নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেপিজে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর তামিম ইকবাল এখন আছেন এভারকেয়ার হাসপাতালে। হার্ট অ্যাটাকের ধকল কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। তবে ধূমপান না ছাড়লে তামিম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বেন বলে প্রকাশ্যে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসক। এমনকি ‘তামিম ধূমপান করতে চাচ্ছেন’— এ কথাও বলেছেন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার। তামিমের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করায় বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। স্বাস্থ্য পেশাজীবীরা বলছেন, রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশ করা চিকিৎসকের ‘পেশাগত নৈতিকতার চরম লঙ্ঘন’।
আজ বৃহস্পতিবার এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘তাঁর রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোয় ঝুঁকি থাকবে, তামিম ধূমপায়ী। তাঁকে ধূমপান ছাড়তে হবে। ধূমপান হঠাৎ করে ছাড়তে পারবে না। সে বলছিল ভেপের কথা। আমি বলেছি, ভেপও নিতে পারবে না। ভেপে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে। তারপর সে বুঝল। তামিম সিগারেট খেতে চাচ্ছে। আমরা সিগারেট খাওয়ার অনুমতি দিচ্ছি না।’
রোগীর কোনো তথ্যই অন্য কারোর কাছে প্রকাশ করা যায় না মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি ও জাতীয় স্বাস্থ্য আন্দোলনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ ই মাহাবুব। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘কোনো রোগীর অবস্থা নিয়ে মেডিকেল বোর্ড বুলেটিন প্রকাশ করতে পারে। রোগীর স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলবে হাসপাতার কর্তৃপক্ষ বা মেডিকেল বোর্ড। তবে তাতে রোগীর ব্যক্তিগত কোনো বিষয় থাকতে পারবে না। রোগীর ব্যক্তিগত কোনো তথ্য, স্বাস্থ্যগত অবস্থা রোগী ছাড়া কাউকে বলা যাবে না। রোগী যদি অনুমতি দেয় তবেই অন্য কাউকে দেয়া যাবে।’
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদশের প্রেসিডেন্ট (ইলেক্ট) অধ্যাপক ডা. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসকের অন্যতম দায়িত্ব হলো রোগীর গোপনীয়তা বজায় রাখা। রোগীর কোনো বিষয় জনসম্মুখে বলা হলে রোগীর অধিকার নষ্ট হয়। চিকিৎসকের কাজ হলো রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করা। কোনো রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য মানুষকে বলে বেড়ানো নয়।’
কেপিজে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর তামিম ইকবাল এখন আছেন এভারকেয়ার হাসপাতালে। হার্ট অ্যাটাকের ধকল কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। তবে ধূমপান না ছাড়লে তামিম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বেন বলে প্রকাশ্যে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসক। এমনকি ‘তামিম ধূমপান করতে চাচ্ছেন’— এ কথাও বলেছেন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার। তামিমের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করায় বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। স্বাস্থ্য পেশাজীবীরা বলছেন, রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশ করা চিকিৎসকের ‘পেশাগত নৈতিকতার চরম লঙ্ঘন’।
আজ বৃহস্পতিবার এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘তাঁর রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোয় ঝুঁকি থাকবে, তামিম ধূমপায়ী। তাঁকে ধূমপান ছাড়তে হবে। ধূমপান হঠাৎ করে ছাড়তে পারবে না। সে বলছিল ভেপের কথা। আমি বলেছি, ভেপও নিতে পারবে না। ভেপে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে। তারপর সে বুঝল। তামিম সিগারেট খেতে চাচ্ছে। আমরা সিগারেট খাওয়ার অনুমতি দিচ্ছি না।’
রোগীর কোনো তথ্যই অন্য কারোর কাছে প্রকাশ করা যায় না মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি ও জাতীয় স্বাস্থ্য আন্দোলনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ ই মাহাবুব। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘কোনো রোগীর অবস্থা নিয়ে মেডিকেল বোর্ড বুলেটিন প্রকাশ করতে পারে। রোগীর স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলবে হাসপাতার কর্তৃপক্ষ বা মেডিকেল বোর্ড। তবে তাতে রোগীর ব্যক্তিগত কোনো বিষয় থাকতে পারবে না। রোগীর ব্যক্তিগত কোনো তথ্য, স্বাস্থ্যগত অবস্থা রোগী ছাড়া কাউকে বলা যাবে না। রোগী যদি অনুমতি দেয় তবেই অন্য কাউকে দেয়া যাবে।’
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদশের প্রেসিডেন্ট (ইলেক্ট) অধ্যাপক ডা. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসকের অন্যতম দায়িত্ব হলো রোগীর গোপনীয়তা বজায় রাখা। রোগীর কোনো বিষয় জনসম্মুখে বলা হলে রোগীর অধিকার নষ্ট হয়। চিকিৎসকের কাজ হলো রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করা। কোনো রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য মানুষকে বলে বেড়ানো নয়।’
শরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ (১৩) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
৯ ঘণ্টা আগেহাইপোগ্লাইসিমিয়া বা রক্ত শর্করার স্বল্পতা হলো এমন একটি অবস্থা, যখন রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এ পরিমাণ হয় সাধারণত ৩ দশমিক ৯ মিলিমোলস পার লিটার বা ৭০ মিলি গ্রামস পার ডেসিলিটারের কম। এ সময় কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেবর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
২০ ঘণ্টা আগে