ফিচার ডেস্ক
ডিম এমন পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার, যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি কোলিনসহ প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ বলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়।
২০১৮ সালে ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়, যাঁরা প্রতিদিন একটি ডিম খান, তাঁদের হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কম। ডিমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট; যেমন লুটেইন ও জেক্সানথিন চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। তবে ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল থাকে বলে ডিম খাওয়ার ফলে শরীরে এর মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
একটি ডিমে প্রায় ১৮৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। যেহেতু রক্তে এলডিএল কোলেস্টেরলের উচ্চমাত্রা কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকির সঙ্গে যুক্ত, তাই নিয়মিত খাবারে কোলেস্টেরল এড়ানো যুক্তিযুক্ত বলে মনে করেন অনেকে। হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং জানিয়েছে, আমাদের শরীরের বেশির ভাগ কোলেস্টেরল তৈরি করে লিভার। খাদ্যের কোলেস্টেরল নিজে নয়, বরং লিভারের কোলেস্টেরল উৎপাদন প্রাথমিকভাবে স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট দিয়ে উদ্দীপিত হয়। সুতরাং প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়া বেশির ভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ বলে মনে করা হয়। তবে খাবারে ডিমের সঙ্গে কী খাচ্ছেন, সেদিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ডিম খাওয়ার চেয়ে মাখন, পনির, বেকন ও পেস্ট্রির মতো খাবার থেকে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা জরুরি। পাশাপাশি সুষম খাদ্য অনুসরণ, লবণ ও চিনি কম খাওয়া এবং খাদ্যতালিকায় মসলা কমিয়ে সবুজ শাকসবজি বেশি যুক্ত করতে হবে।
সূত্র: হেলথ শট
ডিম এমন পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার, যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি কোলিনসহ প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ বলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়।
২০১৮ সালে ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়, যাঁরা প্রতিদিন একটি ডিম খান, তাঁদের হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কম। ডিমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট; যেমন লুটেইন ও জেক্সানথিন চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। তবে ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল থাকে বলে ডিম খাওয়ার ফলে শরীরে এর মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
একটি ডিমে প্রায় ১৮৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। যেহেতু রক্তে এলডিএল কোলেস্টেরলের উচ্চমাত্রা কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকির সঙ্গে যুক্ত, তাই নিয়মিত খাবারে কোলেস্টেরল এড়ানো যুক্তিযুক্ত বলে মনে করেন অনেকে। হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং জানিয়েছে, আমাদের শরীরের বেশির ভাগ কোলেস্টেরল তৈরি করে লিভার। খাদ্যের কোলেস্টেরল নিজে নয়, বরং লিভারের কোলেস্টেরল উৎপাদন প্রাথমিকভাবে স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট দিয়ে উদ্দীপিত হয়। সুতরাং প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়া বেশির ভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ বলে মনে করা হয়। তবে খাবারে ডিমের সঙ্গে কী খাচ্ছেন, সেদিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ডিম খাওয়ার চেয়ে মাখন, পনির, বেকন ও পেস্ট্রির মতো খাবার থেকে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা জরুরি। পাশাপাশি সুষম খাদ্য অনুসরণ, লবণ ও চিনি কম খাওয়া এবং খাদ্যতালিকায় মসলা কমিয়ে সবুজ শাকসবজি বেশি যুক্ত করতে হবে।
সূত্র: হেলথ শট
গর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
১ দিন আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
১ দিন আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
২ দিন আগেকখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে...
২ দিন আগে