ডা. মো. মোশাররফ হোসেন
চুলকানি এমন এক অনুভূতি, যা শরীরে আঁচড়ে দিতে ইচ্ছা জাগায়। সব মানুষের অনুভূতির মাত্রা ও সংবেদনশীলতা এক রকম নয়। ফলে অল্প সমস্যার কারণেও বেশি চুলকানি অনুভূত হয়। চর্মরোগ ছাড়াও অনেক সাধারণ কারণ এবং বিভিন্ন অঙ্গের রোগের বহিঃপ্রকাশ চুলকানির মাধ্যমে শুরু হতে পারে।
কিডনি রোগীর চুলকানির লক্ষণ
আমাদের শরীরে সিকেডিতে বেশি চুলকানি হয়। ২০ থেকে ৮০ শতাংশ রেনাল ফেইলিউর রোগীর চুলকানি হয়। এ ধরনের রোগীর পুরো শরীরে তীব্র চুলকানি হয়। ডায়ালাইসিসের রোগীদেরও চুলকানি হয়। তবে সেটা হয় ক্যাথেটারের পাশে, পায়ে, মুখমণ্ডলে।
সিকেডিতে চুলকানি হওয়ার কারণ
যেকোনো চুলকানি মূল কারণ হিস্টামিন ও বিভিন্ন নিউরো দন্ত মিটার নিঃসরণ। কিডনি রোগীদের চুলকানি হওয়ার অনেক কারণ আছে। সেগুলোর মধ্যে ত্বকের শুষ্কতা, আয়রনের অভাবজনিত রক্তাল্পতা, হাইপার প্যারাথাইরয়েডিজম, হাইপার ভিটামিনসিস ইত্যাদি। সিকেডি রোগীর ক্ষেত্রে লাইকেন সিমপ্লেক্স ক্রনিকাস, প্রুরিগো নোডুলারিস, অ্যাকয়ার্ড পারফরেটিং ডিজিস ইত্যাদি কারণে চুলকানি আরও বেড়ে যেতে পারে।
চুলকানির চিকিৎসা বা করণীয়
নিয়মিত ইমোলিয়েন্ট ক্রিম যা লোশন, ময়শ্চারাইজার, ওয়াই লিনোলেনিক অ্যাসিড ক্রিম, জলপাই তেল ও বেবি অয়েল ব্যবহার করতে হবে। কখনো কখনো স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। সোকিং ও স্মেরিং পদ্ধতির চিকিৎসায় ভালো ফল পাওয়া যায়। এই পদ্ধতিতে আক্রান্ত স্থান সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ভেজা অবস্থাতেই ট্রায়ামসিনোলোন ক্রিম লাগাতে হবে প্রতিদিন রাতে—এক সপ্তাহ। চুলকানির জন্য যেকোনো অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইউভিবি থেরাপিতে ভালো ফল পাওয়া যায়। সিকেডি রোগীদের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ছাড়াও নিয়মিত কিডনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে দীর্ঘ মেয়াদে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ জীবন যাপন করা যায়।
পরামর্শ দিয়েছেন: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, চেম্বার: আলোক হেলথ কেয়ার, মিরপুর-১০, ঢাকা
চুলকানি এমন এক অনুভূতি, যা শরীরে আঁচড়ে দিতে ইচ্ছা জাগায়। সব মানুষের অনুভূতির মাত্রা ও সংবেদনশীলতা এক রকম নয়। ফলে অল্প সমস্যার কারণেও বেশি চুলকানি অনুভূত হয়। চর্মরোগ ছাড়াও অনেক সাধারণ কারণ এবং বিভিন্ন অঙ্গের রোগের বহিঃপ্রকাশ চুলকানির মাধ্যমে শুরু হতে পারে।
কিডনি রোগীর চুলকানির লক্ষণ
আমাদের শরীরে সিকেডিতে বেশি চুলকানি হয়। ২০ থেকে ৮০ শতাংশ রেনাল ফেইলিউর রোগীর চুলকানি হয়। এ ধরনের রোগীর পুরো শরীরে তীব্র চুলকানি হয়। ডায়ালাইসিসের রোগীদেরও চুলকানি হয়। তবে সেটা হয় ক্যাথেটারের পাশে, পায়ে, মুখমণ্ডলে।
সিকেডিতে চুলকানি হওয়ার কারণ
যেকোনো চুলকানি মূল কারণ হিস্টামিন ও বিভিন্ন নিউরো দন্ত মিটার নিঃসরণ। কিডনি রোগীদের চুলকানি হওয়ার অনেক কারণ আছে। সেগুলোর মধ্যে ত্বকের শুষ্কতা, আয়রনের অভাবজনিত রক্তাল্পতা, হাইপার প্যারাথাইরয়েডিজম, হাইপার ভিটামিনসিস ইত্যাদি। সিকেডি রোগীর ক্ষেত্রে লাইকেন সিমপ্লেক্স ক্রনিকাস, প্রুরিগো নোডুলারিস, অ্যাকয়ার্ড পারফরেটিং ডিজিস ইত্যাদি কারণে চুলকানি আরও বেড়ে যেতে পারে।
চুলকানির চিকিৎসা বা করণীয়
নিয়মিত ইমোলিয়েন্ট ক্রিম যা লোশন, ময়শ্চারাইজার, ওয়াই লিনোলেনিক অ্যাসিড ক্রিম, জলপাই তেল ও বেবি অয়েল ব্যবহার করতে হবে। কখনো কখনো স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। সোকিং ও স্মেরিং পদ্ধতির চিকিৎসায় ভালো ফল পাওয়া যায়। এই পদ্ধতিতে আক্রান্ত স্থান সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ভেজা অবস্থাতেই ট্রায়ামসিনোলোন ক্রিম লাগাতে হবে প্রতিদিন রাতে—এক সপ্তাহ। চুলকানির জন্য যেকোনো অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইউভিবি থেরাপিতে ভালো ফল পাওয়া যায়। সিকেডি রোগীদের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ছাড়াও নিয়মিত কিডনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে দীর্ঘ মেয়াদে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ জীবন যাপন করা যায়।
পরামর্শ দিয়েছেন: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, চেম্বার: আলোক হেলথ কেয়ার, মিরপুর-১০, ঢাকা
রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী আচরণ, খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যের পার্থক্য নিয়ে একটি জনপ্রিয় তত্ত্ব আছে। সেটিকে বলা হয় ‘ব্লাড টাইড ডায়েট’ বা রক্তের গ্রুপভিত্তিক খাদ্যতত্ত্ব। এই তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ড. পিটার ডি’আডামো। তিনি তাঁর বই ‘ইট রাইট ফোর টাইপ’ (১৯৯৬)-এ দাবি করেন, রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী মানুষের শরীরের হজম...
৫ ঘণ্টা আগেসত্য বলুন তো, রাতে যতটা সময় ঘুমান, তার চেয়ে বেশি সময় কি ঘুমানোর চেষ্টাতেই কেটে যায়? তাহলে এ সমস্যায় শুধু আপনিই ভুগছেন না। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি তিনজনে একজন এমন ঘুমের সমস্যায় ভোগেন। যদিও বলা হয়, কোনো ব্যক্তির দিনে ৭-৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের প্রয়োজন। শিশুদের জন্য সেটা আরও বেশি...
৬ ঘণ্টা আগেঅনেক শিশু নানা রকম চোখের সমস্যায় ভোগে। সেগুলো সময়মতো চিহ্নিত না হলে বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে। শিশুদের আচরণ, অভ্যাস ও দৈনন্দিন কাজে কিছু অস্পষ্ট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ দেখা যায়, যা চোখের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। সময়মতো এসব লক্ষণ চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে অনেক জটিলতা প্রতিরোধ করা...
৬ ঘণ্টা আগেপনির বা চিজ অনেকের পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকে। তাঁদের জন্য গবেষকেরা জারি করেছেন একটি নিষেধাজ্ঞা। গবেষণা বলছে, চিজ অন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের বেইলর কলেজ অব মেডিসিনের একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, পনির বেশি খেলে অন্ত্রে পরিবর্তন ঘটে। এই অবস্থা কোলন ক্যানসারের দিকেও নিয়ে...
৬ ঘণ্টা আগে