অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
প্রতি বছর ৪ মার্চ পালিত হয় বিশ্ব স্থূলতা দিবস। মূলত স্থূলতা বিষয়ে সচেতনতা এবং এ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রচারণার কারণেই দিবসটি পালন করা হয়।
পৃথিবী জুড়ে ১০০ কোটির বেশি মানুষ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। সংখ্যাটা দিন দিন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। এই স্থূলতার কারণ বেশ গভীরে। তবে এটিকে সমাধানও করা সম্ভব।
বায়োলজি
মানুষের শরীরের ভেতরে তৈরি আছে এমন ব্যবস্থা যা একে অনাহার থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই ওজন কমালে একে টিকিয়ে রাখা কঠিন।
খাদ্য
প্রক্রিয়াজাত খাবারের ব্যবহার এখন পৃথিবী জুড়ে। এ ধরনের খাবারের সহজলভ্যতা বাড়াচ্ছে স্থূলতা।
জিনগত ঝুঁকি
স্থূল হওয়ার ঝুঁকি কিছুটা জিনগত। এ মাধ্যমে স্থূল হওয়ার প্রবণতা ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও সেবার অভিগম্যতা
স্থূলতা কমাবার পরামর্শ অনেকের আওতার মধ্যে নেই। বিভিন্ন কারণে সেটা হতে পারে। সে কারণে স্থূলতা বিষয়টি নিরাময় করা অনেকের সাধ্যের বাইরে।
জীবনের নানান ঘটনার সঙ্গে দেহের ওজন বাড়ার সম্পর্ক আছে
গর্ভ পূর্ববর্তী জীবন, শিশু ও কৈশোরকাল, গর্ভাবস্থা, অসুস্থতা এবং ওষুধের প্রভাব পড়ে শরীরের ওজন বাড়ার ওপর।
অবেসোজেনিক পরিবেশ
এর অর্থ হলো স্থূলতা বান্ধব পরিবেশ। খাদ্যের সুলভ প্রাপ্তি, কম দাম, স্থূলতা বান্ধব খাবার, গণপরিবহন এবং বিজ্ঞাপন ও প্রচার, এসব উপাদান অবেসোজেনিক স্থূলতা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব
কিছু মানসিক অসুখের প্রভাব ও ওষুধ যুক্ত থাকে স্থূলতার সঙ্গে। কিছু মানসিক অসুখে হতে পারে ক্লান্তি, অবসন্নতা, অনিদ্রা বা বেশি ঘুম কিংবা বেশি ক্ষুধার কারণ। এতে বাড়ে স্থূলতা।
ঘুমের অভাব ও মানসিক চাপ
এই দুই অবস্থা নিরসন করে এমন কিছু হরমোন যা স্থূলতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
এ ছাড়া স্থূলতা নিয়ে প্রচলিত সংস্কার ও ভ্রান্ত ধারণাও কখনো কখনো স্থূলতা তৈরিতে সহায়তা করে।
প্রতি বছর ৪ মার্চ পালিত হয় বিশ্ব স্থূলতা দিবস। মূলত স্থূলতা বিষয়ে সচেতনতা এবং এ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রচারণার কারণেই দিবসটি পালন করা হয়।
পৃথিবী জুড়ে ১০০ কোটির বেশি মানুষ স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। সংখ্যাটা দিন দিন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। এই স্থূলতার কারণ বেশ গভীরে। তবে এটিকে সমাধানও করা সম্ভব।
বায়োলজি
মানুষের শরীরের ভেতরে তৈরি আছে এমন ব্যবস্থা যা একে অনাহার থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই ওজন কমালে একে টিকিয়ে রাখা কঠিন।
খাদ্য
প্রক্রিয়াজাত খাবারের ব্যবহার এখন পৃথিবী জুড়ে। এ ধরনের খাবারের সহজলভ্যতা বাড়াচ্ছে স্থূলতা।
জিনগত ঝুঁকি
স্থূল হওয়ার ঝুঁকি কিছুটা জিনগত। এ মাধ্যমে স্থূল হওয়ার প্রবণতা ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও সেবার অভিগম্যতা
স্থূলতা কমাবার পরামর্শ অনেকের আওতার মধ্যে নেই। বিভিন্ন কারণে সেটা হতে পারে। সে কারণে স্থূলতা বিষয়টি নিরাময় করা অনেকের সাধ্যের বাইরে।
জীবনের নানান ঘটনার সঙ্গে দেহের ওজন বাড়ার সম্পর্ক আছে
গর্ভ পূর্ববর্তী জীবন, শিশু ও কৈশোরকাল, গর্ভাবস্থা, অসুস্থতা এবং ওষুধের প্রভাব পড়ে শরীরের ওজন বাড়ার ওপর।
অবেসোজেনিক পরিবেশ
এর অর্থ হলো স্থূলতা বান্ধব পরিবেশ। খাদ্যের সুলভ প্রাপ্তি, কম দাম, স্থূলতা বান্ধব খাবার, গণপরিবহন এবং বিজ্ঞাপন ও প্রচার, এসব উপাদান অবেসোজেনিক স্থূলতা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব
কিছু মানসিক অসুখের প্রভাব ও ওষুধ যুক্ত থাকে স্থূলতার সঙ্গে। কিছু মানসিক অসুখে হতে পারে ক্লান্তি, অবসন্নতা, অনিদ্রা বা বেশি ঘুম কিংবা বেশি ক্ষুধার কারণ। এতে বাড়ে স্থূলতা।
ঘুমের অভাব ও মানসিক চাপ
এই দুই অবস্থা নিরসন করে এমন কিছু হরমোন যা স্থূলতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
এ ছাড়া স্থূলতা নিয়ে প্রচলিত সংস্কার ও ভ্রান্ত ধারণাও কখনো কখনো স্থূলতা তৈরিতে সহায়তা করে।
আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
২১ ঘণ্টা আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে