ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
স্থূলতা কিংবা অতিরিক্ত ওজন শুধু হৃদ্রোগ ও ডায়াবেটিসের মতো সমস্যার কারণ হয় না, এটি চোখের স্বাস্থ্যের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। অতিরিক্ত ওজন দেহের রক্তসঞ্চালন, রক্তচাপ ও বিপাকক্রিয়াকে ব্যাহত করে, যা চোখের বিভিন্ন গুরুতর রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে যে চোখের রোগগুলো হতে পারে:
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি: স্থূলতা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রধান কারণ। ডায়াবেটিস হলে রেটিনার সরু রক্তনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে রক্তক্ষরণ ও দৃষ্টিহানি হতে পারে।
লক্ষণ
» চোখে ঝাপসা দেখা
» অন্ধকার বা কালো দাগ দেখা
» রাতের বেলায় কম দেখা
» গ্লুকোমা
স্থূলতার কারণে চোখের অভ্যন্তরীণ চাপ বেড়ে যেতে পারে, যা গ্লুকোমার ঝুঁকি বাড়ায়। এ রোগ হলে অপটিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এটি স্থায়ী অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ।
লক্ষণ
» ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখের সামনে টানেল ভিশন বা কোনার দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখে ব্যথা ও লালচে ভাব
» বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন
স্থূলতা রেটিনার ম্যাকুলায় চর্বি ও টক্সিন জমার হার বাড়িয়ে দেয়। এই অবস্থা বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি সাধারণত ৫০ বছরের পর বেশি দেখা যায়।
লক্ষণ
» মাঝখানের দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া
» সরল লাইন বাঁকা দেখা
» বই পড়তে বা মুখ চিনতে সমস্যা হওয়া
» চোখের স্ট্রোক
» স্থূলতার কারণে উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল বেড়ে যায়, যা চোখের রক্তনালিতে ব্লকেজ তৈরি করতে পারে। এতে চোখের স্ট্রোক হতে পারে। এটি হলে দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
লক্ষণ
» হঠাৎ করে এক চোখে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখের সামনে অন্ধকার বা ছায়া দেখা
» ব্যথাহীন কিন্তু দ্রুত দৃষ্টিহানি
» চোখের শুষ্কতা
লক্ষণ
» চোখে জ্বালাপোড়া
» সব সময় চোখ শুষ্ক অনুভব হওয়া
» আলোতে সংবেদনশীলতা
স্থূলতা কমিয়ে চোখের সুস্থতা বজায় রাখার উপায়
» স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা
» ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
» ধূমপান ত্যাগ করা
» চোখের নিয়মিত পরীক্ষা করানো। স্থূলতা থাকলে বছরে একবার চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া।
» পর্যাপ্ত পানি পান করা।
স্থূলতা কিংবা অতিরিক্ত ওজন শুধু হৃদ্রোগ ও ডায়াবেটিসের মতো সমস্যার কারণ হয় না, এটি চোখের স্বাস্থ্যের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। অতিরিক্ত ওজন দেহের রক্তসঞ্চালন, রক্তচাপ ও বিপাকক্রিয়াকে ব্যাহত করে, যা চোখের বিভিন্ন গুরুতর রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে যে চোখের রোগগুলো হতে পারে:
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি: স্থূলতা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রধান কারণ। ডায়াবেটিস হলে রেটিনার সরু রক্তনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে রক্তক্ষরণ ও দৃষ্টিহানি হতে পারে।
লক্ষণ
» চোখে ঝাপসা দেখা
» অন্ধকার বা কালো দাগ দেখা
» রাতের বেলায় কম দেখা
» গ্লুকোমা
স্থূলতার কারণে চোখের অভ্যন্তরীণ চাপ বেড়ে যেতে পারে, যা গ্লুকোমার ঝুঁকি বাড়ায়। এ রোগ হলে অপটিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এটি স্থায়ী অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ।
লক্ষণ
» ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখের সামনে টানেল ভিশন বা কোনার দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখে ব্যথা ও লালচে ভাব
» বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন
স্থূলতা রেটিনার ম্যাকুলায় চর্বি ও টক্সিন জমার হার বাড়িয়ে দেয়। এই অবস্থা বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি সাধারণত ৫০ বছরের পর বেশি দেখা যায়।
লক্ষণ
» মাঝখানের দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া
» সরল লাইন বাঁকা দেখা
» বই পড়তে বা মুখ চিনতে সমস্যা হওয়া
» চোখের স্ট্রোক
» স্থূলতার কারণে উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল বেড়ে যায়, যা চোখের রক্তনালিতে ব্লকেজ তৈরি করতে পারে। এতে চোখের স্ট্রোক হতে পারে। এটি হলে দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
লক্ষণ
» হঠাৎ করে এক চোখে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
» চোখের সামনে অন্ধকার বা ছায়া দেখা
» ব্যথাহীন কিন্তু দ্রুত দৃষ্টিহানি
» চোখের শুষ্কতা
লক্ষণ
» চোখে জ্বালাপোড়া
» সব সময় চোখ শুষ্ক অনুভব হওয়া
» আলোতে সংবেদনশীলতা
স্থূলতা কমিয়ে চোখের সুস্থতা বজায় রাখার উপায়
» স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা
» ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
» ধূমপান ত্যাগ করা
» চোখের নিয়মিত পরীক্ষা করানো। স্থূলতা থাকলে বছরে একবার চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া।
» পর্যাপ্ত পানি পান করা।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
৩ ঘণ্টা আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
১ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
২ দিন আগে