ডা. মো. আতিকুর রহমান
গরমের দিনে আমাদের কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। গরমে শিশুরা বেশ কষ্ট পায় এবং বিভিন্ন উপসর্গও দেখা দেয়। যেমন শিশুর ঠান্ডা লাগা, র্যাশ ও ঘামাচি হওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। তাই এ সময় শিশুকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন বাড়তি সচেতনতা ও যত্ন।
শিশুর কাপড় যেমন হবে
গরমে স্বস্তির জন্য সঠিক কাপড় বাছাই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকে সুতির পাতলা কাপড় পরাতে হবে। এতে শরীরের তাপমাত্রা বেশি বাড়বে না, কম ঘামবে। দুপুরে শিশুকে বাইরে বের না করা এবং ধুলাবালি মুক্ত রাখা জরুরি।
খাবারে সচেতনতা
শিশুর খাবার নির্বাচনেও সচেতনতা জরুরি। শিশুকে পুষ্টিকর এবং শরীর ঠান্ডা রাখা খাবার দিতে হবে। গরম খাবার নয়। অন্য খাবারের সঙ্গে গরমে শিশুকে পর্যাপ্ত পানি ও ফলের জুস; যেমন তরমুজ, পেঁপে ইত্যাদি খাওয়ান।
শিশুর গোসল
প্রতিদিন সাবান দিয়ে গোসল করাতে হবে। এতে শিশুর শরীরে সতেজ ভাব থাকবে। তার মধ্যে ভালো লাগা কাজ করবে।
এসি বা ফ্যানের গতি
ঘরে ফ্যান কিংবা এসির তাপমাত্রায় শিশু যতটা স্বস্তিবোধ করে, ঠিক ততটুকুই রাখতে হবে। বেশি ঠান্ডা করা বা বেশি জোরে ফ্যান ছাড়া উচিত নয়। এতে ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা থেকে যায়।
পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম
বয়স অনুযায়ী যাতে শিশুর পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম হয়, সেদিকেও বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। যেসব বাচ্চা সারা দিন স্কুলে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে একটু বেশি।
ঘাম মুছে দেওয়া
গরমে শিশুরা প্রায়ই ঘেমে যায়। সেই দিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে এবং ঘাম মুছে দিতে হবে। শরীরে দীর্ঘ সময় ঘাম থাকলে শিশুর জ্বর হতে পারে।
গরমে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়লে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, আলোক মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার, মিরপুর-৬
গরমের দিনে আমাদের কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। গরমে শিশুরা বেশ কষ্ট পায় এবং বিভিন্ন উপসর্গও দেখা দেয়। যেমন শিশুর ঠান্ডা লাগা, র্যাশ ও ঘামাচি হওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। তাই এ সময় শিশুকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন বাড়তি সচেতনতা ও যত্ন।
শিশুর কাপড় যেমন হবে
গরমে স্বস্তির জন্য সঠিক কাপড় বাছাই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকে সুতির পাতলা কাপড় পরাতে হবে। এতে শরীরের তাপমাত্রা বেশি বাড়বে না, কম ঘামবে। দুপুরে শিশুকে বাইরে বের না করা এবং ধুলাবালি মুক্ত রাখা জরুরি।
খাবারে সচেতনতা
শিশুর খাবার নির্বাচনেও সচেতনতা জরুরি। শিশুকে পুষ্টিকর এবং শরীর ঠান্ডা রাখা খাবার দিতে হবে। গরম খাবার নয়। অন্য খাবারের সঙ্গে গরমে শিশুকে পর্যাপ্ত পানি ও ফলের জুস; যেমন তরমুজ, পেঁপে ইত্যাদি খাওয়ান।
শিশুর গোসল
প্রতিদিন সাবান দিয়ে গোসল করাতে হবে। এতে শিশুর শরীরে সতেজ ভাব থাকবে। তার মধ্যে ভালো লাগা কাজ করবে।
এসি বা ফ্যানের গতি
ঘরে ফ্যান কিংবা এসির তাপমাত্রায় শিশু যতটা স্বস্তিবোধ করে, ঠিক ততটুকুই রাখতে হবে। বেশি ঠান্ডা করা বা বেশি জোরে ফ্যান ছাড়া উচিত নয়। এতে ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা থেকে যায়।
পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম
বয়স অনুযায়ী যাতে শিশুর পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম হয়, সেদিকেও বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। যেসব বাচ্চা সারা দিন স্কুলে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে একটু বেশি।
ঘাম মুছে দেওয়া
গরমে শিশুরা প্রায়ই ঘেমে যায়। সেই দিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে এবং ঘাম মুছে দিতে হবে। শরীরে দীর্ঘ সময় ঘাম থাকলে শিশুর জ্বর হতে পারে।
গরমে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়লে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন: শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, আলোক মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার, মিরপুর-৬
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি এই সময়ের মধ্যে আরও ৬২২ জন ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
২ দিন আগেডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে থাকায় মশাবাহিত এই রোগের চিকিৎসায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গতকাল মঙ্গলবার দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত হাসপাতালের পরিচালক, জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের কাছে...
৩ দিন আগেসারা দেশে গত এক দিনে ৬৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। একই সময়ে ১৩ বছরের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে।
৩ দিন আগেদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে থাকায় মশাবাহিত এ রোগের চিকিৎসায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দেশের সব মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত হাসপাতালের পরিচালক, জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তাদের কাছে এ নির্দেশ
৩ দিন আগে