ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করার ফলে হঠাৎ চোখে জ্বালাপোড়া ভাব, চুলকানি, খচখচানিসহ নানা অস্বস্তি হয়ে থাকে প্রায়ই। চোখের শুষ্কতার কারণে এমনটি হয়ে থাকে। চোখের ওপর পানির পাতলা আস্তরণ রয়েছে, যা চোখ সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই পানি যদি কমে যায়, তাহলে চোখ শুকিয়ে যায়।
কারণ
» বয়স বৃদ্ধি। ৫০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের প্রায়ই এটি দেখা যায়; বিশেষ করে নারীদের মেনোপজের পর এটি সাধারণ সমস্যা।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করা, এসি বা ফ্যানের সরাসরি বাতাস, ঘরের কম আর্দ্রতা, শুষ্ক জলবায়ু, বায়ুদূষণ ও কিছু ওষুধ (যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন), কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার, কিছু রোগের (যেমন আর্থ্রাইটিস, জোগ্রেন সিনড্রোম, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা) কারণে চোখে এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
করণীয়
» চোখ সব সময় পরিষ্কার রাখুন। চোখে ধুলাবালু জমতে দেবেন না। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানিতে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
» ঘন ঘন চোখ ঘষা এড়িয়ে চলুন। এতে চোখের লেন্স বা কর্নিয়ার ক্ষতি করতে পারে।
» শরীরে পানি ঘাটতি শুষ্ক চোখের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। তাই চোখ আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
» দিনে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টার বেশি কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন না।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনের পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখের ক্ষতি হয়। তাই ২০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকান।
» নিয়মিত চোখের পলক ফেলুন।
» ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার চোখে বেশি জলীয় পদার্থ তৈরি করে। এতে চোখের শুষ্কতার প্রবণতা কমে যায়। সমুদ্রের তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা-৩ পাওয়া যায়। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
» শীতকালেও নিয়মিত রোদচশমা বা সানগ্লাস পরুন। গরমকালের চেয়ে শীতকালে এর গুরুত্ব বেশি।
» চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চোখে কৃত্রিম পানির ড্রপ ব্যবহার করুন।
» ঘরের ভেতর আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এয়ার হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
» ধূমপান শুষ্ক চোখের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তাই ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল, ঢাকা
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করার ফলে হঠাৎ চোখে জ্বালাপোড়া ভাব, চুলকানি, খচখচানিসহ নানা অস্বস্তি হয়ে থাকে প্রায়ই। চোখের শুষ্কতার কারণে এমনটি হয়ে থাকে। চোখের ওপর পানির পাতলা আস্তরণ রয়েছে, যা চোখ সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই পানি যদি কমে যায়, তাহলে চোখ শুকিয়ে যায়।
কারণ
» বয়স বৃদ্ধি। ৫০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের প্রায়ই এটি দেখা যায়; বিশেষ করে নারীদের মেনোপজের পর এটি সাধারণ সমস্যা।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করা, এসি বা ফ্যানের সরাসরি বাতাস, ঘরের কম আর্দ্রতা, শুষ্ক জলবায়ু, বায়ুদূষণ ও কিছু ওষুধ (যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন), কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার, কিছু রোগের (যেমন আর্থ্রাইটিস, জোগ্রেন সিনড্রোম, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা) কারণে চোখে এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
করণীয়
» চোখ সব সময় পরিষ্কার রাখুন। চোখে ধুলাবালু জমতে দেবেন না। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানিতে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
» ঘন ঘন চোখ ঘষা এড়িয়ে চলুন। এতে চোখের লেন্স বা কর্নিয়ার ক্ষতি করতে পারে।
» শরীরে পানি ঘাটতি শুষ্ক চোখের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। তাই চোখ আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
» দিনে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টার বেশি কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন না।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনের পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখের ক্ষতি হয়। তাই ২০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকান।
» নিয়মিত চোখের পলক ফেলুন।
» ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার চোখে বেশি জলীয় পদার্থ তৈরি করে। এতে চোখের শুষ্কতার প্রবণতা কমে যায়। সমুদ্রের তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা-৩ পাওয়া যায়। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
» শীতকালেও নিয়মিত রোদচশমা বা সানগ্লাস পরুন। গরমকালের চেয়ে শীতকালে এর গুরুত্ব বেশি।
» চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চোখে কৃত্রিম পানির ড্রপ ব্যবহার করুন।
» ঘরের ভেতর আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এয়ার হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
» ধূমপান শুষ্ক চোখের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তাই ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মোহাম্মদ আই হসপিটাল, ঢাকা
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে