি সরকারির ও পাঁচটি বেসরকারি হাসপাতালে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার সুবিধা রয়েছে। অথচ স্ট্রোকে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব বরণের মতো স্বাস্থ্য বিপর্যয় ঘটে। এই ঝুঁকি কমাতে সারা দেশে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনা সুবিধা চালু করার তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুভাষ কান্তি বাংলাদেশে স্ট্রোক রোগীর চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার বাধাগুলো নিয়ে গবেষণা করেছেন। আজ শুক্রবার প্রথম জাতীয় অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনের সমাপনী দিনে তিনি তাঁর গবেষণার তথ্য তুলে ধরেন।
এ সময় অধ্যাপক সুভাষ কান্তি বলেন, ‘বাংলাদেশে মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ স্ট্রোক। বেশির ভাগ স্ট্রোক (প্রায় ৮৫ %) ইস্কেমিক (মস্তিষ্কগামী ধমনিতে রক্ত জমাট বেঁধে বা সরু হয়ে সৃষ্টি হয় স্ট্রোক) এবং এটি একটি জরুরি চিকিৎসার আওতাভুক্ত রোগ। আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে ইস্কেমিক স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার দ্রুত উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু ঢাকায় মাত্র দুটি সরকারি ও পাঁচটি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে, যেখানে স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার সুবিধা পাওয়া যায়।’
এই পরিস্থিতিতে স্ট্রোক থেকে মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব কমাতে সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্ট্রোক ব্যবস্থাপনা সুবিধা চালু করা উচিত বলে মত দেন অধ্যাপক সুভাষ।
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে গত ২৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া এই সম্মেলন আজ শেষ হলো। বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামসহ ৩০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এই সম্মেলনে অংশ নেয়।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
২ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে