দাম্পত্য সম্পর্ক
অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহ্রিয়া

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
মতের অমিল হয় কেন
আমাদের দেশে বিয়ে দুজন মানুষের মধ্যে না হয়ে দুটি পরিবারের মধ্যে হয়। তাই দুটি বৃহত্তর পরিবারের মানুষের আন্তসম্পর্কের চুক্তিও হয়। দম্পতিদের প্রথম ধাপে ৮০ শতাংশ সমস্যা তৈরি হয় ‘তোমার বাড়ি, আমার বাড়ি’ নিয়ে। নববিবাহিত দম্পতির পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার দায়িত্ব দুই পরিবারের। পরিবারকে চুপ করে থাকা শিখতে হবে। বৃহত্তর পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন, অতিরিক্ত ভালোবাসায় ছেলে বা মেয়ের দলে যোগ দিয়ে ভালো করতে গিয়ে বিতর্ক আরও উসকে দেওয়া হয়। নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারে না। ঠিক এই জায়গায় ম্যারিটাল থেরাপির দরকার। থেরাপিস্ট নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের জটগুলো দেখিয়ে দেন।
একটা কথা মনে রাখা দরকার, পারিবারিক বিয়ে বা প্রেমের বিয়ে—যা-ই হোক না কেন; স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সম্পূর্ণ নতুন। তাই এ সম্পর্কে কথা বলা ও আচরণ শিখতে হবে।
যে চার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে
সমালোচনা: কথায় কথায় দোষ ধরে সমালোচনা করা যাবে না। এতে সরাসরি অন্যজনকে আঘাত করা হয়। মানুষকে বদলানো যায় না, আচরণ বদলানো যায়। বদলানোর দায়িত্ব দুজনের। কারণ, সম্পর্ক হলো দুজন মানুষের বিনিয়োগ। সমাধানের সহজ উপায় হলো, খুঁত না ধরে স্পষ্টভাবে তোমার কাছে অমুক আচরণটা পেলে আমার ভালো লাগে, ভয় লাগে, রাগ লাগে, দুঃখ লাগে—এভাবে বলা। তাহলে নির্দিষ্ট আচরণ বদলের কথা বলা হয়।
অপমান: অসম্মান, নিন্দা, গালাগালি, তাচ্ছিল্য, উপহাস, বিদ্রূপ করে হাসাহাসি করা যাবে না। নিজেদের সম্মান দেখাতে হবে, প্রশংসা করতে হবে; বিশেষ করে শিশু ও আত্মীয়স্বজনের সামনে এসব কথা মনে রাখতে হবে।
দায় এড়ানো: সব দোষ ওর—এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে ‘আমি ঠিক আছি, তুমি বুঝতে পারছ না’ বলে রেগে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি ঝামেলার কিছুটা দায়ভার নিজেকেও নিতে হবে।
নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া: সমস্যার সমাধান না করে নিজেকে দেয়ালের আড়ালে গুটিয়ে ফেলা অনেকের প্রবণতা। তখন জীবনসঙ্গী যা-ই বলুক, সেটা আর স্পর্শ করে না। তবে গুটিয়ে ফেলা প্রথমে হয় না। প্রথম তিনটি ধাপ দিনের পর দিন ঘটলে গুটিয়ে ফেলা অভ্যাসে পরিণত হয়। আমরা একই ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো যোজন যোজন দূরে থাকি। এই প্রাচীর ভাঙার উপায় হলো, নিজেকে শান্ত করতে ২০ মিনিট সময় নেওয়া। তারপর আবার খোলামেলা আলোচনায় ফেরা।
এই চার আচরণের কারণে বেশির ভাগ সম্পর্ক নষ্ট হয়। হয়তো নিজের অজান্তে মানুষ সেগুলো করে। ম্যারিটাল থেরাপি এই অস্বাস্থ্যকর আচরণগুলোকে চিহ্নিত করে কীভাবে ঠিক করা যায়, তা নির্দিষ্ট করে।
সম্পর্কগুলোকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে তুলনা করুন। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক একটা ইমোশনাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা থাকে। যখন পজিটিভ ব্যালান্স বেশি থাকে, আমরা চমৎকার থাকি। আর যখন নেগেটিভ ব্যালান্স হয়, তখন ম্যারিটাল থেরাপি দরকার পড়ে।
এবার ভেবে দেখতে পারেন, আপনার ম্যারিটাল থেরাপি দরকার কি না।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
মতের অমিল হয় কেন
আমাদের দেশে বিয়ে দুজন মানুষের মধ্যে না হয়ে দুটি পরিবারের মধ্যে হয়। তাই দুটি বৃহত্তর পরিবারের মানুষের আন্তসম্পর্কের চুক্তিও হয়। দম্পতিদের প্রথম ধাপে ৮০ শতাংশ সমস্যা তৈরি হয় ‘তোমার বাড়ি, আমার বাড়ি’ নিয়ে। নববিবাহিত দম্পতির পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার দায়িত্ব দুই পরিবারের। পরিবারকে চুপ করে থাকা শিখতে হবে। বৃহত্তর পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন, অতিরিক্ত ভালোবাসায় ছেলে বা মেয়ের দলে যোগ দিয়ে ভালো করতে গিয়ে বিতর্ক আরও উসকে দেওয়া হয়। নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারে না। ঠিক এই জায়গায় ম্যারিটাল থেরাপির দরকার। থেরাপিস্ট নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের জটগুলো দেখিয়ে দেন।
একটা কথা মনে রাখা দরকার, পারিবারিক বিয়ে বা প্রেমের বিয়ে—যা-ই হোক না কেন; স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সম্পূর্ণ নতুন। তাই এ সম্পর্কে কথা বলা ও আচরণ শিখতে হবে।
যে চার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে
সমালোচনা: কথায় কথায় দোষ ধরে সমালোচনা করা যাবে না। এতে সরাসরি অন্যজনকে আঘাত করা হয়। মানুষকে বদলানো যায় না, আচরণ বদলানো যায়। বদলানোর দায়িত্ব দুজনের। কারণ, সম্পর্ক হলো দুজন মানুষের বিনিয়োগ। সমাধানের সহজ উপায় হলো, খুঁত না ধরে স্পষ্টভাবে তোমার কাছে অমুক আচরণটা পেলে আমার ভালো লাগে, ভয় লাগে, রাগ লাগে, দুঃখ লাগে—এভাবে বলা। তাহলে নির্দিষ্ট আচরণ বদলের কথা বলা হয়।
অপমান: অসম্মান, নিন্দা, গালাগালি, তাচ্ছিল্য, উপহাস, বিদ্রূপ করে হাসাহাসি করা যাবে না। নিজেদের সম্মান দেখাতে হবে, প্রশংসা করতে হবে; বিশেষ করে শিশু ও আত্মীয়স্বজনের সামনে এসব কথা মনে রাখতে হবে।
দায় এড়ানো: সব দোষ ওর—এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে ‘আমি ঠিক আছি, তুমি বুঝতে পারছ না’ বলে রেগে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি ঝামেলার কিছুটা দায়ভার নিজেকেও নিতে হবে।
নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া: সমস্যার সমাধান না করে নিজেকে দেয়ালের আড়ালে গুটিয়ে ফেলা অনেকের প্রবণতা। তখন জীবনসঙ্গী যা-ই বলুক, সেটা আর স্পর্শ করে না। তবে গুটিয়ে ফেলা প্রথমে হয় না। প্রথম তিনটি ধাপ দিনের পর দিন ঘটলে গুটিয়ে ফেলা অভ্যাসে পরিণত হয়। আমরা একই ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো যোজন যোজন দূরে থাকি। এই প্রাচীর ভাঙার উপায় হলো, নিজেকে শান্ত করতে ২০ মিনিট সময় নেওয়া। তারপর আবার খোলামেলা আলোচনায় ফেরা।
এই চার আচরণের কারণে বেশির ভাগ সম্পর্ক নষ্ট হয়। হয়তো নিজের অজান্তে মানুষ সেগুলো করে। ম্যারিটাল থেরাপি এই অস্বাস্থ্যকর আচরণগুলোকে চিহ্নিত করে কীভাবে ঠিক করা যায়, তা নির্দিষ্ট করে।
সম্পর্কগুলোকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে তুলনা করুন। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক একটা ইমোশনাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা থাকে। যখন পজিটিভ ব্যালান্স বেশি থাকে, আমরা চমৎকার থাকি। আর যখন নেগেটিভ ব্যালান্স হয়, তখন ম্যারিটাল থেরাপি দরকার পড়ে।
এবার ভেবে দেখতে পারেন, আপনার ম্যারিটাল থেরাপি দরকার কি না।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা
দাম্পত্য সম্পর্ক
অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহ্রিয়া

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
মতের অমিল হয় কেন
আমাদের দেশে বিয়ে দুজন মানুষের মধ্যে না হয়ে দুটি পরিবারের মধ্যে হয়। তাই দুটি বৃহত্তর পরিবারের মানুষের আন্তসম্পর্কের চুক্তিও হয়। দম্পতিদের প্রথম ধাপে ৮০ শতাংশ সমস্যা তৈরি হয় ‘তোমার বাড়ি, আমার বাড়ি’ নিয়ে। নববিবাহিত দম্পতির পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার দায়িত্ব দুই পরিবারের। পরিবারকে চুপ করে থাকা শিখতে হবে। বৃহত্তর পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন, অতিরিক্ত ভালোবাসায় ছেলে বা মেয়ের দলে যোগ দিয়ে ভালো করতে গিয়ে বিতর্ক আরও উসকে দেওয়া হয়। নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারে না। ঠিক এই জায়গায় ম্যারিটাল থেরাপির দরকার। থেরাপিস্ট নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের জটগুলো দেখিয়ে দেন।
একটা কথা মনে রাখা দরকার, পারিবারিক বিয়ে বা প্রেমের বিয়ে—যা-ই হোক না কেন; স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সম্পূর্ণ নতুন। তাই এ সম্পর্কে কথা বলা ও আচরণ শিখতে হবে।
যে চার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে
সমালোচনা: কথায় কথায় দোষ ধরে সমালোচনা করা যাবে না। এতে সরাসরি অন্যজনকে আঘাত করা হয়। মানুষকে বদলানো যায় না, আচরণ বদলানো যায়। বদলানোর দায়িত্ব দুজনের। কারণ, সম্পর্ক হলো দুজন মানুষের বিনিয়োগ। সমাধানের সহজ উপায় হলো, খুঁত না ধরে স্পষ্টভাবে তোমার কাছে অমুক আচরণটা পেলে আমার ভালো লাগে, ভয় লাগে, রাগ লাগে, দুঃখ লাগে—এভাবে বলা। তাহলে নির্দিষ্ট আচরণ বদলের কথা বলা হয়।
অপমান: অসম্মান, নিন্দা, গালাগালি, তাচ্ছিল্য, উপহাস, বিদ্রূপ করে হাসাহাসি করা যাবে না। নিজেদের সম্মান দেখাতে হবে, প্রশংসা করতে হবে; বিশেষ করে শিশু ও আত্মীয়স্বজনের সামনে এসব কথা মনে রাখতে হবে।
দায় এড়ানো: সব দোষ ওর—এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে ‘আমি ঠিক আছি, তুমি বুঝতে পারছ না’ বলে রেগে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি ঝামেলার কিছুটা দায়ভার নিজেকেও নিতে হবে।
নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া: সমস্যার সমাধান না করে নিজেকে দেয়ালের আড়ালে গুটিয়ে ফেলা অনেকের প্রবণতা। তখন জীবনসঙ্গী যা-ই বলুক, সেটা আর স্পর্শ করে না। তবে গুটিয়ে ফেলা প্রথমে হয় না। প্রথম তিনটি ধাপ দিনের পর দিন ঘটলে গুটিয়ে ফেলা অভ্যাসে পরিণত হয়। আমরা একই ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো যোজন যোজন দূরে থাকি। এই প্রাচীর ভাঙার উপায় হলো, নিজেকে শান্ত করতে ২০ মিনিট সময় নেওয়া। তারপর আবার খোলামেলা আলোচনায় ফেরা।
এই চার আচরণের কারণে বেশির ভাগ সম্পর্ক নষ্ট হয়। হয়তো নিজের অজান্তে মানুষ সেগুলো করে। ম্যারিটাল থেরাপি এই অস্বাস্থ্যকর আচরণগুলোকে চিহ্নিত করে কীভাবে ঠিক করা যায়, তা নির্দিষ্ট করে।
সম্পর্কগুলোকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে তুলনা করুন। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক একটা ইমোশনাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা থাকে। যখন পজিটিভ ব্যালান্স বেশি থাকে, আমরা চমৎকার থাকি। আর যখন নেগেটিভ ব্যালান্স হয়, তখন ম্যারিটাল থেরাপি দরকার পড়ে।
এবার ভেবে দেখতে পারেন, আপনার ম্যারিটাল থেরাপি দরকার কি না।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
মতের অমিল হয় কেন
আমাদের দেশে বিয়ে দুজন মানুষের মধ্যে না হয়ে দুটি পরিবারের মধ্যে হয়। তাই দুটি বৃহত্তর পরিবারের মানুষের আন্তসম্পর্কের চুক্তিও হয়। দম্পতিদের প্রথম ধাপে ৮০ শতাংশ সমস্যা তৈরি হয় ‘তোমার বাড়ি, আমার বাড়ি’ নিয়ে। নববিবাহিত দম্পতির পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার দায়িত্ব দুই পরিবারের। পরিবারকে চুপ করে থাকা শিখতে হবে। বৃহত্তর পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন, অতিরিক্ত ভালোবাসায় ছেলে বা মেয়ের দলে যোগ দিয়ে ভালো করতে গিয়ে বিতর্ক আরও উসকে দেওয়া হয়। নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারে না। ঠিক এই জায়গায় ম্যারিটাল থেরাপির দরকার। থেরাপিস্ট নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের জটগুলো দেখিয়ে দেন।
একটা কথা মনে রাখা দরকার, পারিবারিক বিয়ে বা প্রেমের বিয়ে—যা-ই হোক না কেন; স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সম্পূর্ণ নতুন। তাই এ সম্পর্কে কথা বলা ও আচরণ শিখতে হবে।
যে চার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে
সমালোচনা: কথায় কথায় দোষ ধরে সমালোচনা করা যাবে না। এতে সরাসরি অন্যজনকে আঘাত করা হয়। মানুষকে বদলানো যায় না, আচরণ বদলানো যায়। বদলানোর দায়িত্ব দুজনের। কারণ, সম্পর্ক হলো দুজন মানুষের বিনিয়োগ। সমাধানের সহজ উপায় হলো, খুঁত না ধরে স্পষ্টভাবে তোমার কাছে অমুক আচরণটা পেলে আমার ভালো লাগে, ভয় লাগে, রাগ লাগে, দুঃখ লাগে—এভাবে বলা। তাহলে নির্দিষ্ট আচরণ বদলের কথা বলা হয়।
অপমান: অসম্মান, নিন্দা, গালাগালি, তাচ্ছিল্য, উপহাস, বিদ্রূপ করে হাসাহাসি করা যাবে না। নিজেদের সম্মান দেখাতে হবে, প্রশংসা করতে হবে; বিশেষ করে শিশু ও আত্মীয়স্বজনের সামনে এসব কথা মনে রাখতে হবে।
দায় এড়ানো: সব দোষ ওর—এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে ‘আমি ঠিক আছি, তুমি বুঝতে পারছ না’ বলে রেগে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি ঝামেলার কিছুটা দায়ভার নিজেকেও নিতে হবে।
নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া: সমস্যার সমাধান না করে নিজেকে দেয়ালের আড়ালে গুটিয়ে ফেলা অনেকের প্রবণতা। তখন জীবনসঙ্গী যা-ই বলুক, সেটা আর স্পর্শ করে না। তবে গুটিয়ে ফেলা প্রথমে হয় না। প্রথম তিনটি ধাপ দিনের পর দিন ঘটলে গুটিয়ে ফেলা অভ্যাসে পরিণত হয়। আমরা একই ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো যোজন যোজন দূরে থাকি। এই প্রাচীর ভাঙার উপায় হলো, নিজেকে শান্ত করতে ২০ মিনিট সময় নেওয়া। তারপর আবার খোলামেলা আলোচনায় ফেরা।
এই চার আচরণের কারণে বেশির ভাগ সম্পর্ক নষ্ট হয়। হয়তো নিজের অজান্তে মানুষ সেগুলো করে। ম্যারিটাল থেরাপি এই অস্বাস্থ্যকর আচরণগুলোকে চিহ্নিত করে কীভাবে ঠিক করা যায়, তা নির্দিষ্ট করে।
সম্পর্কগুলোকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে তুলনা করুন। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক একটা ইমোশনাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা থাকে। যখন পজিটিভ ব্যালান্স বেশি থাকে, আমরা চমৎকার থাকি। আর যখন নেগেটিভ ব্যালান্স হয়, তখন ম্যারিটাল থেরাপি দরকার পড়ে।
এবার ভেবে দেখতে পারেন, আপনার ম্যারিটাল থেরাপি দরকার কি না।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা

‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।...
২ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
২ দিন আগে
শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
২ দিন আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।
৭ নভেম্বর মিরপুরের ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেডের (বিএমআইএস) প্রশিক্ষণকক্ষে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ শেষ হয় ৯ নভেম্বর। এর আয়োজন করে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) এর অঙ্গসংগঠন ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ কেয়ার-বাংলাদেশ (আইপিসিবি)। পিসিএসবি-এর সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়ার পরিকল্পনায় আয়োজিত এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করে রিয়েল ভিউর প্রধান ব্যক্তিত্ব ফাহিমা খাতুন। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করে রিয়েল ভিউ নামের এই সংগঠনটি।
প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইপিসিবির সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, পিসিএসবির কোষাধ্যক্ষ সালাহউদ্দীন আহমাদ, ডা. নূরজাহান বেগম, ডা. তাসনিম জেরিন, ডা. সীমা রানী সরকার, ডা. নাদিয়া ফারহীন, লেখক আসিফ নবী, খালিদ আরাফাত অব্যয়, ফারজানা মালা, শাহাদৎ রুমন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ডা. সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘এই প্রশিক্ষণ মানবিক স্বাস্থ্যসেবায় এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্যালিয়েটিভ কেয়ারে যুক্ত করা অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’

ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলের অধ্যক্ষ গ্লোরিয়া চন্দ্রানী বাড়ৈ বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমন মানবিক প্রশিক্ষণের অংশ হতে পেরে গৌরব অনুভব করছি। এই উদ্যোগ শুধু অংশগ্রহণকারীদের নয়, আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও অনুপ্রেরণা, সহমর্মিতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সালে রেভা. ভেরনিকা এন ক্যাম্পবেল দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য এই ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলাদেশের প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আবাসিক সুবিধাও দেয়। এখান থেকে প্রথম ব্রেইল বইয়ের প্রচলন শুরু হয় বাংলাদেশে।’
ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ কেয়ার-বাংলাদেশের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সত্যিই আজ আমি অভিভূত। বিশ্বে যেখানে কেউ এই বিশেষ সীমাবদ্ধ মানুষদের নিয়ে ভাবেনি, সেখানে আমরা এই বিশেষভাবে সীমাবদ্ধ মানুষদের নিয়ে একটি বিশেষায়িত সেবার প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। এই সাফল্যের মূল কৃতিত্ব অবশ্যই প্রশিক্ষণার্থীদের। তাঁদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আশা করি, বাংলাদেশের এই ধারণা ভবিষ্যতে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও বিস্তার লাভ করবে।’
অনুষ্ঠান শেষে ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন অতিথি ও অংশগ্রহণকারীরা।

‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।
৭ নভেম্বর মিরপুরের ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেডের (বিএমআইএস) প্রশিক্ষণকক্ষে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ শেষ হয় ৯ নভেম্বর। এর আয়োজন করে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) এর অঙ্গসংগঠন ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ কেয়ার-বাংলাদেশ (আইপিসিবি)। পিসিএসবি-এর সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়ার পরিকল্পনায় আয়োজিত এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করে রিয়েল ভিউর প্রধান ব্যক্তিত্ব ফাহিমা খাতুন। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করে রিয়েল ভিউ নামের এই সংগঠনটি।
প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইপিসিবির সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, পিসিএসবির কোষাধ্যক্ষ সালাহউদ্দীন আহমাদ, ডা. নূরজাহান বেগম, ডা. তাসনিম জেরিন, ডা. সীমা রানী সরকার, ডা. নাদিয়া ফারহীন, লেখক আসিফ নবী, খালিদ আরাফাত অব্যয়, ফারজানা মালা, শাহাদৎ রুমন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ডা. সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘এই প্রশিক্ষণ মানবিক স্বাস্থ্যসেবায় এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্যালিয়েটিভ কেয়ারে যুক্ত করা অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’

ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলের অধ্যক্ষ গ্লোরিয়া চন্দ্রানী বাড়ৈ বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমন মানবিক প্রশিক্ষণের অংশ হতে পেরে গৌরব অনুভব করছি। এই উদ্যোগ শুধু অংশগ্রহণকারীদের নয়, আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও অনুপ্রেরণা, সহমর্মিতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সালে রেভা. ভেরনিকা এন ক্যাম্পবেল দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য এই ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলাদেশের প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আবাসিক সুবিধাও দেয়। এখান থেকে প্রথম ব্রেইল বইয়ের প্রচলন শুরু হয় বাংলাদেশে।’
ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ কেয়ার-বাংলাদেশের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সত্যিই আজ আমি অভিভূত। বিশ্বে যেখানে কেউ এই বিশেষ সীমাবদ্ধ মানুষদের নিয়ে ভাবেনি, সেখানে আমরা এই বিশেষভাবে সীমাবদ্ধ মানুষদের নিয়ে একটি বিশেষায়িত সেবার প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। এই সাফল্যের মূল কৃতিত্ব অবশ্যই প্রশিক্ষণার্থীদের। তাঁদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আশা করি, বাংলাদেশের এই ধারণা ভবিষ্যতে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও বিস্তার লাভ করবে।’
অনুষ্ঠান শেষে ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন অতিথি ও অংশগ্রহণকারীরা।

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
১৪ জুন ২০২৫
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
২ দিন আগে
শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৫, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৭৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২২০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১১৫, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, রাজশাহী বিভাগে ১১৩ (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ১০৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭৪ হাজার ৮৯৩ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৮ হাজার ৫৪৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫ বছরের ছেলে শিশু রয়েছে। এ ছাড়া তিনজন নারী ও বাকি দুজন পুরুষ। তাদের বয়স যথাক্রমে ৬৫, ৩২, ৭০, ৪৮ ও ৪০ বছর।
চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১, আগস্টে ৩৯, সেপ্টেম্বরে ৭৬ ও অক্টোবরে ৮০ জন মারা গেছে। মার্চে কারও মৃত্যু হয়নি। আর নভেম্বরে এখন পর্যন্ত ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৫, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৭৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২২০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১১৫, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, রাজশাহী বিভাগে ১১৩ (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ১০৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭৪ হাজার ৮৯৩ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৮ হাজার ৫৪৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫ বছরের ছেলে শিশু রয়েছে। এ ছাড়া তিনজন নারী ও বাকি দুজন পুরুষ। তাদের বয়স যথাক্রমে ৬৫, ৩২, ৭০, ৪৮ ও ৪০ বছর।
চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১, আগস্টে ৩৯, সেপ্টেম্বরে ৭৬ ও অক্টোবরে ৮০ জন মারা গেছে। মার্চে কারও মৃত্যু হয়নি। আর নভেম্বরে এখন পর্যন্ত ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
১৪ জুন ২০২৫
‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।...
২ ঘণ্টা আগে
ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
২ দিন আগে
শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
২ দিন আগেমো. ইকবাল হোসেন

ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
ডায়াবেটিস ভালো হয় না—বিষয়টি রোগীদের বেশি চিন্তিত করে তোলে। এই দুশ্চিন্তা থেকে রোগীরা অনেক সময় সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেন না। সেই সঙ্গে রোগীরা খাওয়া নিয়েও অনেক ভুল ধারণা পোষণ করেন।
কিটো ডায়েটে ডায়াবেটিস ভালো হয়
কথাটি বহুল প্রচলিত। বেশির ভাগ ডায়াবেটিস রোগী কিটো ডায়েটে অভ্যস্ত হতে চেষ্টা করেন; কিন্তু একটা নির্দিষ্ট সময় পর আর পেরে ওঠেন না। কিটো ডায়েটে রক্তের সুগার বেশ ভালো নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু একটা লম্বা সময় কিটো ডায়েট করলে আমাদের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি সৃষ্টি হয়। ফলে শরীরের অন্য অঙ্গগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। কিটো ডায়েটে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় লিভার ও কিডনি। তাই এসব বিষয়ে প্রত্যেক ডায়াবেটিস রোগীর সচেতন থাকতে হবে।
কিটো ডায়েটে ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তার মানে এই নয় যে আপনার ডায়াবেটিস সেরে যাবে। আপনি যখন কিটো ডায়েট ছেড়ে আবার স্বাভাবিক ডায়েটে আসবেন, তখন আপনার রক্তের সুগার আবারও বেড়ে যাবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে ডায়াবেটিস হয়
এই তথ্যও একেবারে সঠিক নয়। আপনার ডায়াবেটিস যদি হয়, তাহলে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিতে হবে। ডায়াবেটিস না থাকলে খাওয়া যেতে পারে মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিমিতভাবে। তবে অতিরিক্ত যদি খান, তাহলে অন্যান্য শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। একজন সুস্থ ব্যক্তি মিষ্টিজাতীয় তৈরি খাবার প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০ গ্রাম খেতে পারেন।
ডাল ও বীজজাতীয় খাবার নয়
অনেকে বলে থাকেন, ডায়াবেটিস রোগীদের ডাল ও বিভিন্ন বীজজাতীয় খাবার নিষেধ। এটিও ভুল তথ্য। ডাল এবং বীজজাতীয় খাবার অবশ্যই পরিমিত খাওয়া যাবে। শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত যেকোনো খাবার ক্ষতিকর। তবে ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনির সমস্যা থাকলে ডাল ও বীজজাতীয় খাবার বন্ধ থাকবে।
মাঝেমধ্যে মিষ্টি খেতে হয়
বহুল প্রচলিত বাণী এটি। মাঝেমধ্যে মিষ্টি না খেলে ডায়াবেটিস নীল হয়ে যায়—এটা ভুল তথ্য। এতে ডায়াবেটিস বেড়ে রোগীর ক্ষতি হতে পারে। তবে রক্তের সুগার (হাইপোগ্লাইসিমিয়া) স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলে কিছুটা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে হয়। তবে রুটিনমাফিক খাবার খেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেলে রক্তের সুগার কমে যাওয়ার শঙ্কা খুব কম।
হাইপোগ্লাইসিমিয়া হলে, তখন ৩ চা-চামচ চিনি অথবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যাবে।
মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে শিশু বুকের দুধ খেতে পারবে না
মায়ের ডায়াবেটিস থাকলেও তিনি শিশুকে নিশ্চিন্তে বুকের দুধ পান করাতে পারেন। বরং বুকের দুধ পান না করালেই শিশু অপুষ্টিতে ভুগবে। তার সঠিক বৃদ্ধি হবে না। জন্মের প্রথম ৬ মাস শিশুর সব পুষ্টির চাহিদা শুধু মায়ের বুকের দুধ থেকে পূরণ হয়। অন্য কোনো উপায়ে তা পূরণ করা সম্ভব নয়।
ভুল ধারণা
ডায়াবেটিস সেরে যায়
ডায়াবেটিস রোগ কখনো সেরে যায় না। এই রোগীদের এ ধরনের দুর্বলতার সুযোগ অনেক অসাধু ব্যক্তি নিয়ে থাকে। ‘ডায়াবেটিস ভালো হয়’ এমন চটকদার বিজ্ঞাপন দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায়। এতে রোগীরা আকৃষ্ট হন। সেসব জায়গায় চিকিৎসা নেওয়ার পর ডায়াবেটিস তো ভালো হয়ই না; উল্টো রোগীদের ডায়াবেটিসের অন্যান্য জটিলতা আও বেড়ে যায়।
অনেকে বলেন, হোমিওপ্যাথি বা কবিরাজি চিকিৎসায় ডায়াবেটিস ভালো হয়। এগুলোও ভুল তথ্য। ডায়াবেটিস ভালো করার কোনো ফর্মুলা যদি আবিষ্কৃত হয়, তাহলে সে খবর সবার আগে দেশের এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট ও ডায়াবেটিস হাসপাতালগুলো জানবে। তাই এমন চটকদার বিজ্ঞাপনের প্রলোভনে নিজের স্বাস্থ্য আর কষ্টার্জিত অর্থ নষ্ট করবেন না। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আপনার চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
ডায়াবেটিস ভালো হয় না—বিষয়টি রোগীদের বেশি চিন্তিত করে তোলে। এই দুশ্চিন্তা থেকে রোগীরা অনেক সময় সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেন না। সেই সঙ্গে রোগীরা খাওয়া নিয়েও অনেক ভুল ধারণা পোষণ করেন।
কিটো ডায়েটে ডায়াবেটিস ভালো হয়
কথাটি বহুল প্রচলিত। বেশির ভাগ ডায়াবেটিস রোগী কিটো ডায়েটে অভ্যস্ত হতে চেষ্টা করেন; কিন্তু একটা নির্দিষ্ট সময় পর আর পেরে ওঠেন না। কিটো ডায়েটে রক্তের সুগার বেশ ভালো নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু একটা লম্বা সময় কিটো ডায়েট করলে আমাদের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি সৃষ্টি হয়। ফলে শরীরের অন্য অঙ্গগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। কিটো ডায়েটে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় লিভার ও কিডনি। তাই এসব বিষয়ে প্রত্যেক ডায়াবেটিস রোগীর সচেতন থাকতে হবে।
কিটো ডায়েটে ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তার মানে এই নয় যে আপনার ডায়াবেটিস সেরে যাবে। আপনি যখন কিটো ডায়েট ছেড়ে আবার স্বাভাবিক ডায়েটে আসবেন, তখন আপনার রক্তের সুগার আবারও বেড়ে যাবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে ডায়াবেটিস হয়
এই তথ্যও একেবারে সঠিক নয়। আপনার ডায়াবেটিস যদি হয়, তাহলে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিতে হবে। ডায়াবেটিস না থাকলে খাওয়া যেতে পারে মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিমিতভাবে। তবে অতিরিক্ত যদি খান, তাহলে অন্যান্য শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। একজন সুস্থ ব্যক্তি মিষ্টিজাতীয় তৈরি খাবার প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০ গ্রাম খেতে পারেন।
ডাল ও বীজজাতীয় খাবার নয়
অনেকে বলে থাকেন, ডায়াবেটিস রোগীদের ডাল ও বিভিন্ন বীজজাতীয় খাবার নিষেধ। এটিও ভুল তথ্য। ডাল এবং বীজজাতীয় খাবার অবশ্যই পরিমিত খাওয়া যাবে। শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত যেকোনো খাবার ক্ষতিকর। তবে ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনির সমস্যা থাকলে ডাল ও বীজজাতীয় খাবার বন্ধ থাকবে।
মাঝেমধ্যে মিষ্টি খেতে হয়
বহুল প্রচলিত বাণী এটি। মাঝেমধ্যে মিষ্টি না খেলে ডায়াবেটিস নীল হয়ে যায়—এটা ভুল তথ্য। এতে ডায়াবেটিস বেড়ে রোগীর ক্ষতি হতে পারে। তবে রক্তের সুগার (হাইপোগ্লাইসিমিয়া) স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলে কিছুটা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে হয়। তবে রুটিনমাফিক খাবার খেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেলে রক্তের সুগার কমে যাওয়ার শঙ্কা খুব কম।
হাইপোগ্লাইসিমিয়া হলে, তখন ৩ চা-চামচ চিনি অথবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যাবে।
মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে শিশু বুকের দুধ খেতে পারবে না
মায়ের ডায়াবেটিস থাকলেও তিনি শিশুকে নিশ্চিন্তে বুকের দুধ পান করাতে পারেন। বরং বুকের দুধ পান না করালেই শিশু অপুষ্টিতে ভুগবে। তার সঠিক বৃদ্ধি হবে না। জন্মের প্রথম ৬ মাস শিশুর সব পুষ্টির চাহিদা শুধু মায়ের বুকের দুধ থেকে পূরণ হয়। অন্য কোনো উপায়ে তা পূরণ করা সম্ভব নয়।
ভুল ধারণা
ডায়াবেটিস সেরে যায়
ডায়াবেটিস রোগ কখনো সেরে যায় না। এই রোগীদের এ ধরনের দুর্বলতার সুযোগ অনেক অসাধু ব্যক্তি নিয়ে থাকে। ‘ডায়াবেটিস ভালো হয়’ এমন চটকদার বিজ্ঞাপন দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায়। এতে রোগীরা আকৃষ্ট হন। সেসব জায়গায় চিকিৎসা নেওয়ার পর ডায়াবেটিস তো ভালো হয়ই না; উল্টো রোগীদের ডায়াবেটিসের অন্যান্য জটিলতা আও বেড়ে যায়।
অনেকে বলেন, হোমিওপ্যাথি বা কবিরাজি চিকিৎসায় ডায়াবেটিস ভালো হয়। এগুলোও ভুল তথ্য। ডায়াবেটিস ভালো করার কোনো ফর্মুলা যদি আবিষ্কৃত হয়, তাহলে সে খবর সবার আগে দেশের এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট ও ডায়াবেটিস হাসপাতালগুলো জানবে। তাই এমন চটকদার বিজ্ঞাপনের প্রলোভনে নিজের স্বাস্থ্য আর কষ্টার্জিত অর্থ নষ্ট করবেন না। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আপনার চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
১৪ জুন ২০২৫
‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।...
২ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
২ দিন আগেঅধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল হক

শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
আগেই লিভারের যত্ন
লিভার নষ্ট হওয়ার খুব সাধারণ একটি কারণ হলো অতিরিক্ত মদ্যপান। এটি লিভার ড্যামেজ, ফ্যাটি লিভার এমনকি লিভার ক্যানসার তৈরি করতে পারে। অতিরিক্ত ওষুধ খাওয়ার কারণেও লিভার কর্মক্ষমতা হারায়।
লিভারের ক্ষতির আর একটি কারণ হচ্ছে ধূমপান। সিগারেটের উপাদানগুলো সরাসরি লিভারের ওপর প্রভাব ফেলে এর কোষ নষ্ট করে। তা ছাড়া লিভারের স্বাভাবিক কাজেও বাধা সৃষ্টি করে।
নিয়মিত কম ঘুমানো লিভারের ক্ষতি করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি হয়। যাঁরা রাতে ঘুমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগের পাশাপাশি লিভারসংক্রান্ত সমস্যায়ও ভোগেন। পুষ্টিকর খাবারের অভাব কিংবা খাবারে অনিয়ম লিভারের ক্ষতি করে থাকে। সকালে না খাওয়া, খারাপ তেল বা অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাওয়া, পোড়া তেলের খাবার বেশি খাওয়া, অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড, জাংক ফুড খাওয়ার কারণে লিভারের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
কেমিক্যালসমৃদ্ধ যেকোনো খাবারই লিভারের জন্য ক্ষতিকর। আমরা অনেকে প্রিজারভেটিভ, আর্টিফিশিয়াল ফুড কালার, আর্টিফিশিয়াল চিনি যুক্ত খাবার পছন্দ করি। এগুলো লিভারের জন্য সুফল বয়ে আনে না। তা ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, প্যারাসাইট, ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিকতা, বংশগত কারণ কিংবা ক্যানসারের কারণেও লিভার নষ্ট হতে পারে।
লিভারের যত রোগ
লিভার নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এর কিছু রোগ আছে বংশগত, কিছু আমাদের অর্জিত, কিছু স্বল্পস্থায়ী এবং কিছু দীর্ঘস্থায়ী। লিভারের কয়েকটি সাধারণ সমস্যা হলো, জন্ডিস, পিত্তে পাথর, হেপাটাইটিস সি, লিভার সিরোসিস, লিভার ক্যানসার, উইলসন্স।
করণীয়
আপনি যদি স্থূল হন, অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে আপনার ওজন বেশি হয়, তাহলে ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন। লিভার ফ্যাট কমিয়ে সুস্থ থাকতে ওজন কমাতে হবে। ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস লিভারকে সুস্থ রাখে। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট, যেমন সাদা পাউরুটি, পাস্তা এবং চিনি এড়িয়ে চলতে হবে। কাঁচা ও আধা সেদ্ধ মাছ-মাংস খাওয়া বাদ দিতে হবে। প্রতিদিনকার খাবারে তাজা ফল, শাকসবজি, লাল চাল এবং সিরিয়াল রাখতে পারেন। তা ছাড়া রসুন, জাম্বুরা, গাজর, গ্রিন টি, অ্যাভোকাডো, আপেল, অলিভ অয়েল, লেবু, বাঁধাকপি ও হলুদ লিভারের জন্য বেশ উপকারী। লিভার ও কিডনি—দুটোই সুস্থ রাখার জন্য পানির ভারসাম্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং পরিমাণমতো পানি পান করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম লিভার সুস্থ রাখার বড় ওষুধ।

শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। একবার সমস্যা হলে তা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। এর প্রধান কাজ হলো শরীরে দ্রুত এনার্জি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজ স্টোর করে রাখা। এটি বাইল নামের একধরনের তরল তৈরি করে, যা খাবার থেকে চর্বি ভাঙতে সাহায্য করে। শুধু স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই লিভার সুস্থ রাখতে পারে।
আগেই লিভারের যত্ন
লিভার নষ্ট হওয়ার খুব সাধারণ একটি কারণ হলো অতিরিক্ত মদ্যপান। এটি লিভার ড্যামেজ, ফ্যাটি লিভার এমনকি লিভার ক্যানসার তৈরি করতে পারে। অতিরিক্ত ওষুধ খাওয়ার কারণেও লিভার কর্মক্ষমতা হারায়।
লিভারের ক্ষতির আর একটি কারণ হচ্ছে ধূমপান। সিগারেটের উপাদানগুলো সরাসরি লিভারের ওপর প্রভাব ফেলে এর কোষ নষ্ট করে। তা ছাড়া লিভারের স্বাভাবিক কাজেও বাধা সৃষ্টি করে।
নিয়মিত কম ঘুমানো লিভারের ক্ষতি করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি হয়। যাঁরা রাতে ঘুমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগের পাশাপাশি লিভারসংক্রান্ত সমস্যায়ও ভোগেন। পুষ্টিকর খাবারের অভাব কিংবা খাবারে অনিয়ম লিভারের ক্ষতি করে থাকে। সকালে না খাওয়া, খারাপ তেল বা অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাওয়া, পোড়া তেলের খাবার বেশি খাওয়া, অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড, জাংক ফুড খাওয়ার কারণে লিভারের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
কেমিক্যালসমৃদ্ধ যেকোনো খাবারই লিভারের জন্য ক্ষতিকর। আমরা অনেকে প্রিজারভেটিভ, আর্টিফিশিয়াল ফুড কালার, আর্টিফিশিয়াল চিনি যুক্ত খাবার পছন্দ করি। এগুলো লিভারের জন্য সুফল বয়ে আনে না। তা ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, প্যারাসাইট, ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিকতা, বংশগত কারণ কিংবা ক্যানসারের কারণেও লিভার নষ্ট হতে পারে।
লিভারের যত রোগ
লিভার নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এর কিছু রোগ আছে বংশগত, কিছু আমাদের অর্জিত, কিছু স্বল্পস্থায়ী এবং কিছু দীর্ঘস্থায়ী। লিভারের কয়েকটি সাধারণ সমস্যা হলো, জন্ডিস, পিত্তে পাথর, হেপাটাইটিস সি, লিভার সিরোসিস, লিভার ক্যানসার, উইলসন্স।
করণীয়
আপনি যদি স্থূল হন, অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে আপনার ওজন বেশি হয়, তাহলে ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন। লিভার ফ্যাট কমিয়ে সুস্থ থাকতে ওজন কমাতে হবে। ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস লিভারকে সুস্থ রাখে। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট, যেমন সাদা পাউরুটি, পাস্তা এবং চিনি এড়িয়ে চলতে হবে। কাঁচা ও আধা সেদ্ধ মাছ-মাংস খাওয়া বাদ দিতে হবে। প্রতিদিনকার খাবারে তাজা ফল, শাকসবজি, লাল চাল এবং সিরিয়াল রাখতে পারেন। তা ছাড়া রসুন, জাম্বুরা, গাজর, গ্রিন টি, অ্যাভোকাডো, আপেল, অলিভ অয়েল, লেবু, বাঁধাকপি ও হলুদ লিভারের জন্য বেশ উপকারী। লিভার ও কিডনি—দুটোই সুস্থ রাখার জন্য পানির ভারসাম্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং পরিমাণমতো পানি পান করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম লিভার সুস্থ রাখার বড় ওষুধ।

দম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
১৪ জুন ২০২৫
‘টোয়েন্টি আওয়ার ট্রেইনিং ফর কেয়ারার’ সম্পন্ন করলেন ১৫ জন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলে আরও ছিলেন ৩ জন সহকারী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষকেরা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সন্তানদের মায়েরা।...
২ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৯৫ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
ডায়াবেটিস রোগের প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে ডায়েট বা খাবার ব্যবস্থাপনা। এটি একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। তাই এই রোগ হলে লাইফস্টাইলে নানা পরিবর্তন আনতে হয় সুস্থ থাকতে। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে সুস্থ থাকা যায় ডায়াবেটিস থেকে।
২ দিন আগে