এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের চিকিৎসাব্যয়ের বেশ ব্যবধান রয়েছে। পর্যটক এবং প্রবাসীদের জন্য কিছু কিছু জায়গায় চিকিৎসার খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে। স্বাস্থ্য বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ফর হেলথ (এমএসএইচ) কোন দেশে চিকিৎসার ব্যয় কেমন সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছে।
এমএসএইচের তথ্য অনুযায়ী, চিকিৎসায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল দেশ যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় দেশটিতে চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয়। সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করতে গুনতে হয় ১৯০ ডলার। আর হাসপাতালে থাকতে হলে ব্যয় হয় কয়েক হাজার ডলার।
অ্যাপেন্ডেক্টমি (অ্যাপেন্ডিক্সের অপারেশন) করাতে যুক্তরাষ্ট্রে ৩৩ হাজার ডলার বা ২৯ হাজার ইউরো ব্যয় হয়ে থাকে। অন্যদিকে ইউরোপের দেশ ফ্রান্সে এই অপারেশন করাতে ব্যয় হয় মাত্র ৬০০ ইউরো।
কেউ যদি দেশটিতে ভ্রমণে আগ্রহী হোন সে ক্ষেত্রে উচিত হবে স্বাস্থ্যবিমা করে তারপর ভ্রমণ করা। তাহলে এমন আকাশছোঁয়া চিকিৎসাব্যয় এড়ানো যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের পর চিকিৎসাব্যয়ের দিক থেকে ব্যয়বহুল দেশ হলো সুইজারল্যান্ড। দেশটিতে সরকারি কিংবা বেসরকারি উভয় খাতেই চিকিৎসাসেবার মান বেশ ভালো। তবে খরচ অনেক বেশি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো–অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) তথ্য মতে, ২০১৯ সালে সুইজারল্যান্ডে প্রতিজন বাসিন্দার গড়ে চিকিৎসাব্যয় ছিল ৬ হাজার ৪৫৫ ইউরো। সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে সেবা নিতে ২০ মিনিটের জন্য অনাবাসীদের গুনতে হয় ৯০ থেকে ১৮৫ ইউরো। এরপর অতিরিক্ত প্রতি ৫ মিনিটের জন্য বিলে অর্থ যোগ হতে থাকে। চিকিৎসাব্যয় বেশি হওয়ায় কিছু বাসিন্দা সীমান্ত পেরিয়ে ফ্রান্সে গিয়েও চিকিৎসা নেন।
সুইজারল্যান্ডের পর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে নরওয়ে এবং জার্মানিতে চিকিৎসার ব্যয় বেশি। ২০১৯ সালে নরওয়েতে বাসিন্দাদের গড় চিকিৎসাব্যয় ছিল ৬ হাজার ইউরো। জার্মানিতে সাধারণ চিকিৎসকদের কাছ থেকে সেবা নিতে অনাবাসীদের গুনতে হয় ৭৫ ইউরো।
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে চিকিৎসায় ব্যয়বহুলের তালিকায় যথাক্রমে রয়েছে—সুইডেন, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, লুক্সেমবার্গ, বেলজিয়াম ও আইসল্যান্ড।
ইউরোপের দেশগুলোর বাইরে চিকিৎসায় ব্যয়বহুল দেশের তালিকায় রয়েছে—কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর ও ব্রাজিল।
কানাডাতে পর্যটক ও প্রবাসীদের জন্য চিকিৎসাব্যয় অনেক বেশি। এখানে সাধারণ চিকিৎসকদের থেকে সেবা নিতে গুনতে হয় ১০০ ইউরোর বেশি। হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হলে প্রতিদিনের জন্য ব্যয় হয় ১ হাজার থেকে ২ হাজার ইউরো। অস্ট্রেলিয়াতেও পর্যটক ও প্রবাসীদের জন্য চিকিৎসাব্যয় বেশি। এখানে প্রতি ১৫ মিনিট সেবার গ্রহণের জন্য গুনতে হয় ৭০ ইউরো।
এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুরে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শের জন্য গুনতে হয় ৫০ থেকে ২০০ ইউরো। অন্যদিকে একজন সাধারণ চিকিৎসকের সেবা নিতে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে ২০ থেকে ৮০ ইউরো পর্যন্ত গুনতে হয়।
এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের চিকিৎসাব্যয়ের বেশ ব্যবধান রয়েছে। পর্যটক এবং প্রবাসীদের জন্য কিছু কিছু জায়গায় চিকিৎসার খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে। স্বাস্থ্য বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ফর হেলথ (এমএসএইচ) কোন দেশে চিকিৎসার ব্যয় কেমন সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছে।
এমএসএইচের তথ্য অনুযায়ী, চিকিৎসায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল দেশ যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় দেশটিতে চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয়। সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করতে গুনতে হয় ১৯০ ডলার। আর হাসপাতালে থাকতে হলে ব্যয় হয় কয়েক হাজার ডলার।
অ্যাপেন্ডেক্টমি (অ্যাপেন্ডিক্সের অপারেশন) করাতে যুক্তরাষ্ট্রে ৩৩ হাজার ডলার বা ২৯ হাজার ইউরো ব্যয় হয়ে থাকে। অন্যদিকে ইউরোপের দেশ ফ্রান্সে এই অপারেশন করাতে ব্যয় হয় মাত্র ৬০০ ইউরো।
কেউ যদি দেশটিতে ভ্রমণে আগ্রহী হোন সে ক্ষেত্রে উচিত হবে স্বাস্থ্যবিমা করে তারপর ভ্রমণ করা। তাহলে এমন আকাশছোঁয়া চিকিৎসাব্যয় এড়ানো যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের পর চিকিৎসাব্যয়ের দিক থেকে ব্যয়বহুল দেশ হলো সুইজারল্যান্ড। দেশটিতে সরকারি কিংবা বেসরকারি উভয় খাতেই চিকিৎসাসেবার মান বেশ ভালো। তবে খরচ অনেক বেশি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো–অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) তথ্য মতে, ২০১৯ সালে সুইজারল্যান্ডে প্রতিজন বাসিন্দার গড়ে চিকিৎসাব্যয় ছিল ৬ হাজার ৪৫৫ ইউরো। সাধারণ কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে সেবা নিতে ২০ মিনিটের জন্য অনাবাসীদের গুনতে হয় ৯০ থেকে ১৮৫ ইউরো। এরপর অতিরিক্ত প্রতি ৫ মিনিটের জন্য বিলে অর্থ যোগ হতে থাকে। চিকিৎসাব্যয় বেশি হওয়ায় কিছু বাসিন্দা সীমান্ত পেরিয়ে ফ্রান্সে গিয়েও চিকিৎসা নেন।
সুইজারল্যান্ডের পর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে নরওয়ে এবং জার্মানিতে চিকিৎসার ব্যয় বেশি। ২০১৯ সালে নরওয়েতে বাসিন্দাদের গড় চিকিৎসাব্যয় ছিল ৬ হাজার ইউরো। জার্মানিতে সাধারণ চিকিৎসকদের কাছ থেকে সেবা নিতে অনাবাসীদের গুনতে হয় ৭৫ ইউরো।
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে চিকিৎসায় ব্যয়বহুলের তালিকায় যথাক্রমে রয়েছে—সুইডেন, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, লুক্সেমবার্গ, বেলজিয়াম ও আইসল্যান্ড।
ইউরোপের দেশগুলোর বাইরে চিকিৎসায় ব্যয়বহুল দেশের তালিকায় রয়েছে—কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর ও ব্রাজিল।
কানাডাতে পর্যটক ও প্রবাসীদের জন্য চিকিৎসাব্যয় অনেক বেশি। এখানে সাধারণ চিকিৎসকদের থেকে সেবা নিতে গুনতে হয় ১০০ ইউরোর বেশি। হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হলে প্রতিদিনের জন্য ব্যয় হয় ১ হাজার থেকে ২ হাজার ইউরো। অস্ট্রেলিয়াতেও পর্যটক ও প্রবাসীদের জন্য চিকিৎসাব্যয় বেশি। এখানে প্রতি ১৫ মিনিট সেবার গ্রহণের জন্য গুনতে হয় ৭০ ইউরো।
এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুরে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শের জন্য গুনতে হয় ৫০ থেকে ২০০ ইউরো। অন্যদিকে একজন সাধারণ চিকিৎসকের সেবা নিতে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে ২০ থেকে ৮০ ইউরো পর্যন্ত গুনতে হয়।
সচেতনতার অভাবে নবজাতককে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা কমার কারণে নবজাতক মৃত্যুর হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলছেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকেরা মিলে কৌটা দুধের বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে তারা এসব দুধ নবজাতককে খাওয়ানোর জন্য প্ররোচিত করে। ফলে নবজাতককে বুকের দু
৭ ঘণ্টা আগেগরমে স্বস্তির অপর নাম এসি। বাইরে যখন তাপমাত্রা অসহনীয়, তখন ঘরের মধ্যে শীতল বাতাস যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি। শুধু আরামই নয়, এসি ব্যবহারে ঘরের আর্দ্রতাও নিয়ন্ত্রিত থাকে। তবে অনেকেই আছেন যারা গরমে গরমে কষ্ট করেও এসি ব্যবহার করেন না। তাঁদের বিশ্বাস, এসি থেকে অসুস্থ হওয়া যায়। এটি অনেকের কাছে অবাস্তব মনে...
১৪ ঘণ্টা আগেডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেস্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুমোদিত করোনারি স্টেন্টের (হার্টের রিং) দাম আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
২ দিন আগে