আলমগীর আলম

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
মৌসুম বদলের সঙ্গে জীবনযাত্রায়ও কিছু বদল আনতে হবে। তাহলে উপভোগ্য হয়ে উঠবে শীত। কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চললে সেটা করা সম্ভব। এগুলোর মধ্যে আছে কুসুম গরম পানি পান করা। পুরো মৌসুম সুস্থ থাকতে পারবেন শুধু কুসুম গরম পানি পান করে।
শীতকালে সাধারণ শারীরিক সমস্যা
ঠান্ডা, কাশি, জ্বর: শীতকালে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে এসব সমস্যা হয়।
গলাব্যথা: শুষ্ক বাতাসের কারণে গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণে এ সমস্যা হতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। এ ছাড়া একজিমা কিংবা সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের সমস্যা খারাপ হতে পারে।
হাঁপানি: শীতকালে হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
হাইপোথার্মিয়া: অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীরের তাপমাত্রা কমে গিয়ে হাইপোথার্মিয়া হতে পারে।
রেনোডস ডিজিজ: তীব্র শীতে অনেকের রেনোডস ডিজিজ হতে পারে। এ রোগে হাতের আঙুল নীল হয়ে যায়। কুসুম গরম পানি পান করা এই শীতে ভালো থাকার একটি সহজ ও কার্যকরী উপায়।

কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা
দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে কুসুম গরম পানি সাহায্য করে।
হজমশক্তি বাড়ায়: শীতে হজমশক্তি কমতে থাকে। ফলে কুসুম গরম পানি পান করলে হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ফাঁপা কিংবা অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে: কুসুম গরম পানি
পান করলে শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রক্ত পরিষ্কার করে: কুসুম গরম পানি রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
এটি ত্বকের জন্যও উপকারী। এ পানি ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে।
ওজন কমানোতে সাহায্য করে: কুসুম গরম পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং ক্যালরি ব্যয় হয়। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে: শীতে দাঁতের সমস্যা বাড়ে। কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করলে দাঁত ও মাড়ির সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে: শীতে মাথাব্যথা বাড়ে এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়। মাথাব্যথা হলে কুসুম গরম পানি পানে উপকার পাবেন।
গলাব্যথা কমায়: শীতে অনেকের গলাব্যথা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এ সময় কুসুম গরম পানি পান করা এবং গরম পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে গার্গল করলে গলাব্যথা থাকে না। গার্গল করার সময় যেন মুখ দিয়ে ঘন লালা বের হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গলা থেকে যত লালা বের করা যাবে, তত দ্রুত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
কীভাবে কুসুম গরম পানি পান করবেন
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খাবার খাওয়ার আগে বা পরে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম ভালো হয়। শারীরিক পরিশ্রমের পর কুসুম গরম পানি পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। সারা দিনে প্রতি আধা ঘণ্টা পর এ পানি পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়বে। শীত
তখন বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠবে।দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। তবে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী এই পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। সেই সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
যেমন কমলালেবু, লেবু,আমলকী, পেয়ারা ইত্যাদি। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিয়মিত হাত ধুতে হবে।এতে শীতকাল মজার ও উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
লেখক: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
মৌসুম বদলের সঙ্গে জীবনযাত্রায়ও কিছু বদল আনতে হবে। তাহলে উপভোগ্য হয়ে উঠবে শীত। কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চললে সেটা করা সম্ভব। এগুলোর মধ্যে আছে কুসুম গরম পানি পান করা। পুরো মৌসুম সুস্থ থাকতে পারবেন শুধু কুসুম গরম পানি পান করে।
শীতকালে সাধারণ শারীরিক সমস্যা
ঠান্ডা, কাশি, জ্বর: শীতকালে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে এসব সমস্যা হয়।
গলাব্যথা: শুষ্ক বাতাসের কারণে গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণে এ সমস্যা হতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। এ ছাড়া একজিমা কিংবা সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের সমস্যা খারাপ হতে পারে।
হাঁপানি: শীতকালে হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
হাইপোথার্মিয়া: অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীরের তাপমাত্রা কমে গিয়ে হাইপোথার্মিয়া হতে পারে।
রেনোডস ডিজিজ: তীব্র শীতে অনেকের রেনোডস ডিজিজ হতে পারে। এ রোগে হাতের আঙুল নীল হয়ে যায়। কুসুম গরম পানি পান করা এই শীতে ভালো থাকার একটি সহজ ও কার্যকরী উপায়।

কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা
দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে কুসুম গরম পানি সাহায্য করে।
হজমশক্তি বাড়ায়: শীতে হজমশক্তি কমতে থাকে। ফলে কুসুম গরম পানি পান করলে হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ফাঁপা কিংবা অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে: কুসুম গরম পানি
পান করলে শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রক্ত পরিষ্কার করে: কুসুম গরম পানি রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
এটি ত্বকের জন্যও উপকারী। এ পানি ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে।
ওজন কমানোতে সাহায্য করে: কুসুম গরম পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং ক্যালরি ব্যয় হয়। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে: শীতে দাঁতের সমস্যা বাড়ে। কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করলে দাঁত ও মাড়ির সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে: শীতে মাথাব্যথা বাড়ে এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়। মাথাব্যথা হলে কুসুম গরম পানি পানে উপকার পাবেন।
গলাব্যথা কমায়: শীতে অনেকের গলাব্যথা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এ সময় কুসুম গরম পানি পান করা এবং গরম পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে গার্গল করলে গলাব্যথা থাকে না। গার্গল করার সময় যেন মুখ দিয়ে ঘন লালা বের হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গলা থেকে যত লালা বের করা যাবে, তত দ্রুত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
কীভাবে কুসুম গরম পানি পান করবেন
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খাবার খাওয়ার আগে বা পরে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম ভালো হয়। শারীরিক পরিশ্রমের পর কুসুম গরম পানি পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। সারা দিনে প্রতি আধা ঘণ্টা পর এ পানি পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়বে। শীত
তখন বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠবে।দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। তবে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী এই পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। সেই সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
যেমন কমলালেবু, লেবু,আমলকী, পেয়ারা ইত্যাদি। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিয়মিত হাত ধুতে হবে।এতে শীতকাল মজার ও উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
লেখক: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র
আলমগীর আলম

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
মৌসুম বদলের সঙ্গে জীবনযাত্রায়ও কিছু বদল আনতে হবে। তাহলে উপভোগ্য হয়ে উঠবে শীত। কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চললে সেটা করা সম্ভব। এগুলোর মধ্যে আছে কুসুম গরম পানি পান করা। পুরো মৌসুম সুস্থ থাকতে পারবেন শুধু কুসুম গরম পানি পান করে।
শীতকালে সাধারণ শারীরিক সমস্যা
ঠান্ডা, কাশি, জ্বর: শীতকালে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে এসব সমস্যা হয়।
গলাব্যথা: শুষ্ক বাতাসের কারণে গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণে এ সমস্যা হতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। এ ছাড়া একজিমা কিংবা সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের সমস্যা খারাপ হতে পারে।
হাঁপানি: শীতকালে হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
হাইপোথার্মিয়া: অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীরের তাপমাত্রা কমে গিয়ে হাইপোথার্মিয়া হতে পারে।
রেনোডস ডিজিজ: তীব্র শীতে অনেকের রেনোডস ডিজিজ হতে পারে। এ রোগে হাতের আঙুল নীল হয়ে যায়। কুসুম গরম পানি পান করা এই শীতে ভালো থাকার একটি সহজ ও কার্যকরী উপায়।

কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা
দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে কুসুম গরম পানি সাহায্য করে।
হজমশক্তি বাড়ায়: শীতে হজমশক্তি কমতে থাকে। ফলে কুসুম গরম পানি পান করলে হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ফাঁপা কিংবা অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে: কুসুম গরম পানি
পান করলে শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রক্ত পরিষ্কার করে: কুসুম গরম পানি রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
এটি ত্বকের জন্যও উপকারী। এ পানি ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে।
ওজন কমানোতে সাহায্য করে: কুসুম গরম পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং ক্যালরি ব্যয় হয়। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে: শীতে দাঁতের সমস্যা বাড়ে। কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করলে দাঁত ও মাড়ির সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে: শীতে মাথাব্যথা বাড়ে এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়। মাথাব্যথা হলে কুসুম গরম পানি পানে উপকার পাবেন।
গলাব্যথা কমায়: শীতে অনেকের গলাব্যথা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এ সময় কুসুম গরম পানি পান করা এবং গরম পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে গার্গল করলে গলাব্যথা থাকে না। গার্গল করার সময় যেন মুখ দিয়ে ঘন লালা বের হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গলা থেকে যত লালা বের করা যাবে, তত দ্রুত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
কীভাবে কুসুম গরম পানি পান করবেন
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খাবার খাওয়ার আগে বা পরে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম ভালো হয়। শারীরিক পরিশ্রমের পর কুসুম গরম পানি পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। সারা দিনে প্রতি আধা ঘণ্টা পর এ পানি পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়বে। শীত
তখন বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠবে।দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। তবে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী এই পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। সেই সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
যেমন কমলালেবু, লেবু,আমলকী, পেয়ারা ইত্যাদি। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিয়মিত হাত ধুতে হবে।এতে শীতকাল মজার ও উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
লেখক: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
মৌসুম বদলের সঙ্গে জীবনযাত্রায়ও কিছু বদল আনতে হবে। তাহলে উপভোগ্য হয়ে উঠবে শীত। কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চললে সেটা করা সম্ভব। এগুলোর মধ্যে আছে কুসুম গরম পানি পান করা। পুরো মৌসুম সুস্থ থাকতে পারবেন শুধু কুসুম গরম পানি পান করে।
শীতকালে সাধারণ শারীরিক সমস্যা
ঠান্ডা, কাশি, জ্বর: শীতকালে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে এসব সমস্যা হয়।
গলাব্যথা: শুষ্ক বাতাসের কারণে গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণে এ সমস্যা হতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। এ ছাড়া একজিমা কিংবা সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের সমস্যা খারাপ হতে পারে।
হাঁপানি: শীতকালে হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
হাইপোথার্মিয়া: অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীরের তাপমাত্রা কমে গিয়ে হাইপোথার্মিয়া হতে পারে।
রেনোডস ডিজিজ: তীব্র শীতে অনেকের রেনোডস ডিজিজ হতে পারে। এ রোগে হাতের আঙুল নীল হয়ে যায়। কুসুম গরম পানি পান করা এই শীতে ভালো থাকার একটি সহজ ও কার্যকরী উপায়।

কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা
দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে কুসুম গরম পানি সাহায্য করে।
হজমশক্তি বাড়ায়: শীতে হজমশক্তি কমতে থাকে। ফলে কুসুম গরম পানি পান করলে হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ফাঁপা কিংবা অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
বিষাক্ত পদার্থ বের করে: কুসুম গরম পানি
পান করলে শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রক্ত পরিষ্কার করে: কুসুম গরম পানি রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
এটি ত্বকের জন্যও উপকারী। এ পানি ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে।
ওজন কমানোতে সাহায্য করে: কুসুম গরম পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং ক্যালরি ব্যয় হয়। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে: শীতে দাঁতের সমস্যা বাড়ে। কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করলে দাঁত ও মাড়ির সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে: শীতে মাথাব্যথা বাড়ে এবং নাক বন্ধ হয়ে যায়। মাথাব্যথা হলে কুসুম গরম পানি পানে উপকার পাবেন।
গলাব্যথা কমায়: শীতে অনেকের গলাব্যথা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এ সময় কুসুম গরম পানি পান করা এবং গরম পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে গার্গল করলে গলাব্যথা থাকে না। গার্গল করার সময় যেন মুখ দিয়ে ঘন লালা বের হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গলা থেকে যত লালা বের করা যাবে, তত দ্রুত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
কীভাবে কুসুম গরম পানি পান করবেন
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খাবার খাওয়ার আগে বা পরে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম ভালো হয়। শারীরিক পরিশ্রমের পর কুসুম গরম পানি পান করলে শক্তি পাওয়া যায়। সারা দিনে প্রতি আধা ঘণ্টা পর এ পানি পান করলে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়বে। শীত
তখন বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠবে।দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। তবে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী এই পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। সেই সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
যেমন কমলালেবু, লেবু,আমলকী, পেয়ারা ইত্যাদি। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নিয়মিত হাত ধুতে হবে।এতে শীতকাল মজার ও উপভোগ্য হয়ে উঠবে।
লেখক: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৪৩ মিনিট আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২৩ নভেম্বর ২০২৪
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে